আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী তত্ত্ব

Ad Code

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী তত্ত্ব

 

The University of Burdwan

B.A.  4th Semester
Political Science (Honours)
CC-8; International Relations

প্রথম অধ্যায়

প্রশ্ন-২; আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী তত্ত্বটি আলোচনা করো
উত্তরঃ

ভূমিকাঃ

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ সমাজবিজ্ঞান বা শাস্ত্রে পরিণত হয়েছে। কোনো বিষয়ের সুনির্দিষ্ট তাত্ত্বিক কাঠামো বিন্যাস ছাড়া আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সুসংবদ্ধ আলোচনা সম্ভব নয়, তাই আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সুসংবদ্ধ আলোচনার জন্য কিছু সুসংবদ্ধ ও তাত্ত্বিক কাঠামোর উল্লেখ করা হয়। এরমধ্যে অন্যতম তাত্ত্বিক কাঠামো হল আদর্শবাদ।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

আদর্শবাদের উদ্ভবঃ

রাষ্ট্রচিন্তাবিদ উড্রো উইলসনের চিন্তাভাবনাকে কেন্দ্র করে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালে আদর্শবাদের উদ্ভব ঘটে। আদর্শবাদ মূলত ১৯১৯-১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বিস্তার লাভ করে

আদর্শবাদের মূল প্রবক্তাঃ

আদর্শবাদের প্রবক্তা দের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- কনডোরিট, উড্রো উইলসন, বাটার ফিল্ড, বাট্রান্ড রাসেল প্রমূখ।

আদর্শবাদের মূল বক্তব্যঃ

আদর্শবাদী তাত্ত্বিক ধারার মূল বক্তব্য হল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় কতকগুলি আইনগত ও নৈতিক ভিত্তি গড়ে তোলা। আদর্শবাদীরা মনে করেন আন্তর্জাতিক রাজনীতির সকল স্তরের নৈতিক সমস্যা হল একটি মৌলিক সমস্যা। এই নৈতিক সমস্যাকে বাদ দিয়ে আদর্শ আন্তর্জাতিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। নীচে আদর্শবাদের মুল বক্তব্য আলোচনা করা হল-

১) নীতি-নৈতিকতার ওপর গুরুত্ব আরোপঃ

আদর্শবাদ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নীতি নৈতিকতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে। আদর্শবাদ বিশ্ব রাজনীতিকে ক্ষমতার রাজনীতি, নীতিহীনতা, হিংসা, দ্বেষ প্রভৃতি থেকে মুক্ত করতে চায়।

২) আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠাঃ

আদর্শবাদ পৃথিবী থেকে যুদ্ধকে নির্মূল করে চিরস্থায়ী শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়। এজন্য আদর্শবাদ শাস্তিপূর্ণ উপায়ে আন্তর্জাতিক বিবাদ-বিসম্বাদ মিটিয়ে ফেলার কথা বলে

৩) রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাঃ

আদর্শবাদ রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নৈরাজ্যের অবসান ঘটানোর কথা বলেছেন। তাঁদের মতে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নৈরাজ্যের অবসান ঘটলে তবেই রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হবে। এজন্য প্রয়োজন পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা

৪) মানব প্রকৃতির ওপর গুরুত্ব আরোপঃ

আদর্শবাদীরা মানুষের প্রকৃতি বা প্রবৃত্তি সম্পর্কে উচ্চ এবং ইতিবাচক ধারণা পোষন করে। তাঁদের মতে, মানুষ মূলত স্বার্থহীন এবং পরোপকারী, যদিও কখনো কখনো তার মধ্যে স্বার্থপর আত্মকেন্দ্রিকতার মনোভাব গড়ে ওঠে

৫) অন্যান্যঃ

আদর্শবাদীরা অন্যান্য যেসমস্ত বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন, সেগুলি হল- জাতিসমূহের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও বৈষম্যের অবসান ঘটানো, গণতন্ত্রের প্রসার ও স্বৈরশাসনের অবসান, মানবাধিকারের বিকাশ ঘটানো, বিশ্বজুড়ে অবাধ বাণিজ্যের প্রসার ইত্যাদি

