The University of Burdwan
B.A. 3th Semester
Political Science (Honours)
CC-7; Local Government In India
পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ব্যবস্থার উদ্ভব ও
বিবর্তন
ভূমিকাঃ
প্রাচীন
ভারতের গ্রামীণ শাসনব্যবস্থার মূল ভিত্তি ছিল পাঁচজন নির্বাচিত বা মনোনীত
ব্যক্তিকে নিয়ে গঠিত গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠান বা পঞ্চায়েত। মুঘল আমল পর্যন্ত ভারতের গ্রামগুলি এই
পঞ্চায়েত ব্যবস্থা দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হত। কিন্তু মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের পর
পঞ্চায়েত ব্যবস্থা বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং ব্রিটিশ শাসনকালে এর সম্পূর্ণ
অবসান ঘটে।
আধুনিক ‘পঞ্চায়েতি রাজ’ শাসনব্যবস্থা মহাত্মা গান্ধীর মস্তিষ্কপ্রসূত এক ধারণা। স্বাধীনতার পরে মূলত তার আদর্শ অনুসরণ করেই ভারতে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রতিষ্টিত হয়। এরপর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ের সংযোজন বা বিয়োজনের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা পরিবর্তিত হয়েছে।
স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস
পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়
পঞ্চায়েত ব্যবস্থার উদ্ভব ও বিবর্তনঃ
1) বঙ্গীয়
গ্রাম চৌকিদারি আইনঃ
১৮৭০
সালে বঙ্গীয় গ্রাম চৌকিদারি আইন বা বেঙ্গল ভিলেজ চৌকিদারি অ্যাক্ট পাস হয়। মূলত গ্রামাঞ্চলের
অপরাধ দমনের লক্ষ্যে এই সংস্থা চালু হয়। জেলাশাসক এই সংস্থার সদস্যদের নিয়োগ
করতেন এবং গ্রামবাসীদের কাছ থেকে আদায় করা অর্থে এর কাজকর্ম সম্পাদিত হত। বৃহত্তর
গ্রামোন্নয়নের সঙ্গে এর প্রত্যক্ষ কোনও যোগাযোগ ছিল না।
2) বঙ্গীয় স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন আইনঃ
ব্রিটিশ সরকার দেশে স্বায়ত্তশাসন প্রবর্তনের
লক্ষ্যে ১৮৮৫ বঙ্গীয় স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন আইন বা বেঙ্গল সেল্ফ-গভর্নমেন্ট
অ্যাক্ট পাশ করেন। এই আইনবলে গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসনের তিনটি সংস্থা গঠিত হয় ।
এগুলি হল– গ্রাম স্তরে ইউনিয়ন কমিটি, মহকুমা
স্তরে স্থানীয় পরিষদ এবং জেলা স্তরে জেলা বোর্ড।
3) বঙ্গীয়
গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসন আইন (১৯১৯)
১৯১৪
সালে তদনীন্তন বাংলা সরকার একটি জেলা প্রশাসন কমিটি বা ডিস্ট্রিক্ট
অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নামে একটি কমিটি গঠন করে। এই কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ১৯১৯
সালে বঙ্গীয় গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসন আইন বা বেঙ্গল ভিলেজ সেল্ফ-গভর্নমেন্ট অ্যাক্ট
পাস হয়। এই আইনবলে চৌকিদারি পঞ্চায়েত ও ইউনিয়ন কমিটি অবলুপ্ত করা হয় এবং উভয়ের
ক্ষমতা, একাধিক গ্রাম নিয়ে গঠিত ইউনিয়ন বোর্ডের হাতে ন্যস্ত করা হয়। এই
বোর্ডগুলি গ্রামবাসীদের প্রয়োজনে নিজ নিজ এলাকায় কর ধার্য করতে পারত এবং ছোটোখাটো দেওয়ানি মামলা বিচারের
জন্য ইউনিয়ন বেঞ্চও গঠন করতে পারত।
4) স্বাধীনোত্তর
কালঃ
১৯৪৭
সালে ভারত স্বাধীন হয় ও দেশে সংবিধান রচনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
কিন্তু খসড়া সংবিধানে গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসনের বিষয়টি তেমন গুরুত্ব পায়নি। সংবিধানের
৪০ নং ধারায় গ্রাম পঞ্চায়েত গঠনের কথা বলা হলেও তা কার্যকরী করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলা হয়নি।
তাই পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সাংবিধানিক স্বীকৃতি মিললেও এটি নির্দেশমূলক নীতির
অন্তর্ভুক্ত হয়। ফলে তা বাস্তবায়নে রাজ্য বা কেন্দ্র কেউই বাধ্য ছিলনা।
তবে
এই নির্দেশ অনুসরণ করে ভারতের কিছু রাজ্যে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা গড়ে ওঠে।
পশ্চিমবঙ্গেও পরীক্ষামূলকভাবে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু হয় বারুইপুর,
মহম্মদবাজার, সাঁইথিয়া,
নলহাটি,
শক্তিগড়,
গুসকরা, ঝাড়গ্রাম ও ফুলিয়া ব্লক এলাকায়। পরীক্ষামূলক
পঞ্চায়েতে কোনও আইনগত সংস্থা না থাকায় এগুলির কাজ চলতে থাকে ইউনিয়ন বোর্ডের
অধীনেই।
