মুখ্য সচিব; chief secretary

Ad Code

মুখ্য সচিব; chief secretary

 

The University of Burdwan

B.A. 3th Semester
Political Science (Honours)
CC-7; Local Government In India

১) মুখ্য সচিবের কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)
অথবা
২) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সচিবের কার্যাবলীর বর্ণনা করো। ৫ (২০১৯)
অথবা
৩) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবের কার্যাবলী আলোচনা কর। ১০ (২০২০), ১০ (২০২২)
উত্তরঃ

ভূমিকাঃ

রাজ্য সচিবালয়ের প্রশাসনিক-প্রধান হিসেবে মুখ্যসচিব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। প্রত্যেক রাজ্যে একটি স্থায়ী সচিবালয় থাবে। প্রশাসনের কাজে নিরবচ্ছিন্নতা বা ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য এবং সচিবালয়কে পরিচালনা ও তত্ত্বাবধানের জন্য সচিবালয়ে একজন মুখ্যসচিব থাকেন।

নিয়োগঃ

        একজন প্রবীণ আই.এ.এস. ক্যাডারের আমলাকে মুখ্য- সচিবের পদে বসানো হয়। সাধারণত আমলা জীবনের শেষ প্রান্তে এসে নিষ্ঠা, সততা, দক্ষতা ইত্যাদির পুরস্কারস্বরূপ একজন আই.এ.এস, আমলা মুখ্যসচিবের পদে আসীন হন। কিন্তু দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি মুখ্যসচিব হওয়ার একমাত্র মাপকাঠি নয়। কারণ এই সমস্ত গুণ অনেকের মধ্যে থাকতে পারে ও থাকে। কিন্তু তাঁরা সবাই মুখ্যসচিবের আসন অলংকৃত করার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারেন না। অনেকে মনে করেন যে মুখ্যসচিবের নিয়োগ অনেকখানি রাজনীতিক কারণে হয়ে থাকে। যে ব্যক্তি মুখ্যমন্ত্রীর সবিশেষ আস্থাভাজন এবং প্রশাসনিক দক্ষতা সন্দেহাতীতরূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন কেবল তিনিই মুখ্যসচিব হন। অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য সচিবালয়ের মুখ্যসচিবকে মনোনীত করেন । এক্ষেত্রে প্রয়োজনে মুখ্যমন্ত্রী মুখ্য সচিব নিয়োগের পূর্বে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য ক্যাবিনেট সদস্যদের সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন। যদিও এই পরামর্শ মানতে মুখ্যমন্ত্রী বাধ্য নন। সাধারণভাবে দেখা যায়, মুখ্য সচিব নিয়োগের ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

পদমর্যদাঃ

সমগ্র সচিবালয় মুখ্যসচিবের নির্দেশে পরিচালিত হয়। সুতরাং মুখ্যসচিবকে কেবল সচিবদের মধ্যে প্রধান বললে অনেক কম বলা হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সম্বন্ধে এককালে বলা হত যে তিনি সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের মধ্যে প্রধান। কিন্তু কার্যত তা নয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বিপুল ক্ষমতার অধিকারী। মুখ্যসচিবও হলেন সমগ্র সচিবালয়ের মধ্যমণি। ফলে তাঁর সমকক্ষ কোনো ব্যক্তি সচিবালয়ে নেই। কেউ কেউ মনে করেন যে একজন মুখ্যসচিব কেন্দ্রের ক্যাবিনেট সচিব বা অর্থসচিব ইত্যাদির সমমর্যাদাসম্পন্ন। প্রকৃতপক্ষে একটি রাজ্যের মুখ্যসচিবের পদমর্যাদা কার সঙ্গে তুলনীয় তা হয়তো বিতর্কের বিষয় হয়ে উঠতে পারে তবে একথা সত্য যে রাজ্য প্রশাসন মুখ্যসচিব ছাড়া-কার্যত অচল। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করে আমরা বলতে পারি যে তিনি The kingpin of secretariat.

