জয়প্রকাশ নারায়ণের গণতান্ত্রিক ধারণা

Ad Code

জয়প্রকাশ নারায়ণের গণতান্ত্রিক ধারণা

 University of Burdwan

5th Semester (Honours)
Political Science
Paper: DSE-1; Select Comparative Political Thought


১) জয় প্রকাশ নারায়ণের গণতন্ত্রের ধারণা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখো। ৫(২০১৯)
অথবা
২) জয় প্রকাশ নারায়ানের গণতন্ত্রের ধারনার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখ  ৫(২০২০)
অথবা
৩) জয়প্রকাশ নারায়ণের দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে দলহীন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি আলোচনা কর। ১০(২০২১)
অথবা
৪) জয়প্রকাশ নারায়ণের দৃষ্টিভঙ্গীর আলোকে দলহীন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি আলোচনা করো। সামগ্রিক বিপ্লব বলতে তিনি কী বুঝিয়েছেন? ১০(২০২২)
উত্তরঃ 

ভূমিকাঃ

        ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার ইতিহাসে জয়প্রকাশ নারায়ন বিংশ শতাব্দীতে তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার কাঠামো গড়ে তোলেন। তাঁর লেখা Why Socialism, The Transition to Socialism, From Socialism to Sarvodaya, Democratic Socialism, Reconstruction of Indian Polity প্রভূতি গ্রন্থে তাঁর রাষ্ট্রচিন্তার পরিচয় পাওয়া যায়। তাঁর সমগ্র রাষ্ট্রচিন্তার মধ্যে অন্যতম হল গণতন্ত্র সম্পর্কে তাঁর চিন্তাধারা।


জয়প্রকাশ নারায়নের মতে গণতন্ত্রঃ

        লোকনায়ক জয়প্রকাশ নারায়ণ ছিলেন সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রের জন্য নিবেদিত প্রাণ। সমাজবাদী গণতন্ত্রকে বাস্তবায়িত করার জন্য জয়প্রকাশ জীবনভর নিরলস সংগ্রামের সামিল হয়েছেন।গণতন্ত্রের প্রতি প্রবল আকষর্ণের পরিপ্রেক্ষিতে জয়প্রকাশ নারায়ন গণতন্ত্র এবং তার সমস্যা ও সাফল্য বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। গণতন্ত্র সম্পর্কে তার চিন্তাধারা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি দেখা যায়।যেমন-


১) প্রচলিত গণতন্ত্রের বিরোধিতাঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ণ পশ্চিমী দেশগুলিতে বিদ্যমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে 'গণতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র' হিসাবে অভিহিত করেছেন। তাঁর মতানুসারে এ ধরনের শাসনব্যবস্থা হল কার্যত নির্বাচিত স্বৈরতন্ত্র। তাঁর অভিমত অনুযায়ী সকল সরকারই হল মূলত অভিজাততান্ত্রিক প্রকৃতির। এই সমস্ত শাসনব্যবস্থায় মুষ্টিমেয় মানুষ অবশিষ্ট সকলকে নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ গণতন্ত্রে জনগণ শাসক হিসাবে প্রতিপন্ন হয়না।


২) দলহীন গণতন্ত্রঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ণের অভিমত অনুযায়ী রাজনীতিক দলসমূহ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে কার্যকর করার ব্যাপারে সক্রিয় হয়না। গণতান্ত্রিক মতাদর্শ অনুসারে দলগুলি পরিচালিত হয় না। ক্ষমতার জন্য রাজনীতিক দলের লাগামছাড়া লোভ গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে তোলে। গণতন্ত্রের স্বার্থে রাজনীতিক দলের অস্তিত্ব অপরিহার্য নয়। ভারতে দলব্যবস্থার ভিত্তিতে পরিচালিত নির্বাচনগুলি গণতন্ত্রের স্বার্থের বিচারে ক্রমান্বয়ে অধিকতর অপ্রাসঙ্গিক প্রতিপন্ন হচ্ছে। এই কারণে জয়প্রকাশ নারায়ণ দলহীন গণতন্ত্রের উপর জোর দিয়েছেন।


