ফরাসি বিপ্লব
ভূমিকাঃ
ফরাসি
বিপ্লব আধুনিক ইউরোপের রাজনৈতিক, সামাজিক
ও চিন্তার জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করে। চতুর্দশ লুইয়ের শাসনামলে (১৬৫১-১৭১৫
খ্রি.) ফ্রান্স একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়। তবে তার সাম্রাজ্যবাদী নীতি
দেশকে ভেতর থেকে দুর্বল করে দেয়। তার পুত্র পঞ্চদশ লুই (১৭১৫-১৭৭৪ খ্রি.) এর
অমিতব্যয়িতা জন্য এই দুর্বলতা আরও বৃদ্ধি পায়। ১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই বাস্তিল
কারাদুর্গ আক্রমণ ও এর পতনের মধ্য দিয়ে সূচিত হয় বিশ্ব ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়
যা ফরাসি বিপ্লব নামে পরিচিত।
ফরাসি বিপ্লবের কারণঃ
একটি
বা কিছু বিচ্ছিন্ন কয়েকটি কারণে ফরাসি বিপ্লবের মতো গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা
সংঘটিত হয়নি। এর পেছনে যুগপৎ অনেকগুলো কারণ কাজ করেছে। নিচে ফরাসি বিপ্লবের মূল
কারণগুলো তুলে ধরা হল-
১) রাজনৈতিক কারণঃ
ফরাসি
বিপ্লবের পেছনে ফ্রান্সের রাজনৈতিক অনিয়ম ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসন অনেকাংশে দায়ী
ছিলো। বিশেষ করে বুরবো রাজবংশের কুকীর্তি, শাসনতান্ত্রিক
বিশৃঙ্খলা, রাজতন্ত্রের সীমাহীন
ক্ষমতা, সামন্তবাদী শাসন,
রাণীদের
জবরদস্তিমূলক কর্মকান্ড প্রভূতি ফরাসি বিপ্লবের পথ প্রশস্ত করে দিয়েছিলো।
১.১) বুরবো রাজবংশের কুকীর্তিঃ
বুরবো
রাজবংশের দুঃশাসন ক্ষমতা দেশ শাসনে বুরবো রাজাদের নানা কুকীর্তি ফরাসিদের বিক্ষোভে
ফেটে পড়তে বাধ্য করেছিলো। ১৮ শতকের ইউরোপে অন্য দেশের রাজতন্ত্র যেখানে আস্তে
আস্তে মানুষের জন্য কল্যাণকামী হয়ে উঠছে তখন বুরনোদের স্বেচ্ছাচারীতা মাত্রা
ছাড়িয়েছিলো।
১.২) শাসনতান্ত্রিক বিশৃঙ্খলাঃ
রাজা
কেন্দ্রীয়ভাবে প্রশাসনতান্ত্রিক ক্ষেত্রে সর্বময় ক্ষমতার অধিকার হিসেবে নিজেকে
ঘোষণা দিয়ে নানামুখী প্রভাব খাটালেও মূল ক্ষমতা কুক্ষিগত হয়েছিলো স্থানীয়
সরকারের প্রশাসকদের হাতে। এই সমস্ত স্থানীয় সরকারের প্রধান ইনটেনডেন্ট ও তার
কর্মচারীরা জনগণের উপর নানামুখী অত্যাচার চালাতো। রাজার নির্যাতনের সাথে তাদের
নির্যাতন একীভূত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ উপস্থিত হয় সাধারণ মানুষের জীবনে।
১.৩) রাজতন্ত্রের সীমাহীন ক্ষমতাঃ
ফরাসি
রাজতন্ত্রের ক্ষমতাকে সর্বময় করতে রাজাকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত করানোর
একটি ধারণা প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলো। উপযুক্ত দক্ষিণার বিনিময়ে রাজার অপকর্মে বৈধতা
দিয়ে সহায়তা করেন পোপ। ফলে রাজা হয়ে ওঠেন অত্যাচারের প্রতীক।
১.৪) সামন্তবাদী শাসনঃ
ফ্রান্স
আধুনিক যুগে প্রবেশ করলেও মধ্যযুগীয় বর্বর সামস্তপ্রথা ফ্রান্সের মাটি থেকে তখনো
চিরতরে বিলুপ্ত হয়নি। সামস্তপ্রভূদের নারকীয় অত্যাচার নির্যাতন আর অনৈতিক
কর্মকাণ্ড মানুষকে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে এনে দাঁড় করায়।
১.৫) রাণীদের জবরদস্তিমূলক কর্মকাণ্ডঃ
ফরাসি
রাজতন্ত্রের দুর্বলতম দিক হচ্ছে ফরাসি রাজ দরবার থেকে শুরু করে যেকোনো সিদ্ধান্ত
