জওহরলাল নেহেরুর গণতান্ত্রিক ধ্যান-ধারণা

Ad Code

জওহরলাল নেহেরুর গণতান্ত্রিক ধ্যান-ধারণা

University of Burdwan

5th Semester (Honours)
Political Science
Paper: DSE-1; Select Comparative Political Thought

 


১) নেহেরুর গণতন্ত্রের ধারণার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫(২০২০)
অথবা
২) নেহেরু কোন ধরনের গণতন্ত্র সমর্থন করেছিলেন? ৫(২০২১)
অথবা
৩) নেহেরু কোন ধরনের গণতন্ত্রকে সমর্থন করেছিলেন? ৫(২০২২)
উত্তরঃ 

ভূমিকাঃ

        ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার ইতিহাসে জওহরলাল নেহেরু বিংশ শতাব্দীতে তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার কাঠামো গড়ে তোলেন। তাঁর লেখা The Discovery of India, Glimpses of World History , An Autobiography প্রভূতি গ্রন্থে তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার পরিচয় পাওয়া যায়। তাঁর সমগ্র রাষ্ট্রচিন্তার মধ্যে অন্যতম হল গণতন্ত্র সম্পর্কে তাঁর চিন্তাধারা।

নেহেরুর মতে গণতন্ত্রঃ

        জওহরলাল নেহরু হলেন ভারতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার এক বিশিষ্ট প্রবর্তক। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন যে, এদেশে গণতন্ত্র ব্যতিরেকে অন্য কোন ধারণা বা ব্যবস্থা জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করা হবে। ভারতে গণতন্ত্রের সাফল্যের ব্যাপারে তিনি ছিলেন অতিমাত্রায় আশাবাদী। তাঁর গণতন্ত্রের ধারণা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি পাওয়া যায়। যথা-


১) সংসদীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসঃ

        সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার তত্ত্ব ও প্রয়োগের উপর নেহেরুর বিশ্বাস ও আস্থা ছিল অপরিসীম। মানুষের প্রজ্ঞা এবং মানবজীবনের প্রায় সকল ক্ষেত্রেই নেহরু সাম্য ও সমানাধিকারের উপর আস্থাশীল ছিলেন। এই কারণে তিনি সংসদীয় গণতন্ত্রকে সর্বোৎকৃষ্ট শাসনব্যবস্থা হিসাবে স্বীকার ও সমর্থন করেছেন।

২) গণতান্ত্রিক স্বাধীনতার সমর্থকঃ

জওহরলাল নেহরু রাষ্ট্রকে পীড়নমূলক প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকার বা সমর্থন করেননি। তিনি রাষ্ট্রকে জনসাধারণের সম্মতির উপর প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান হিসাবে গ্রহণ করার পক্ষপাতী ছিলেন। ভারতে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে জওহরলাল নেহরুর উদ্যোগ-আয়োজন সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য। ভারতে যাতে কোনভাবেই স্বৈরতন্ত্রের সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে নেহরু সতত সজাগ ছিলেন।

৩) গণতন্ত্র প্রগতির অনুপন্থীঃ

জওহরলাল নেহরু বিশ্বাস করতেন যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা দেশ ও দেশবাসীর প্রগতির সহায়ক। বিপরীতক্রমে গণতন্ত্রের বিচ্যুতি প্রগতির পরিপন্থী। তাই গণতান্ত্রিক পথ থেকে কোন রকম বিচ্যুতি যাতে ভারত ও ভারতবাসীর প্রগতিকে প্রতিহত করতে না পারে। সে বিষয়ে তিনি সব সময় সতর্ক ছিলেন।

৪) সংখ্যালঘুর স্বাধীনতার সহায়কঃ

        সংখ্যালঘুর স্বাধীনতা সংরক্ষণে পণ্ডিত নেহরু ছিলেন অতিমাত্রায় আন্তরিক ও আবেগপ্রবণ। চূড়ান্ত বিচারে সংখ্যাগরিষ্ঠ ও সংখ্যালঘিষ্ঠের মধ্যে সমঝোতা ও সহযোগিতাকে তিনি সব সময় স্বাগত জানিয়েছেন। গণতন্ত্র জনগণের বা জনমতের বিরুদ্ধে যেতে পারেনা, এ সত্য সম্পর্কে নেহরু সম্যকভাবে অবহিত ছিলেন। জনমতের অনুগামী সরকারই হল গণতান্ত্রিক সরকার। বাস্তবে গণতান্ত্রিক সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠের ইচ্ছা-অনিচ্ছার অনুবর্তী হয়ে থাকলেও সংখ্যালঘুদের মতামত ও অধিকারকেও মর্যাদা দেবে।

৫) গণতন্ত্রের সাফল্যের শর্তঃ

গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা সার্থক করে তোলার জন্য জওহরলাল নেহরু গণতান্ত্রিক শিক্ষাব্যবস্থার সম্প্রসারণ এবং মানবাধিকারের সম্প্রসারণের উপর জোর দিয়েছেন। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় জনসাধারণের অধিকারের সঙ্গে কর্তব্যকে সংযুক্ত করতে হবে। গণতন্ত্রের সাফল্যের স্বার্থে সাংবিধানিক ব্যবস্থাকে সুসংগঠিত করতে হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রের ঐক্য ও সংহতি সংরক্ষণের উপরও তিনি জোর দিয়েছেন।