5) বলবন্তরাই মেহতা কমিটিঃ
১৯৫৭ সালে বলবন্তরাই মেহতা কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ভারতের প্রায় সব রাজ্যেই
ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গে ১৯১৯ সাল থেকে প্রচলিত
ইউনিয়ন বোর্ডকে বাদ দিয়ে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করা সম্ভবপর ছিলনা। সেই কারণে
এ রাজ্যে চার-স্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু হয়।
6) ১৯৭৩ সালের পঞ্চায়েত আইনঃ
১৯৭৩ সালে
তদানীন্তন কংগ্রেস সরকার একটি পূর্ণাঙ্গ পঞ্চায়েত আইন প্রণয়ন করে। এই নতুন আইনে
চারস্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পরিবর্তে ত্রিস্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থা
প্রবর্তনের কথা বলা হয়। তবে তদানীন্তন কংগ্রেস সরকার আইন প্রণয়ন করলেও এর ভিত্তিতে
নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো ব্যবস্থা গ্রহন করেনি।
7) ১৯৭৮
সালের নির্বাচনঃ
১৯৭৭ সালে বামফ্রন্ট
পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় এলে গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসন ক্ষেত্রে বিপ্লব সূচিত হয় এবং ১৯৭৮
সালের জুন মাসে পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ভারতে এই প্রথমবার দলীয় প্রতীকের ভিত্তিতে একই দিনে পঞ্চায়েতের তিনটি স্তরে
নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনের ফলে ১৫টি জেলা পরিষদ, ৩২৪টি
পঞ্চায়েত সমিতি ও ৩২৪২টি গ্রাম পঞ্চায়েত গঠিত হয়।
8) ৭৩
তম সংবিধান সংশোধনীঃ
১৯৯২ সালে সংবিধানের ৭৩ তম সংশোধনীর মাধ্যমে
প্রতিটি রাজ্যে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা হয়। সেইসাথে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা
সাংবিধানিক মর্যদা লাভ করে। এই আইনের মাধ্যমে ত্রিস্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থা
প্রবর্তিত হয়। এই তিনটি স্তর হল- গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ।
এছাড়া পরবর্তিকালে ১৯৯২,, ১৯৯৪, ১৯৯৭, ২০০৩ এবং ২০০৭ পঞ্চায়েত ব্যবস্থার বিভিন্ন সংশোধন করা হয়।
অধ্যায় ভিত্তিক ও পুরনো প্রশ্নভিত্তিক
নোটস।
প্রথম অধ্যায়
১) গ্রামীন স্থানীয় স্বায়ন্তশাসনে 73 তম সংবিধান সংশোধনী আইনের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ৫ (২০১৮), ১০ (২০২০)
অথবা
২) 73তম সংবিধান সংশোধনী আইনের বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ করো। করে এই আইন পাশ হয়। ৫ (২০২১), ১০ (২০২২)
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) 74 তম সংবিধান সংশোধন আইনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে পাশ হয়। ৫ (২০১৮)
অথবা
২) 74তম সংবিধান সংশোধনী আইনের আবশ্যক/অপরিহার্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে পাশ হয় ? ১০ (২০১৯)
অথবা
৩) ৭৪তম সংবিধান সংশোধনী আইনের কিছু বৈশিষ্ট আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
অথবা
৪) 74 তম সংবিধান সংশোধনী আইনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে কার্যকরী হয়? ৫ (২০২২)
অথবা
৫) ৭৪ তম সংবিধান সংশোধনী আইনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়
তৃতীয় অধ্যায়
১) পশ্চিম বাংলার গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
২) পঞ্চায়েত সমিতি কী? পঞ্চায়েত সমিতির প্রধান কাজগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
অথবা
৩) পশ্চিমবাংলার পঞ্চায়েত সমিতির কয়েকটি কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
অথবা
৪) সংক্ষেপে পশ্চিমবাংলার পঞ্চায়েত সমিতির গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ৫ (২০২২)
৫) পশ্চিমবাংলায় জেলা পরিষদের কয়েকটি কার্যাবলী আলোচনা করো। জেলা পরিষদের মুখ্য প্রশাসনিক আধিকারিক কে? ৫ (২০১৯)
অথবা
৬) পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের কার্যাবলী পূর্ণাঙ্গরূপে আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৭) পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে উন্নয়নে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা সমালোচনাসহ লেখো। ৫ (২০১৮)
অথবা