৩)গণতন্ত্র একটি জীবনধারাঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ণের গণতন্ত্র হল একটি জীবনধারা। সমাজস্থ ব্যক্তিবর্গের জীবনধারার মধ্যেই গণতন্ত্রের প্রকৃত পরিচয় পাওয়া যায়। জনজীবনের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে গণতন্ত্র সম্প্রসারিত। গণতন্ত্রকে জনসাধারণের উদ্যোগ-আয়োজন ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে পাওয়া যায়। সমাজস্থ ব্যক্তিবর্গের সংঘ-সংগঠন ও কার্যধারার মধ্যে গণতান্ত্রিক কার্যপ্রক্রিয়ার অস্তিত্ব পরিলক্ষিত হয়।অর্থাৎ কেবল সরকারী কাজকর্মে মানুষের অংশগ্রহণ বা রাজনীতিক অধিকারের মধ্যে গণতন্ত্রের তাৎপর্য সীমাবদ্ধ নেই।


৪) গণতান্ত্রিক ব্যর্থতাঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ণের অভিমত অনুসারে সমাজতান্ত্রিক বা সাম্যবাদী, দরিদ্র কোথাও গণতন্ত্র সাফল্যমণ্ডিত হতে পারেনি।সমাজতান্ত্রিক বা সাম্যবাদী ব্যবস্থায় কেন্দ্রীভূত রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম হয়। এ ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্তভাবে কার্যকর হয়।

অন্যদিকে পশ্চাদপদ ও দরিদ্র দেশগুলিতে গণতন্ত্রের সমস্যা-সংকট ভিন্ন প্রকৃতির। দুর্দশাগ্রস্ত অর্থনীতি ও পরনির্ভরশীলতা দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে বিপন্ন করে তোলে। ভারতে মত উন্নয়নশীন দেশগুলিতে জাতিভেদ প্রথা, অস্পৃশ্যতা, অর্থনীতিক অনগ্রসরতা প্রভৃতি গণতন্ত্রের সার্থকতার পথে একটি বড় বাধা।

৫) অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতন্ত্রঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ণের মতানুসারে অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতন্ত্রই হল আসল গণতন্ত্র। তাই জয়প্রকাশ নারায়ণ অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতন্ত্রের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেছেন। গণতন্ত্রের সার্থকতা ও সাফল্যের স্বার্থে জনসাধারণকে সহায়ক নৈতিক গুণ ও মানসিকতার অধিকারী হতে হবে। অন্যথায় গণতন্ত্রের সাফল্য সুদূর পরাহত হবে।গণতন্ত্রের স্বার্থে ব্যক্তি-মানুষের চাহিদাকে সীমাবদ্ধ করা দরকার।ব্যক্তিবর্গের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস থাকতে হবে এবং সকলকে দায়িত্ব গ্রহণে ইচ্ছুক, ও সক্ষম হতে হবে। সর্বোপরি ব্যক্তিবর্গকে শোষণ-পীড়ন ও স্বৈরাচারের বিরোধিতায় সোচ্চার হতে হবে।

সমালোচনাঃ

        জয় প্রকাশ নারায়নের গণতান্ত্রিক ধ্যান-ধারণা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করলে এর কিছু সীমাবদ্ধতা লক্ষ করা যায়। যেমন-


১) অস্পষ্ট ধারনাঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ন প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরোধিতা করে দলহীন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার কথা বলেছেন। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাজনৈতিক দলের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনস্বীকার্য। রাজনৈতিক দল ছাড়া গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কিভাবে সাফল্যমণ্ডিত হবে জয়প্রকাশ নারায়ন তা অস্পষ্ট রেখেছেন।


২) অসম্পুর্ন ধারনাঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ন গণতন্ত্র সম্পর্কে একটি অসম্পুর্ণ ধারনার অবতারনা করেছেন। তিনি অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতন্ত্রকে শ্রেষ্ট গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বললেও তাঁর প্রকৃতি কীরূপ হবে সেই বিষয়ে তিনি কোনো বিস্তারিত আলোচনা করেননি।