মুখ্যসচিবের ক্ষমতা ও কার্যাবলিঃ

রাজ্য সচিবালয়ের প্রধান হিসাবে মুখ্য সচিবকে বিবিধ ক্ষমতা ও কার্যাবলী সম্পাদন করতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতা ও কার্যাবলীগুলি হল-

১) মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান পরামর্শদাতাঃ

রাজ্য সচিবালয়ের মুখ্যসচিব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান পরামর্শদাতারূপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। রাজ্য প্রশাসনের যে-কোন নীতি সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে মুখ্যমন্ত্রী প্রথা অনুসারে মুখ্যসচিবের সঙ্গে পরামর্শ করে থাকেন। মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা প্রচুর থাকলেও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা তেমন থাকেনা। ফলে স্বাভাবিক কারনে প্রশাসনিক কাজকর্মের ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রীকে মুখ্য সচিবের সাথে পরামর্শ করতে হয়।

২) মন্ত্রী সভার পরামর্শদাতাঃ

মুখ্য সচিব যে কেবল মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান পরামর্শদাতা তা নয়, প্রয়োজনে সমগ্র ক্যাবিনেট তাঁর পরামর্শ গ্রহন করতে পারে। মন্ত্রীপরিষদে, মুখ্য সচিব যে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলি পালন করে থাকেন সেগুলি হল মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে মন্ত্রীসভার বৈঠকের জন্য আলোচ্য বিষয়সূচি প্রস্তুত করা, সভার কার্যবিবরণী প্রস্তুত করে তা নথিভুক্ত করা, ক্যাবিনেট সাব-কমিটি গুলিকে সাহায্য করা ইত্যাদি।

৩) সচিবালয়ের সামগ্রিক তত্ত্বাবধায়কঃ

মুখ্যসচিবের উপর রাজ্যের সকল সচিবালয়ের সাধারণ তত্ত্বাবধান, নিয়ন্ত্রণ ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ন্যস্ত থাকে। উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মীদের বদলি বিষয়ে তার কার্যকরী ভূমিকা লক্ষ করা যায়। তা ছাড়াও কেন্দ্রীয় নথি সংরক্ষণের কর্মী, সচিবালয়ের গ্রন্থাগারের কর্মী, নিরাপত্তা বিভাগ ও অন্যান্য শ্রেণির কর্মীদের উপর মুখ্য সচিব নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতা ভোগ করে থাকেন।

৪) রাজ্য প্রশাসনের প্রধান সমন্বয়কারীঃ

মুখ্যসচিবের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল রাজ্যের শাসন সংক্রান্ত নীতি ও সরকারি পরিকল্পনাগুলির মধ্যে সমন্বয়সাধন করা। প্রশাসনিক সমন্বয়কারীরূপে মুখ্যসচিবের হাতে যেসব দায়িত্ব রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয়, আন্তঃরাজ্য সমন্বয়, সচিবালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয়, রাষ্ট্রকৃত্যকের আধিকারিকদের সঙ্গে মন্ত্রীদের সমন্বয় ইত্যাদি।

৫) মুখ্যসচিব হলেন রাজ্য রাষ্ট্রকৃত্যকের প্রধানঃ

রাজ্য রাষ্ট্রকৃত্যকের প্রধান হিসেবে মুখ্যসচিব খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। মুখ্যসচিব সচিবালয়ের যেসকল কর্মীদের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন, তারা হলেন রাজ্য সচিবালয়ের সচিবগণ, সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সর্বভারতীয় কৃত্যকের আধিকারিকবৃন্দ , রাজ্য রাষ্ট্রকৃত্যকের আধিকারিকগণ ও অন্যান্য সরকারি কর্মচারীবৃন্দ। বলাবাহুল্য, যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসনকাঠামোর মধ্য থেকে মুখ্যসচিব পর্যায়ক্রমে আঞ্চলিক পরিষদের সচিবের দায়িত্বও পালন করে থাকেন।

৬)  জরুরিকালীন অবস্থায় প্রশাসনের প্রধান পরিচালকঃ

রাজ্যে জরুরিকালীন অবস্থা বা শাসনতান্ত্রিক অচলাবস্থাজনিত পরিস্থিতিতে মুখ্যসচিবের ভূমিকা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। রাজ্যপাল যখন রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধিরূপে রাজ্য শাসনের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তখন রাজ্য প্রশাসনের যাবতীয় কাজকর্ম মুখ্যসচিবের নির্দেশে পরিচালিত হয়। বন্যা, খরা, দুর্ভিক্ষ বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে অথবা কোনো সংকটকালীন পরিস্থিতিতে সমগ্র রাজ্য প্রশাসনকে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করার দায়িত্ব মুখ্য সচিবকে পালন করতে হয়।