গ্রহণে রাণীদের অযৌক্তিক হস্তক্ষেপ। অনেক যোগ্য প্রজাহিতৈষি মন্ত্রী রাণীদের
প্রিয়পাত্র না হওয়াতে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। এভাবে রাণীদের অযৌক্তিক শক্তি
প্রয়োগ আর অনাকাঙ্খিত ভূমিকা ফরাসি বিপ্লবের পথ সুগম করে।
২) অর্থনৈতিক কারণঃ
মুদ্রাস্ফীতি,
তীব্র
অর্থনৈতিক সংকট ও ত্রুটিপূর্ণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ফ্রান্সের মানুষের জীবনযাত্রাকে
অসহ্য করে তুলেছিলো। অর্থনীতি সমাজের কতিপয় মানুষের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ায়
বাকিরা প্রান্তিক হয়ে পড়ে। কিছু ক্ষমতাবান মানুষের জীবন যেখানে আনন্দ উপভোগের এক
অনন্য মাধ্যম বাকিদের কাছে সেই জীবন এক মূর্তিমান অভিশাপ হয়ে দেখা দেয়। এই ধরনের
একটি পরিস্থিতি ফরাসি বিপ্লবের প্রেক্ষাপট রচনা করে।
২.১) ত্রুটিপূর্ণ কর ব্যবস্থাঃ
ফ্রান্সের
কর সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা ও ছিলো অযৌক্তিক, বিভ্রান্তিকর
ও ত্রুটিপূর্ণ। অভিজাত শ্রেণিই বলতে গেলে ফ্রান্সের বেশিরভাগ ভূমি তাদের দখলে
রেখেছিলো কিন্তু তারা ছিলো করের আওতার বাইরে। তারা করের বাইরে থাকায় রাষ্ট্রের
ব্যয় নির্বাহের জন্য অতিরিক্ত অর্থের যোগান নিশ্চিত করা অসম্ভব হয়ে পড়েছিলো।
২.২) অর্থনৈতিক ভ্রান্তির জাদুঘরঃ
অর্থনীতির
জনক অ্যাডাম স্মিথ ফ্রান্সকে 'অর্থনৈতিক
ভ্রান্তির জাদুঘর' হিসেবে
বর্ণনা করেছেন। অনেক সময় এককালীন কর সংগ্রহ করতে গিয়ে বিস্তীর্ণ এলাকা অভিজাতদের
ইজারা দেওয়া হতো। নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকায় পুরো জমির ইজারা লাভ করেও তাদের
সন্তুষ্টি মেলেনি। অনিয়মতান্ত্রিক ও অনির্ধারিতভাবে ইচ্ছেখুশি কর আদায় করে
কৃষকদের জীবন দুর্বিসহ করে তুলেছিলো তারা।
২.৩) শূন্য রাজকোষঃ
চতুর্দশ
লুই ক্ষমতার দাপট দেখাতে গিয়ে অযৌক্তিকভাবে বেশ কয়েকটি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। এই
যুদ্ধগুলোর ফলে ফরাসি রাজকোষ চাপের মুখে পড়ে। তিনি তাঁর পরবর্তী রাজা পঞ্চদশ
লুইকে অর্থনৈতিক সংস্কারে মনোযোগী হতে নির্দেশ দিলেও তিনি তার কথার পরোয়া করেননি।
২.৪) নেকারের অপসারণঃ
ফরাসি
অর্থনীতির দুর্দিনে ত্রানকর্তার ভূমিকায় আবির্ভূত হয়েছিলেন অর্থনীতিবিদ নেকার।
তিনি ক্ষমতা লাভ করে সবার আগে করনীতির পুনর্বিন্যাসে মনযোগী হন। তিনি বিভিন্ন
দমনমূলক কর বাতিল করে প্রতিটি শ্রেণির উপর করের সমবন্টন করেন। তিনি বিশেষ শ্রেণির
আর্থিক সুবিধা বন্ধ করা, কঠোর
হাতে শুল্ক খাতের দুর্নীতি দমন ও প্রশাসনিক অমিতব্যয়িতাকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা
করেন। কিন্তু রাণীর প্ররোচনায় তাকে অপসারণ করে ষোড়শ লুই নিজে হাতে ফ্রান্সের
দুর্দিন আরো ঘনীভূত করেন।
২.৫) মুদ্রাস্ফীতিঃ
মন্ত্রী
নেকারের অপসারণ উন্নয়নমূলক অর্থনৈতিক সংস্কারের পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দেয়।
রাণী ও অভিজাতদের ভূমিকার সামনে রাজার অসহায় অবস্থান জনগণের সামনে স্পষ্ট হয়ে
দেখা যায় যা রাষ্ট্রকে চরম দেউলিয়াত্বের সম্মুখীন করে। অনিয়ন্ত্রিত ও অযৌক্তিক