 ৩) নীতি নৈতিকতার প্রভাবঃ

        জয়প্রকাশ নারায়নের গণতান্ত্রিক ধারনার মধ্যে নীতি নৈতিকতার অস্তিত্ব বর্তমান। তিনি গণতন্ত্রের সাফল্যের স্বার্থে জনসাধারণের কতগুলি সহায়ক নৈতিক ও মানসিক গুণাবলীর কথা উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ জয়প্রকাশ নারায়নের গণতান্ত্রিক ধারনায় বাস্তবতার পরিবর্তে নীতি নৈতিকতার প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়।


৪) ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণঃ

        গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সাফল্যের অন্যতম শর্ত হল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ  বা স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থার বিকাশ। কিন্তু জয়প্রকাশ নারায়ন তাঁর গণতান্ত্রিক ধ্যান-ধারনায় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরন নিয়ে কোনো আলোচনা করেননি। তিনি কেবল অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার স্বপক্ষে তাঁর চিন্তাধারা প্রতিষ্ঠা করেছেন।


৫) স্ববিরোধীতাঃ

        জয়প্রকাশ নারায়ণের গণতান্ত্রিক চিন্তাধারায় স্ববিরোধীতার অস্তিত্ব পরিলক্ষিত হয়। তিনি প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরোধিতা যে দলহীন গণতন্ত্র বা অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতন্ত্রের কথা বলেছেন তা প্রচলিত গণতন্ত্রের থেকে তেমন আলাদা কোনো বিষয় নয়।


মূল্যায়নঃ

        উপরিউক্ত সমালোচনা থাকা সত্ত্বেও গণতন্ত্র সম্পর্কে জয়প্রকাশ নারায়ণের চিন্তা ভাবনার গুরুত্বকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায়না। তিনি যে অংশগ্রহণকারী নৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ওপর জোড় দিয়েছিলেন বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে তা গণতন্ত্রের আদর্শ মডেল বলে প্রতীয়মান হয়। 


     

এই পেপারের ওপর অন্যান্য নোটস

(বিগত ২০১৯২০২০২০২১ এবং ২০২২ সালের প্রশ্নত্তরসহ)

প্রথম অধ্যায়

১) ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তা ও পাশ্চাত্ত্য রাষ্ট্রচিন্তার বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত তুলনামূলক আলোচনা কর। ৫(২০২০)

২) পাশ্চাত্য রাষ্ট্রচিন্তার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর। ১০(২০২০)

৩) ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর। ১০(২০২০)

 

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


দ্বিতীয় অধ্যায়

কৌটিল্য

১) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ-এর যে কোনো দুটি উপাদানের উপর একটি সংক্ষিপ্ত সমালোচনামূলক টাকা লেখো। কৌটিল্য বর্ণিত রাজার একটি ব্যক্তিগত সদ্গুণের উল্লেখ করো। ৫(২০১৯)

২) রাষ্ট্রের সপ্তাঙ্গ সম্পর্কিত কৌটিল্যের ধারনার উপর একটি সমালোচনা মূলক নিবন্ধ লেখ। ১০(২০২০)

৩) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ-এর যে কোনো একটি উপাদানের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। কৌটিল্য বর্ণিত রাজার একটি ব্যক্তিগত সগুণের উল্লেখ করো। ৫(২০২২)

৪) কৌটিল্যের সপ্তাঙ্গ তত্ত্বের আলোকে রাষ্ট্রের দুটি উপাদান ব্যাখ্যা কর। ৫(২০২১)

 

তিলক ও গান্ধী

১) কোন অর্থে স্বরাজ সম্পর্কে তিলকের ধারনা গান্ধির স্বরাজ সম্পর্কিত ধারণার থেকে আলাদাগান্ধির সম্পাদিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকার নাম লেখো। ৫(২০১৯)

২) তিলকের স্বরাজ ধারণা ও গান্ধীর স্বরাজ ধারণার মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত পার্থক্য নির্দেশ কর। ৫(২০২০)

৩) গান্ধী ও তিলকের স্বরাজ ভাবনার পার্থক্য নির্ণয় কর। ৫(২০২১)

গান্ধী ও তিলকের স্বরাজ ভাবনার পার্থক্য নির্ণয় করো। গান্ধী সম্পাদিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকার নাম উল্লেখ করো। ৫(২০২২)