৭) রাজ্য  ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে সংযোগ রক্ষাঃ

        রাজ্য সরকারসমূহ এবং কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের কাজ মুখ্যসচিবকে করতে হয়। রাজ্যের প্রশাসন সংক্রান্ত কোনো তথ্য কেন্দ্র বা কোনো অঙ্গরাজ্যকে পাঠাতে হলে মুখ্যসচিব তা করেন। অর্থাৎ বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী ব্যক্তি হলেন মুখ্যসচিব।কেন্দ্রীয় সরকার যে সমস্ত চিঠিপত্র রাজ্য সরকারের নিকট পাঠায় যেগুলি মুখ্যসচিবের নামেই আসে এবং তিনি সেগুলি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠিয়ে দেন।

        এছাড়া প্রশাসন, রাজস্ব ও উন্নয়ন সংক্রান্ত যে-কোনো ব্যাপারে মুখ্যসচিবকে নেতৃত্ব দিতে হয়। আজকাল জনপ্রশাসনকে উন্নয়ন বিষয়ক যে সমস্ত কাজ করতে হয় তার সিংহভাগ এসে পড়ে সচিবালয়ের ওপর এবং সচিবালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ মানে মুখ্যসচিবের সেই কাজে জড়িয়ে পড়া।

উপসংহারঃ

রাজ্যের মুখ্যসচিবের ভূমিকা ও পদমর্যাদা বিশ্লেষণ করে স্পষ্টতই বোঝা যায় যে, রাজ্য প্রশাসনে সর্বোচ্চ পদাধিকারী রূপে মুখ্যসচিবের পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজ্য প্রশাসন পরিচালনায় তার অপরিহার্য ভূমিকা রয়েছে। রাজ্য সরকারের সাফল্য অনেকাংশে মুখ্যসচিবের ইতিবাচক ভূমিকার উপর নির্ভরশীল।

অধ্যায় ভিত্তিক ও পুরনো প্রশ্নভিত্তিক 
নোটস।

প্রথম অধ্যায়

১) গ্রামীন স্থানীয় স্বায়ন্তশাসনে 73 তম সংবিধান সংশোধনী আইনের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ৫ (২০১৮), ১০ (২০২০)

অথবা

২) 73তম সংবিধান সংশোধনী আইনের বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ করো। করে এই আইন পাশ হয়। ৫ (২০২১),  ১০ (২০২২)

দ্বিতীয় অধ্যায়

১) 74 তম সংবিধান সংশোধন আইনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে পাশ হয়। ৫ (২০১৮)

অথবা

২) 74তম সংবিধান সংশোধনী আইনের আবশ্যক/অপরিহার্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে পাশ হয় ১০ (২০১৯)

অথবা

৩) ৭৪তম সংবিধান সংশোধনী আইনের কিছু বৈশিষ্ট আলোচনা কর। ৫ (২০২০)

অথবা

৪) 74 তম সংবিধান সংশোধনী আইনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে কার্যকরী হয়৫ (২০২২)

অথবা

৫) ৭৪ তম সংবিধান সংশোধনী আইনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। ১০ (২০২১)

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

তৃতীয় অধ্যায়

১) পশ্চিম বাংলার গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)

২) পঞ্চায়েত সমিতি কীপঞ্চায়েত সমিতির প্রধান কাজগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)

অথবা

৩) পশ্চিমবাংলার পঞ্চায়েত সমিতির কয়েকটি কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০২১)

অথবা

৪) সংক্ষেপে পশ্চিমবাংলার পঞ্চায়েত সমিতির গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ৫ (২০২২)

৫) পশ্চিমবাংলায় জেলা পরিষদের কয়েকটি কার্যাবলী আলোচনা করো। জেলা পরিষদের মুখ্য প্রশাসনিক আধিকারিক কে৫ (২০১৯)

অথবা

৬) পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের কার্যাবলী পূর্ণাঙ্গরূপে আলোচনা কর। ১০ (২০২০)