করপ্রথা মুদ্রাস্ফীতিকেও প্রবল করে তোলে।
৩) সামাজিক কারণঃ
রাজনৈতিক
বিশৃঙ্খলা আর অর্থনৈতিক অব্যবস্থার মতো সামাজিক অসমতাও ফরাসি বিপ্লবের অন্যতম
প্রধান কারণ। শ্রেণিবিভক্ত সমাজের শাসনতান্ত্রিক বৈষম্য মানুষকে হতাশ করে তোলে।
বিশেষ করে কর না দিয়েও রাজ্যের সকল সুবিধালাভকারী যাজক ও অভিজাতদের কর্মভূমিকা
সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ট করে তোলে। পক্ষান্তরে কর দিয়েও রাজ্যের সকল সুবিধা থেকে
বঞ্চিত এই শ্রেণি তাদের সামাজিক জীবনের দুর্বলতা বেশ ভালোভাবে অনুভব করে।
৩.১) যাজক শ্রেণির পৌরাত্বঃ
ফরাসি
সমাজের প্রথম শ্রেণিভূক্ত যাজকরা সব মিলিয়ে সংখ্যায় ততটা বেশি ছিলো না। তবুও
অবস্থানগত কারণে নানাবিধ সুযোগ সুবিধা লাভ করে আসছিলো তারা। বিশেষ করে প্রায় এক
লক্ষ বিশ হাজার যাজকের দ্বারা পুরো ফ্রান্সের ধর্মকর্ম নিয়ন্ত্রিত হতো। অনেকগুলো
রাজনৈতিক, বিচার প্রক্রিয়াগত ও
সামাজিক সুবিধা লাভ করে দিনের পর দিন যাজকদের স্বেচ্ছাচারী আচরণ স্পষ্ট হতে থাকে।
৩.২) অভিজাত শ্রেণিঃ
ফরাসি
সমাজের স্তর বিন্যাসে যাজক শ্রেণির পরেই অবস্থান ছিলো অভিজাতদের। তারা কর না দিয়েও
বেশিরভাগ সামাজিক, রাজনৈতিক
ও অর্থনৈতিক সুবিধা লাভ করতো। চার্চ ও যাজকদের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখায় ধর্মীয়
ক্ষেত্রেও তারা অনেক সুবিধাজনক অবস্থানে ছিলো। ফরাসি বিপ্লবের প্রাক্কালে তাদের
সংখ্যা মাত্র তিন লক্ষাধিক হলেও এই নগন্য সংখ্যা নিয়ে তারা পুরো সমাজের উপর
নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিলো।
৩.৩) মধ্যবিত্ত শ্রেণিঃ
যাজক
সম্প্রদায় আর অভিজাতদের পরে সমাজে অবস্থান ছিলো মধ্যবিত্তদের। ফ্রান্সে সামন্ত
প্রথার সুবাদে মধ্যবিত্তশ্রেণি সেভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি। তবে সংখ্যায়
কম হলেও শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞানচর্চা ও
বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে এই শ্রেণি সব সময় অভিজাতদের থেকে একধাপ এগিয়ে ছিলো। এদের
বেশিরভাগ শহরবাসী হলেও গ্রামের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিলো। গ্রামবাসীদের সাথে
ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে তারা ফরাসি বিপ্লবের ক্ষেত্রে মূল কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
৩.৪) কৃষক ও শ্রমিক শ্রেণীঃ
অভিজাত
ও যাজকদের অত্যাচার ও নানামুখী শর্তের মধ্যে বাস করতে গিয়ে যেমন মধ্যবিত্ত শ্রেণি
অনেক যন্ত্রণার শিকার হয়েছে সেই তুলনায় কৃষক ও শ্রমিকদের অবস্থা ছিলো রাষ্ট্রের
সকল ব্যয়ভার নানামুখী করের মাধ্যমে তারা বহন করলেও এর বিনিময়ে তাদের মিলতো
নানামুখী অবহেলা, অত্যাচার
ও নির্যাতন। অত্যাচারী সামস্ত প্রভুর শোষন আর আর চার্চের বিশপের আজগুবি নানা
নিয়মের জালে নিষ্পেষিত ছিলো তাদের প্রতিটি দিন।
৪) জ্ঞানতাত্ত্বিক কারণঃ
১৮
শতকে ফরাসি সাহিত্য ও দর্শনে যে জাগরণ সৃষ্টি হয়েছিলো তা ফরাসি বিপ্লবকে নানাভাবে
প্রভাবিত করে। বিশেষ করে ফরাসি বিপ্লবের নেতৃত্ব গ্রহণ করেছিলো মধ্যবিত্ত শ্রেণি