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

সমালোচনাঃ

আদর্শবাদের বিরুদ্ধে যেসব সমালোচনা করা হয় সেগুলি নীচে আলোচনা করা হল-

১) বাস্তববাদীদের সমালোচনাঃ

শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্তর্জাতিক বিরোধের নিষ্পত্তি, ক্ষমতার ভারসাম্যের পরিবর্তে যৌথ নিরাপত্তার মাধ্যমে যুদ্ধের অবসান ঘটানো, কূটনীতির পরিবর্তে জনসমর্থনের ভিত্তিতে বিদেশনীতি পরিচালনা ইত্যাদির মাধ্যমে আদর্শবাদীরা যে শাস্তিপূর্ণ বিশ্বব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেছিলেন, সমালোচকেরা, বিশেষ নিছক কল্পনাবিলাস বলে মনে করতেন।

২) বাস্তবতাকে অগ্রাহ্যঃ

আদর্শবাদীদের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় সমালোচনা হল, তাঁরা বাস্তবের চেয়ে সদিচ্ছার দ্বারা, পর্যবেক্ষণের চেয়ে সামান্যীকরণের দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, বাস্তব ঘটনাকে সমালোচনামুখী বিশ্লেষণে আদর্শবাদীরা মোটেই আগ্রহ দেখাননি

৩) ক্ষমতার প্রাধান্যকে অস্বীকারঃ

আদর্শবাদীদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড়ো অভিযোগ হল এই যে, তাঁরা আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে জাতীয় স্বার্থ ও ক্ষমতার ভূমিকাকে খাটো করে দেখেছেন। কার এর মতে, ক্ষমতার প্রাধান্যকে অস্বীকার করে শুধুমাত্র শান্তি, সম্প্রীতি ও সহযোগিতার আদর্শকে আঁকড়ে থাকার বিপদ অনেক। একজন বিচক্ষণ কূটনীতিকের উচিত বিশ্বের প্রাধান্যকারী রাষ্ট্রগুলি কীভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করছে সেদিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখা এবং সুকৌশলে তাদের মোকাবিলা করা

৪) যৌথ নিরাপত্তারর ভ্রান্ত ধারণাঃ

আদর্শবাদীরা যে যৌথ নিরাপত্তার কথা বলেন, সেখানেও ক্ষমতাবান দেশ বা গোষ্ঠীর প্রাধান্য থাকে। বাস্তববাদীদের মতে, শান্তির পথে ক্ষমতার ভারসাম্য নীতি অধিক কার্যকর।

৫) নীতি নৈতিকতার ওপর গুরুত্ব আরোপঃ

সমালোচকদের মতে, রাষ্ট্রীয় কার্যাবলির ক্ষেত্রে সর্বজনীন নৈতিক ধারণাকে প্রয়োগ করা সম্ভব নয়। রাষ্ট্রীয় কার্যাবলির যৌক্তিকতা বিচার হয় তার ফলাফলের ভিত্তিতে, কোনো নৈতিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে নয়। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিচক্ষণতার স্থান নীতিবোধের ওপরে

মূল্যায়নঃ

উপরিউক্ত সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আলোচনায় আদর্শবাদের গুরুত্বকে কখনই অস্বীকার করা যায়না। আন্তর্জাতিক সম্পর্কে আদর্শবাদী চিন্তাভাবনা বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার অঙ্গ হিসাবে বিবেচিত হয়ে থাকে। ঠাণ্ডা যুদ্ধোত্তরকালে বিশ্ব শান্তি স্থাপনে আদর্শবাদী চিন্তা ভাবনার প্রভাব বারবারই আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চর্চায় প্রতিফলিত হয়েছে

এই পেপারের ওপর অন্যান্য নোটস

প্রথম অধ্যায়

প্রশ্ন-১আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী দৃষ্টিভঙ্গির কয়েকজন প্রবক্তার নাম উল্লেখ করো। একবিংশ শতাব্দীতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি ও পরিধির ওপর একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ লেখ।-১+৪ (২০১৯)

প্রশ্ন-২আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী তত্ত্বটি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৩আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বাস্তববাদী তত্ত্বের ব্যাখা দাও।-১০ (২০২২)

প্রশ্ন-৪আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আদর্শবাদী এবং বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করো। ৫ (২০২২)

প্রশ্ন-৫আন্তর্জাতিক সম্পর্কে নয়া বাস্তববাদী তত্ত্বটি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৬বাস্তববাদ ও নয়া-বাস্তবাদের মধ্যে পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 
 পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

দ্বিতীয় অধ্যায়

প্রশ্ন-১জাতীয় শক্তি কাকে বলে ? এর প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

প্রশ্ন-২জাতীয় শক্তি বা জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান বা নির্ধারক গুলি কি কি?