৭) পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে উন্নয়নে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা সমালোচনাসহ লেখো। ৫ (২০১৮)

অথবা

৮) পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম উন্নয়নে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা লেখ। ৫ (২০২০)

অথবা

৯) পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ প্রশাসনে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা সম্পর্কে মন্তব্য করো। ৫ (২০২২)

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

চতুর্থ অধ্যায়

১) পশ্চিমবঙ্গের পৌরসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো

অথবা

২) পশ্চিমবঙ্গের নগর প্রশাসনের উপর একটি টীকা লেখো।

৩) কোলকাতা কর্পোরেশনের গঠন ও কার্যাবলীর উপর একটি টিকা লেখো। ১০ (২০২২)

পঞ্চম অধ্যায়

১) জেলা শাসকের পরিবর্তনশীল ভূমিকার আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)

অথবা

২) জেলা শাসকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।

অথবা

৩) পশ্চিমবঙ্গের জেলাশাসকের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ইদানীংকালে তার ক্ষমতা বেড়েছে কি না তার উপর মন্তব্য করো। ১০ (২০১৯)

অথবা

৪) জেলাশাসকের রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)

) পুলিশ সুপারের কয়েকটি কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২১)

অথবা

৬) জেলা শাসক ও পুলিশ সুপারের সম্পর্ক আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)

৬) মহকুমা শাসকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

ষষ্ঠ অধ্যায়

১) মুখ্য সচিবের কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)

অথবা

২) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সচিবের কার্যাবলীর বর্ণনা করো। ৫ (২০১৯)

অথবা

৩) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবের কার্যাবলী আলোচনা কর। ১০ (২০২০), ১০ (২০২২)

৪) পশ্চিমবঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের কি উপযোগিতা রয়েছেদুটি কারণ দেখাও। ১০ (২০১৯)

অথবা

৫) বিভাগীয় কমিশনার-এর ভূমিকা আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)

অথবা

৬) রাজ্যের প্রশাসনিক কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার-এর ভূমিকা আলোচনা কর। ৫ (২০২০)

অথবা

৭) পশ্চিমবঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)

সপ্তম অধ্যায়

১) ভারতে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন প্রথম কখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলপ্রশাসনিক সংস্কারের যে কোনো দুটি সমস্যার উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)

অথবা

২) ভারতে প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশনের কয়েকটি সুপারিশ উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)

অথবা

৩) ভারতের প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশনের যে কোন তিনটি মুখ্য সুপারিশের উল্লেখ কর। ৫ (২০২১), ৫ (২০২২)

৪) বিশ্বায়ন কী। ভারতের শাসন ব্যবস্থায় বিশ্বায়নের প্রভাবের উপর একটি নিবন্ধ লেখো। ১০ (২০১৮)

অথবা

৫) ভারতের শাসনব্যবস্থায় বিশ্বায়নের প্রভাবের উপর একটি নিবন্ধ লেখো। ৫ (২০১৯), ১০ (২০২০)

অথবা

৬) ভারতের শাসন ব্যাবস্থার বিশ্বায়নের প্রভাব সংক্ষেপে উল্লেখ করো । ৫ (২০২১)

৭)  কোন সালে RTI আইন প্রযোজ্য হয় এবং RTI আইনে কোন তথ্যগুলি দাবী করা যায়না৫ (২০২০)

অথবা

৮) তথ্যের অধিকার আইনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যর উল্লেখ কর। ৫ (২০২১), ৫ (২০২২)

১০) নাগরিকের অসন্তোষের প্রশমনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসেবে লোকপালের সংক্ষিপ্ত ভূমিকা আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)

অথবা

১১) নাগরিকের অসন্তোষ প্রশমনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসাবে লোকপালের ভূমিকার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫ (২০২০)

অথবা

১২) নাগরিকদের অসন্তোষ প্রতিবিধানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে লোকপালের ভূমিকা আলোচনা। ১০ (২০২১)

অথবা

১৩) নাগরিকদের অসন্তোষ প্রতিবিধানকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে লোকপালের ভূমিকা আলোচনা করো। কবে এটি গঠিত হয়। ১০ (২০২২)

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

Main Menu



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code