তারা ছিলো শিক্ষিত ও জ্ঞান অনুরাগী ফলে নানা দার্শনিকের অভিমত খুব সহজেই ফরাসি
বিপ্লবে প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছিলো।
৪.১) মন্তেস্কুঃ
ফরাসি
বিপ্লবকে যাঁরা সরাসরি প্রভাবিত করেছিলেন তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একজন তাত্ত্বিক
হলেন মন্তস্কু। ধর্মের নামে মঠ কেন্দ্রিক ব্যবসার পাশাপাশি শাসনতান্ত্রিক নানা
অনিয়ম ও লাগামহীন স্বৈরতন্ত্রের তিনি ছিলেন ঘোর বিরোধী। 'দি
পার্সিয়ান লেটার্স (The Persian Leters)' গ্রন্থে
তিনি ঐ সময়ের সামাজিক অবস্থার বিবরণ দিয়ে জ্ঞানগর্ভ সমালোচনা করে গেছেন। ব্যক্তি
স্বাতন্ত্র, বিচার বিভাগের
স্বাধীনতা, প্রশাসন,
আইন
ও বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের দাবি নিয়ে তিনি রচনা করেন দি স্পিরিট অব ল'জ।
৪.২) ভলতেয়ারঃ
ফরাসি
বিপ্লবের পূর্বে প্রতিবাদী সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে পারদর্শিতা দেখিয়েছিলেন
ভলতেয়ার। তিনি ১৮ শতকের সংস্কারবাদী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা হিসেবে আত্মপ্রকাশ
করেন।
তিনি
চার্চের বিভিন্ন দুর্নীতির কঠোর সমালোচনা করেন। যুক্তিবাদী এই লেখক ফ্রান্সের স্বৈরচারী
শাসনকে নানাদিক থেকে সমালোচনা করে তুলোধুনো করেন। বিশেষত বিপ্লবপূর্ব ফ্রান্সের
জনগণকে কেবলমাত্র লেখনী শক্তির মাধ্যমে বিদ্রোহী করে তুলতে তাঁর জুড়ি মেলা ভার
ছিলো।
৪.৩) রুশোঃ
ফরাসি
বিপ্লব নিয়ে যে সকল লেখক ও তাত্ত্বিক উদ্দীপনামূলক রচনাগুলো তৈরি করেছেন তাদের
মধ্যে সবথেকে গুরুত্বের সাথে রুশোর অবদানকে স্মরণ করতে হয়। তিনি বিপ্লবপূর্ণ
ফ্রান্সে এক অভূতপূর্ব চেতনা ও প্রতিরোধের বাণীর সঞ্চারণ ঘটাতে সক্ষম হয়েছিলেন।
যুদ্ধের মন্ত্রণা দিয়ে তিনি ইউরোপীয়দের মাঝে শক্তিশালী প্রভাব বিস্তার করতে
সক্ষম হয়েছিলেন। তাঁর দৃষ্টিতে প্রতিবাদই ছিলো প্রথম প্রতিরোধ যার চূড়ান্ত
পরিণতি ঘটে। যুদ্ধে জয়লাভের মধ্য দিয়ে। রুশোর লেখালেখি ফরাসি বিপ্লব-পূর্ব সময়ে
মানুষকে প্রতিবাদের চেতনায় উদ্দীপ্ত করে।
৫) ফরাসি বিপ্লবের অন্যান্য কারণঃ
উপরিউক্ত রাজনৈতিক, অর্থনোইতিক, সামাজিক এবং বৌদ্ধিক কারনের পাশাপাশি আরো কিছু বিচ্ছিন্ন কারন সরাসরি ফরাসী বিপ্লবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। এরমধ্যে অন্যতম হল- ইংল্যান্ডের গৌরবময় বিপ্লব, আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধ প্রভূতি।
লেখক
জগন্নাথ বর্মন
সহকারী অধ্যাপক
সিউড়ী বিদ্যাসাগর কলেজ
এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
(বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সহ)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
২) প্লেটো কীভাবে ন্যায়ের ধারণাটি ব্যাখ্যা করেছেন? ৫(২০১৯)
৩) প্লেটোর ন্যায়বিচার তত্ত্বটি আলোচনা কর। ১০ (২০২১)
৪) প্লেটোর ন্যায়বিচার তত্ত্বটি সমালোচনাসহ বিশ্লেষণ করো। ১০ (২০২২)
২) প্লেটো কীভাবে ন্যায়ের ধারণাটি ব্যাখ্যা করেছেন? ৫(২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