প্রশ্ন-১; ভারতের সংবিধানে স্বীকৃত
সাম্যের অধিকারের ধারণাটি আলোচনা করো। (১০/২২)
অথবা
প্রশ্ন-২;
ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের
প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
অথবা
প্রশ্ন-৩;
ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
অথবা
প্রশ্ন-৪; ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা করো। এই অধিকার ভোগের ক্ষেত্রে দুটি সীমাবদ্ধতার উল্লেখ করো। ১০ (২০২৩)
ভূমিকাঃ
ভারতের
সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকারগুলির মধ্যে সাম্যের অধিকার হল অন্যতম। সাম্যের
অধিকার বলতে জাতি-ধর্ম-বর্ণ জন্মস্থান, ধনী-নির্ধন
এবং স্ত্রী - পুরুষ নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের আত্মবিকাশের জন্য অত্যাবশ্যক
সুযোগ-সুবিধা এবং দাবীর স্বীকৃতিকে বোঝায়। সংবিধানে ১৪-১৮ নং ধারায়
সাম্যের অধিকারগুলিকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
i) আইনের দৃষ্টিতে সাম্য ও আইন কর্তৃক সমভাবে সংরক্ষিত হওয়ার অধিকারঃ
ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নং ধারায় বলা হয়েছে, ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে রাষ্ট্র কোনো ব্যক্তিকে 'আইনের দৃষ্টিতে সাম্য' অথবা আইন কর্তৃক সমভাবে
সংরক্ষিত হওয়ার অধিকার' থেকে বঞ্চিত করবে না।
ক) আইনের দৃষ্টিতে সাম্যঃ
আইনের
দৃষ্টিতে সমতার অর্থ হল সব নাগরিক আইনের চোখে সমান। ক্ষমতা, পদমর্যাদা ও অবস্থা নির্বিশেষে কোনো ব্যক্তি দেশের আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সংবিধানে আইনের দৃষ্টিতে সাম্য' নীতির কতকগুলি ব্যতিক্রমের কথা বলা হয়েছে। যেমন- প্রথমত, রাষ্ট্রপতি অথবা রাজ্যপালগণ নিজ নিজ পদে অধিষ্ঠিত থাকাকালীন দায়িত্ব
পালনের জন্য যে কাজ করবেন
, তার জন্য তাঁরা
কোনো আদালতের কাছে দায়বদ্ধ নন।
দ্বিতীয়ত, স্বপদে অধিষ্ঠিত থাকাকালীন তাদের বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা
দায়ের করা যায় না।
তৃতীয়ত, বিদেশি রাষ্ট্রের কূটনৈতিক প্রতিনিধিগণ ভারতে অবস্থানকালে
কোনো অপরাধ করলে ভারতীয় আদালত তার বিচার করতে পারবে না।
চতুর্থত, কয়েকটি ক্ষেত্রে সাধারণ আদালতের পরিবর্তে শাসনবিভাগীয় বিশেষ
আদালতে বিরোধ মীমাংসার ব্যবস্থা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ ভাড়া নিয়ন্ত্রণ ও শিল্প
আদালতের কথা বলা যায়।
পঞ্চমত, যুদ্ধকালীন সময়ে শত্রুপক্ষের ব্যক্তিরা আদালতে মামলা দায়ের
করতে পারেন না বা অন্যান্য বন্দিদের মতো সুযোগসুবিধাও পান না।
খ) আইন কর্তৃক সমভাবে সংরক্ষিত হওয়ার অধিকারঃ
আইনসমূহ কর্তৃক সমভাবে
সংরক্ষিত হওয়ার অধিকারের মাধ্যমে সমপর্যায়ভুক্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আইন সমভাবে
প্রযুক্ত হবে। এই অধিকারের অর্থ হল লোকের অবস্থা বা প্রকৃতির বিভিন্নতা বিচার করে
প্রত্যেক আইনকে সব ব্যক্তির ক্ষেত্রে সমভাবে প্রয়োগ করতে হবে। সংবিধানে আইনসমূহ কর্তৃক সমভাবে সংরক্ষিত হওয়ার অধিকার নীতির কতকগুলি ব্যতিক্রমের কথা বলা হয়েছে। যেমন- রাষ্ট্র
যুক্তিযুক্তভাবে বিভিন্ন ব্যক্তিকে শ্রেণিবিভক্ত করতে পারে এবং পৃথক পৃথক শ্রেণির
জন্য রাষ্ট্র পৃথক আইন প্রণয়ন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়,
প্রত্যেকে
সমানভাবে কর দেবে এরূপ নয়। আয়কর নির্ধারণের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগণকে আয়ের পরিমাণ
অনুযায়ী বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করে বিভিন্ন হারে আয়কর ধার্য করা হয়।