প্রশ্ন-৩জাতীয় শক্তির একটি উপাদান হিসাবে ভূগোলের গুরুত্ব মূল্যায়ন কর। ১০ (২০২২)


তৃতীয় অধ্যায়

প্রশ্ন-১শক্তিসাম্য কাকে বলে এর প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ।

প্রশ্ন-২আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ক্ষমতার ভারসাম্যের বিভিন্ন কৌশলগুলি অথবা শক্তিসাম্যের বিভিন্ন কৌশলগুলি উল্লেখ করো। ৫(২০ ১৯) ১০(২০২২)

প্রশ্ন-৩যৌথ নিরাপত্তা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০১৯)

প্রশ্ন-৪শক্তিসাম্য ও যৌথ নিরাপত্তার মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা করো।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

চতুর্থ অধ্যায়

প্রশ্ন-১দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধত্তর আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ঠান্ডযুদ্ধের উদ্ভব এবং সমাপ্তির ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০১৯)

অথবা

ঠান্ডা যুদ্ধের উদ্ভব ও সমাপ্তির কারণগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-২ঠান্ডা যুদ্ধের বিভিন্ন পর্যায়গুলি আলোচনা করো।

অথবা

ঠান্ডার যুদ্ধের উদ্ভব ও বিবর্তন আলোচনা করো।


পঞ্চম অধ্যায়

প্রশ্ন-১বিশ্বায়নের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।

অথবা

বিশ্বায়নের উপাদানের ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।

প্রশ্ন-২বিশ্বায়ন কীবিশ্বায়নের রাজনৈতিকসংস্কৃতিক এবং প্রযুক্তিগত মাত্রা বা দিকগুলি সমালোচনা সহ বিশ্লেষণ করো। ১০ (২০১৯)

প্রশ্ন-৩আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ওপর বিশ্বায়নের প্রভাব সংক্ষেপে লেখ। ৫ (২০২২)

অথবা

বিশ্বায়নের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিকগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৪মানবাধিকারের অর্থ ও প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ।

প্রশ্ন-৫মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক বিল কীদক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার বিশেষ উল্লেখসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার ওপর একটি টিকা লেখ। ১০ (২০১৯)

প্রশ্ন-৪) আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ কাকে বলেসন্ত্রাসবাদের বিভিন্ন ধরনগুলি উল্লেখ করো।

প্রশ্ন-৩আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ মানব সভ্যতার কাছে একটি বড় ঝুঁকি- ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)

অথবা

আন্তর্জাতিক সম্পর্কে সন্ত্রাসবাদের প্রভাব আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৪রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বলতে তুমি কী বোঝকীভাবে ইহা আন্তর্জাতিক শান্তি বিঘ্নিত করে লেখ। ১০ (২০ ২২)

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

ষষ্ঠ অধ্যায়

প্রশ্ন-১; NPT- সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।

প্রশ্ন-২; CTBT- সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।

প্রশ্ন-৩পারমাণবিক অস্ত্রনিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে N.P.T. এবং C.T.B.T. এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের অবস্থান সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০১৯)

প্রশ্ন-৪; NSG সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০২২)

সপ্তম অধ্যায়

প্রশ্ন-১বিদেশনীতি বা পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলেএর মুল উদ্দেশ্যগুলি কী কী?

প্রশ্ন-২বিদেশনীতির মুল নির্ধারকগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৪কূটনীতি কাকে বলেকূটনীতির মূল উদ্দেশ্য বা কার্যাবলীগুলি উল্লেখ করো।

প্রশ্ন-৫সমকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয় কূটনীতির বিভিন্ন ধরনগুলি বিবৃত কর। ৫(২০১৯)

অথবা

কূটনীতির বিভিন্ন প্রকারভেদ্গুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৬বিদেশনীতি ও কূটনীতির মধ্যে তুমি কিভাবে তফাৎ (সম্পর্ক) করবে। ৫(২০২২)

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

অষ্টম অধ্যায়

প্রশ্ন-১ভারতের বিদেশনীতির  মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-২ভারতের বিদেশনীতির মূল নির্ধারকগুলি আলোচনা করো।


Main Menu



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code