সমালোচনাঃ

        নেহেরুর গণতান্ত্রিক ধারণা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করলে এর কিছু সীমাবদ্ধতা লক্ষ করা যায়। যেমন-

১) অস্পষ্ট ধারনাঃ

        গণতন্ত্র সম্পর্কে নেহেরু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম চিন্তাভাবনা ব্যক্ত করেছেন। বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় ও তৃতীয় দশকে নেহেরু বুর্জোয়া গণতন্ত্রের কঠোর সমালোচনা করেন। সেই সময় নেহরু সংসদীয় বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ক্ষতিকারক প্রবণতা হিসাবে ক্ষমতার কেন্দ্রীভবনের কথা বলেছেন। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে বুর্জোয়া গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে জওহরলাল নেহরুর সমালোচনার তীব্রতা আর দেখা যায়নি। ফলে গণতন্ত্র সম্পর্কে তাঁর ধারণা অনেকটাই অস্পষ্ট থেকে গেছে।


২) অসম্পুর্ন ধারনাঃ

        নেহেরু গণতন্ত্র সম্পর্কে একটি অসম্পুর্ণ ধারনার অবতারনা করেছেন। তিনি সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শ্রেষ্ট গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বললেও তাঁর প্রকৃতি কীরূপ হবে সেই বিষয়ে তিনি কোনো বিস্তারিত আলোচনা করেননি।


৩) নীতি নৈতিকতার প্রভাবঃ

        নেহেরুর গণতান্ত্রিক ধারনার মধ্যে নীতি নৈতিকতার অস্তিত্ব বর্তমান। তিনি গণতন্ত্রের সাফল্যের স্বার্থে নাগরিকদের বিভিন্ন সদ্গুনের কথা উল্লেখ করেছেন। এই সমস্থ সদগুনের মধ্যে আত্ম-শৃঙ্খলা, আত্মনিয়ন্ত্রন, আত্মসংযম, পারস্পরিক সহযোগিতা প্রভূতি গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ নেহেরুর গণতান্ত্রিক ধারনায় বাস্তবতার পরিবর্তে নীতি নৈতিকতার প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়।


৪) ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণঃ

        গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সাফল্যের অন্যতম শর্ত হল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ  বা স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থার বিকাশ। কিন্তু নেহেরু তাঁর গণতান্ত্রিক ধ্যান-ধারনায় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরন নিয়ে কোনো আলোচনা করেননি। তিনি কেবল সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার স্বপক্ষে তাঁর চিন্তাধারা প্রতিষ্ঠা করেছেন।


৫) স্ববিরোধীতাঃ

        নেহেরুর গণতান্ত্রিক চিন্তাধারায় স্ববিরোধীতার অস্তিত্ব পরিলক্ষিত হয়। ছাত্রাবস্থাতেই নেহরু ফেবিয়ান সমাজতন্ত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন। ফেবিয়ান সমাজতন্ত্রের প্রতি অনুরাগ সত্ত্বেও নেহেরু উদারনীতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার উপর আস্তা রেখেছেন। সমালোচকদের মতানুসারে এ ক্ষেত্রে জওহরলালের মধ্যে স্ববিরোধিতা বর্তমান। কারন উদারনীতিক গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র এই দুই রাজনীতিক মতাদর্শের মধ্যে পারস্পরিক বিরোধিতা বর্তমান।

মূল্যায়নঃ

        উপরিউক্ত সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সম্পর্কে নেহেরুর চিন্তা ভাবনার গুরুত্বকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায়না। তিনি যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ওপর জোড় দিয়েছিলেন বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে তা গণতন্ত্রের আদর্শ মডেল বলে প্রতীয়মান হয়। 

     

এই পেপারের ওপর অন্যান্য নোটস

(বিগত ২০১৯২০২০২০২১ এবং ২০২২ সালের প্রশ্নত্তরসহ)

প্রথম অধ্যায়

১) ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তা ও পাশ্চাত্ত্য রাষ্ট্রচিন্তার বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত তুলনামূলক আলোচনা কর। ৫(২০২০)

২) পাশ্চাত্য রাষ্ট্রচিন্তার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর। ১০(২০২০)

৩) ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর। ১০(২০২০)

 

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


দ্বিতীয় অধ্যায়

কৌটিল্য

১) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ-এর যে কোনো দুটি উপাদানের উপর একটি সংক্ষিপ্ত সমালোচনামূলক টাকা লেখো। কৌটিল্য বর্ণিত রাজার একটি ব্যক্তিগত সদ্গুণের উল্লেখ করো। ৫(২০১৯)

২) রাষ্ট্রের সপ্তাঙ্গ সম্পর্কিত কৌটিল্যের ধারনার উপর একটি সমালোচনা মূলক নিবন্ধ লেখ। ১০(২০২০)