৪) তিলকের স্বরাজ ধারণার মূল বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ কর। ১০(২০২১)

 

আম্বেদকর

১) আম্বেদকরের সামাজিক ন্যায়ের ধারণার উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখো। আম্বেদকরের জন্ম কবে হয়। ১০(২০১৯)

২) আম্বেদকরের সামাজিক ন্যায়ের ধারনার উপর একটি সমালোচনা মূলক নিবন্ধ লেখ। ১০(২০২০)

৩) আম্বেদকরের সামাজিক ন্যায়ের ধারণার উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখো। তিনি কবে জন্মগ্রহণ করেন১০(২০২২)

৪) অস্পৃশ্যতার আলোকে হিন্দু সমাজ ব্যবস্থার প্রতি আম্বেদকর এর দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা কর। ১০(২০২১)

৫) হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে আম্বেদকরের মূল সমালোচনাগুলি কি কি৫(২০২০)

 

নেহেরু ও জয়প্রকাশ নারায়ন

১) নেহেরুর গণতন্ত্রের ধারণার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫(২০২০)

২) নেহেরু কোন ধরনের গণতন্ত্র সমর্থন করেছিলেন৫(২০২১)

৩) নেহেরু কোন ধরনের গণতন্ত্রকে সমর্থন করেছিলেন৫(২০২২)

৪) জয় প্রকাশ নারায়ণের গণতন্ত্রের ধারণা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখো। ৫(২০১৯)

৫) জয় প্রকাশ নারায়ানের গণতন্ত্রের ধারনার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখ  ৫(২০২০)

৬) জয়প্রকাশ নারায়ণের দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে দলহীন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি আলোচনা কর। ১০(২০২১)

৭) জয়প্রকাশ নারায়ণের দৃষ্টিভঙ্গীর আলোকে দলহীন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি আলোচনা করো। সামগ্রিক বিপ্লব বলতে তিনি কী বুঝিয়েছেন১০(২০২২)

 

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


তৃতীয় অধ্যায়

অ্যারিস্টটল

১) সমালোচনাসহ অ্যারিস্টটলের নাগরিকতার ধারণা বিশ্লেষণ করো। অ্যারিস্টটল কী মহিলাদের নাগরিকত্বের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। ১০(২০১৯)

২) অ্যারিস্টটলের নাগরিকতা সংক্রান্ত ধারণাটি সংক্ষেপে বিশ্লেষণ কর। ৫(২০২০)

৩) নাগরিকতা সম্পর্কে অ্যারিস্টটলের ধারণাটি বিশ্লেষণ কর। ১০(২০২১)

৪) সমালোচনাসহ অ্যারিস্টটলের নাগরিকতার ধারণা বিশ্লেষণ করো। অ্যারিস্টটল কী মহিলাদের নাগরিকত্বের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন।১০(২০২২)

 

রুশো

১) রুশোর অসাম্যের ধারনাটি মূল্যায়ণ কর। ১০(২০২০)

 

জে এস মিল

১) জন স্টুয়ার্ট মিলের স্বাধীনতার ধারণাটি আলোচনা করো। তাঁর মতে স্বাধীনতার শ্রেষ্ঠ রক্ষাকবচ কী১০(২০১৯)

২) জে এস মিলের স্বাধীনতার ধারনার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখ ৫(২০২০)

৩) স্বাধীনতা সম্পর্কে জে. এস. মিলের ধারণা আলোচনা কর। ১০(২০২১)

৪) জে.এস. মিলকে দ্বিধাগ্রস্থ গণতন্ত্রী বলা হয় কেন৫(২০২১)

৫) জন স্টুয়ার্ট মিলের মতে গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান কীজন স্টুয়ার্ট মিলের লেখা একটি পুস্তকের নাম লেখো। ৫(২০১৯)

৬) জে এস মিলের গণতন্ত্রের ধারণাটি আলোচনা কর। ১০(২০২০)

৭) জন স্টুয়ার্ট নিলের মতে গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান কীতাঁর লেখা একটি পুস্তকের নাম লেখো। ৫(২০২২)

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code