৮) পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম উন্নয়নে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা লেখ। ৫ (২০২০)
অথবা
৯) পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ প্রশাসনে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা সম্পর্কে মন্তব্য করো। ৫ (২০২২)
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়
চতুর্থ অধ্যায়
১) পশ্চিমবঙ্গের পৌরসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো
অথবা
২) পশ্চিমবঙ্গের নগর প্রশাসনের উপর একটি টীকা লেখো।
৩) কোলকাতা কর্পোরেশনের গঠন ও কার্যাবলীর উপর একটি টিকা লেখো। ১০ (২০২২)
পঞ্চম অধ্যায়
১) জেলা শাসকের পরিবর্তনশীল ভূমিকার আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)
অথবা
২) জেলা শাসকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
অথবা
৩) পশ্চিমবঙ্গের জেলাশাসকের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ইদানীংকালে তার ক্ষমতা বেড়েছে কি না তার উপর মন্তব্য করো। ১০ (২০১৯)
অথবা
৪) জেলাশাসকের রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৫) পুলিশ সুপারের কয়েকটি কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২১)
অথবা
৬) জেলা শাসক ও পুলিশ সুপারের সম্পর্ক আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)
৬) মহকুমা শাসকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) মুখ্য সচিবের কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)
অথবা
২) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সচিবের কার্যাবলীর বর্ণনা করো। ৫ (২০১৯)
অথবা
৩) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবের কার্যাবলী আলোচনা কর। ১০ (২০২০), ১০ (২০২২)
৪) পশ্চিমবঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের কি উপযোগিতা রয়েছে? দুটি কারণ দেখাও। ১০ (২০১৯)
অথবা
৫) বিভাগীয় কমিশনার-এর ভূমিকা আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)
অথবা
৬) রাজ্যের প্রশাসনিক কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার-এর ভূমিকা আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
অথবা
৭) পশ্চিমবঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন প্রথম কখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? প্রশাসনিক সংস্কারের যে কোনো দুটি সমস্যার উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অথবা
২) ভারতে প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশনের কয়েকটি সুপারিশ উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
অথবা
৩) ভারতের প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশনের যে কোন তিনটি মুখ্য সুপারিশের উল্লেখ কর। ৫ (২০২১), ৫ (২০২২)
৪) বিশ্বায়ন কী। ভারতের শাসন ব্যবস্থায় বিশ্বায়নের প্রভাবের উপর একটি নিবন্ধ লেখো। ১০ (২০১৮)
অথবা
৫) ভারতের শাসনব্যবস্থায় বিশ্বায়নের প্রভাবের উপর একটি নিবন্ধ লেখো। ৫ (২০১৯), ১০ (২০২০)
অথবা
৬) ভারতের শাসন ব্যাবস্থার বিশ্বায়নের প্রভাব সংক্ষেপে উল্লেখ করো । ৫ (২০২১)
৭) কোন সালে RTI আইন প্রযোজ্য হয় এবং RTI আইনে কোন তথ্যগুলি দাবী করা যায়না? ৫ (২০২০)
অথবা
৮) তথ্যের অধিকার আইনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যর উল্লেখ কর। ৫ (২০২১), ৫ (২০২২)
১০) নাগরিকের অসন্তোষের প্রশমনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসেবে লোকপালের সংক্ষিপ্ত ভূমিকা আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)
অথবা
১১) নাগরিকের অসন্তোষ প্রশমনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসাবে লোকপালের ভূমিকার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫ (২০২০)
অথবা
১২) নাগরিকদের অসন্তোষ প্রতিবিধানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে লোকপালের ভূমিকা আলোচনা। ১০ (২০২১)
অথবা
১৩) নাগরিকদের অসন্তোষ প্রতিবিধানকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে লোকপালের ভূমিকা আলোচনা করো। কবে এটি গঠিত হয়। ১০ (২০২২)
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে
সরাসরি WhatsApp করো
8101736209
এই নম্বরে
বিশেষ দ্রষ্টব্য
টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়
Main Menu
0 মন্তব্যসমূহ