৩) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ-এর যে কোনো একটি উপাদানের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। কৌটিল্য বর্ণিত রাজার একটি ব্যক্তিগত সগুণের উল্লেখ করো। ৫(২০২২)

৪) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বের আলোকে রাষ্ট্রের দুটি উপাদান ব্যাখ্যা কর। ৫(২০২১)

 

তিলক ও গান্ধী

১) কোন অর্থে স্বরাজ সম্পর্কে তিলকের ধারনা গান্ধির স্বরাজ সম্পর্কিত ধারণার থেকে আলাদাগান্ধির সম্পাদিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকার নাম লেখো। ৫(২০১৯)

২) তিলকের স্বরাজ ধারণা ও গান্ধীর স্বরাজ ধারণার মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত পার্থক্য নির্দেশ কর। ৫(২০২০)

৩) গান্ধী ও তিলকের স্বরাজ ভাবনার পার্থক্য নির্ণয় কর। ৫(২০২১)

গান্ধী ও তিলকের স্বরাজ ভাবনার পার্থক্য নির্ণয় করো। গান্ধী সম্পাদিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকার নাম উল্লেখ করো। ৫(২০২২)

৪) তিলকের স্বরাজ ধারণার মূল বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ কর। ১০(২০২১)

 

আম্বেদকর

১) আম্বেদকরের সামাজিক ন্যায়ের ধারণার উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখো। আম্বেদকরের জন্ম কবে হয়। ১০(২০১৯)

২) আম্বেদকরের সামাজিক ন্যায়ের ধারনার উপর একটি সমালোচনা মূলক নিবন্ধ লেখ। ১০(২০২০)

৩) আম্বেদকরের সামাজিক ন্যায়ের ধারণার উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখো। তিনি কবে জন্মগ্রহণ করেন১০(২০২২)

৪) অস্পৃশ্যতার আলোকে হিন্দু সমাজ ব্যবস্থার প্রতি আম্বেদকর এর দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা কর। ১০(২০২১)

৫) হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে আম্বেদকরের মূল সমালোচনাগুলি কি কি৫(২০২০)

 

নেহেরু ও জয়প্রকাশ নারায়ন

১) নেহেরুর গণতন্ত্রের ধারণার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫(২০২০)

২) নেহেরু কোন ধরনের গণতন্ত্র সমর্থন করেছিলেন৫(২০২১)

৩) নেহেরু কোন ধরনের গণতন্ত্রকে সমর্থন করেছিলেন৫(২০২২)

৪) জয় প্রকাশ নারায়ণের গণতন্ত্রের ধারণা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখো। ৫(২০১৯)

৫) জয় প্রকাশ নারায়ানের গণতন্ত্রের ধারনার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখ  ৫(২০২০)

৬) জয়প্রকাশ নারায়ণের দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে দলহীন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি আলোচনা কর। ১০(২০২১)

৭) জয়প্রকাশ নারায়ণের দৃষ্টিভঙ্গীর আলোকে দলহীন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি আলোচনা করো। সামগ্রিক বিপ্লব বলতে তিনি কী বুঝিয়েছেন১০(২০২২)

 

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


তৃতীয় অধ্যায়

অ্যারিস্টটল

১) সমালোচনাসহ অ্যারিস্টটলের নাগরিকতার ধারণা বিশ্লেষণ করো। অ্যারিস্টটল কী মহিলাদের নাগরিকত্বের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। ১০(২০১৯)

২) অ্যারিস্টটলের নাগরিকতা সংক্রান্ত ধারণাটি সংক্ষেপে বিশ্লেষণ কর। ৫(২০২০)

৩) নাগরিকতা সম্পর্কে অ্যারিস্টটলের ধারণাটি বিশ্লেষণ কর। ১০(২০২১)

৪) সমালোচনাসহ অ্যারিস্টটলের নাগরিকতার ধারণা বিশ্লেষণ করো। অ্যারিস্টটল কী মহিলাদের নাগরিকত্বের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।১০(২০২২)

 

রুশো

১) রুশোর অসাম্যের ধারনাটি মূল্যায়ণ কর। ১০(২০২০)

 

জে এস মিল

১) জন স্টুয়ার্ট মিলের স্বাধীনতার ধারণাটি আলোচনা করো। তাঁর মতে স্বাধীনতার শ্রেষ্ঠ রক্ষাকবচ কী১০(২০১৯)

২) জে এস মিলের স্বাধীনতার ধারনার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখ ৫(২০২০)

৩) স্বাধীনতা সম্পর্কে জে. এস. মিলের ধারণা আলোচনা কর। ১০(২০২১)

৪) জে.এস. মিলকে দ্বিধাগ্রস্থ গণতন্ত্রী বলা হয় কেন৫(২০২১)

৫) জন স্টুয়ার্ট মিলের মতে গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান কীজন স্টুয়ার্ট মিলের লেখা একটি পুস্তকের নাম লেখো। ৫(২০১৯)

৬) জে এস মিলের গণতন্ত্রের ধারণাটি আলোচনা কর। ১০(২০২০)

৭) জন স্টুয়ার্ট নিলের মতে গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান কীতাঁর লেখা একটি পুস্তকের নাম লেখো। ৫(২০২২)

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code