ii) বৈষম্যমূলক আচরণ নিষিদ্ধকরণঃ
সংবিধানের
15 নং ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে যে জাতি , ধর্ম
- বর্ণ এবং জন্মস্থান প্রভৃতি কারণে কোনো ব্যক্তির প্রতি রাষ্ট্র কোনোরূপ
বৈষম্যমূলক আচরণ করতে পারবে না। সর্বসাধারণের জন্য ব্যবহৃত কোন দোকান ,
হোটেল-রেস্তোরাঁ
, স্নানাগার ,
পুষ্করিণী
এবং অন্যান্য প্রমোদমূলক ও প্রয়োজনীয় স্থানে প্রবেশের ক্ষেত্রে জাতি-ধর্ম-বর্ণ
প্রভৃতির ভিত্তিতে রাষ্ট্র কোন বিভাজন করবে না এবং কোন বিভেদ মূলক আচরণ করবে না।
তবে
জনস্বার্থ রক্ষার জন্য রাষ্ট্র বাধানিষেধ আরোপ করতে পারে। যেমন- ওইসব স্থানে কোনো
ছোয়াঁচে রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রবেশাধিকারে বাধা দিতে পারে ;
স্ত্রী
লোক ,
তপশিলি
জাতি ও উপজাতি ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য রাষ্ট্র বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ
করতে পারে।
iii) সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে সমানাধিকারঃ
১৬ নং ধারায় বলা হয়েছে
সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে জাতি, ধর্ম, স্ত্রী, পুরুষ,
বংশধারা, বর্ণ, জন্মস্থান
বা বাসস্থানের ভিত্তিতে কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্যমূলক
আচরণ করা চলবে না। নিয়োগ ছাড়াও বেতন, পদোন্নতি,
ছুটি, পেনশন প্রভৃতি ক্ষেত্রে এই নিয়ম
কার্যকর হবে। অবশ্য এই অধিকারের কিছু ব্যতিক্রম আছে। যেমন一
প্রথমত, রাষ্ট্র প্রয়োজন মনে করলে কোনো বিশেষ অনুন্নত শ্রেণির জন্য
সরকারি চাকরি সংরক্ষণ করতে পারে।
দ্বিতীয়ত, ধর্ম বা ধর্মীয়
প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত চাকরি সংশ্লিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা
করা যেতে পারে।
তৃতীয়ত, সংসদ আইন করে কোনো রাজ্য বা কেন্দ্রশাসিত
অঞ্চলে সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে
বসবাসগত যোগ্যতাকে আবশ্যিক শর্ত হিসেবে আরোপ করতে পারে।
iv) অস্পৃশ্যতা নিষিদ্ধকরণঃ
১৭
নং ধারায় অস্পৃশ্যতা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সংসদে ১৯৫৫ সালে অস্পৃশ্যতাবিরাধী আইন
পাস করা হয়। এর দ্বারা অস্পৃশ্যতা আচরণকারীদের শাস্তির বিধান লিপিবদ্ধ হয়েছে।
v) উপাধি নিষিদ্ধকরণঃ
সংবিধানে
১৮ নং ধারায় নাগরিকদের মধ্যে গণতন্ত্রসুলভ সাম্য প্রতিষ্ঠাকল্পে বলা হয়েছে যে,
কোনো
ভারতীয় নাগরিক দেশি বা বিদেশি পদবি বা উপাধি গ্রহণ করতে পারবে না,
কিন্তু
সামরিক বা শিক্ষা-সংস্কৃতিমূলক উপাধির ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না
মূল্যায়নঃ
পরিশেষে বলা যায়, ভারতীয় সংবিধানে ঘোষিত সাম্যের অধিকারকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে একটি সুদৃঢ় পদক্ষেপ বলে বর্ণনা করা যেতে পারে। কিন্তু সেই সঙ্গে স্মরণ রাখা প্রয়োজন যে, ভারতে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সাম্য প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সামা প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা বাস্তবে মূল্যহীন হয়ে পড়েছে। বস্তুত, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অসাম্য ও বৈষম্যকে স্বীকার করে নিয়ে আদর্শ গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনের প্রচেষ্টা বালির ওপর সৌধ নির্মাণের মতোই হাস্যকর হয়ে দাঁড়ায়।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