গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী

Ad Code

গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী

 

The University of Burdwan

B.A. 3th Semester
Political Science (Honours)
CC-7; Local Government In India

গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী

ভূমিকাঃ

পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থার ভিত্তি হলো পঞ্চায়েত ব্যবস্থা। ১৮৭০ সালে বঙ্গীয় গ্রামীণ চৌকিদারি আইনের মাধ্যমে  গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসনের যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, তা বিভিন্ন  সময় বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে বর্তমানের পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় রূপান্তরিত হয়েছে। 


পঞ্চায়েত ব্যবস্থার স্তরঃ

          বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসণ ব্যবস্থা তথা পঞ্চায়েত ব্যবস্থার তিনটি স্তর বর্তমান। এগুলি হল- গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদ।  

গ্রাম পঞ্চায়েতঃ 

পশ্চিমবঙ্গের ত্রিস্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বনিম্ন স্তর হল গ্রাম পঞ্চায়েত।  ১৯৭৩ সালের পঞ্চায়েত আইন অনুসারে এই ত্রিস্তরবিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়েছে। এই আইন অনুসারে প্রতিটি জেলাকে কয়েকটি ব্লকে এবং প্রতিটি ব্লককে কয়েকটি গ্রামে বিভক্ত করা হয়েছে এবং প্রতিটি গ্রামে ওই গ্রামের নামে একটি গ্রাম পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রবর্তনের কদূপকা বলা হয়েছে।


গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠনঃ 

মূলত ৫ থেকে ৩০ জন সদস্য নিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত গঠিত হয়। কোন গ্রাম পঞ্চায়েতে নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত হবে তা পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একজন ভারপ্রাপ্ত অধিকারিক স্থির করে দেন। ১৯৯২ সালের ৭৩ তম সংবিধান সংশোধন আইন অনুযায়ী প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসনের এক তৃতীয়াংশ আসন তফশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য এবং তৃতীয়াংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত হয়েছে। ১৯৯৭ সালের সংশোধনী আইন অনুসারে প্রধান উপপ্রধানের পদও তফশিলি জাতি, উপজাতি ও মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ করা হয়েছে।  গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

গ্রাম সংসদঃ

          ১৯৯৪ সালের সংশোধনী আইন অনুসারে পশ্চিমবঙ্গে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতিটি নির্বাচনী কেন্দ্রের ভোটদাতাদের নিয়ে একটি করে গ্রাম সংসদ গঠিত হয়। সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার সকল ভোটদাতা হল ওই গ্রাম সংসদের সদস্য। প্রতিবছর মে এবং নভেম্বর মাসে গ্রাম সংসদের বাৎসরিক এবং ষাণ্মাসিক সভা আহব্বান করা হয়। মোট সদস্যের ১/১০ অংশ উপস্থিত থাকলে সভার কোরাম হয়। এইসভায় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বা তাঁর অনুপস্থিতে উপপ্রধান সভাপতিত্ব করেন। গ্রাম সংসদের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি হল-

১) নিজ এলাকায় বিভিন্ন প্রকল্প এবং সামাজিক ন্যায়ের প্রশ্নে প্রয়োজনীয় নির্দেশ ও উপদেশ দেওয়া।

২) গ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কোন কোন প্রকল্প অগ্রাধিকার পাবে তা নির্ধারণ করা।

৩) গ্রাম উন্নয়ন সমিতির মাধ্যমে বয়স্ক শিক্ষা, সমাজ কল্যাণ, পরিবার কল্যাণ ও শিশু কল্যাণ কর্মসূচির ক্ষেত্রে গণউদ্যোগ তৈরি করা এবং এলাকায় শান্তি সম্প্রীতি বজায় রাখা প্রভূতি।

গ্রামসভাঃ

          ১৯৯৪ সালের সংশোধনী আইন অনুসারে পশ্চিমবঙ্গে গ্রাম পঞ্চায়েতের সকল ভোটদাতাদের নিয়ে একটি করে গ্রাম সভা গঠনের কথা বলা হয়। সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েতের সকল ভোটদাতা হল ওই গ্রাম সভার সদস্য। প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসে গ্রাম সভার বাৎসরিক সভা আহব্বান করা হয়। মোট সদস্যের ১/২০ অংশ উপস্থিত থাকলে সভার কোরাম হয়। এইসভায় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বা তাঁর অনুপস্থিতে উপপ্রধান সভাপতিত্ব করেন। গ্রাম সভার গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি হল-

১) গ্রাম সংসদের এক্তিয়ারভুক্ত যেকোন বিষয়ে মতামত জ্ঞাপন করা।

২) গ্রাম সংসদের সভায় গৃহীত সিন্ধান্ত সম্পর্কে সিন্ধান্ত নেওয়া।

৩) গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজেট, কর্মসূচী, বার্ষিক পরিকল্পনা, সর্বশেষ অডিট, বিগত বছরের আয়-ব্যায়, কাজের হিসাব প্রভূতি পেশ করা।

গ্রাম উন্নয়ন সমিতি এবং অন্যান্য সমিতিঃ

          2003 সালের সংশোধনী অনুযায়ী প্রতিটি গ্রাম সংসদ এলাকায় গ্রাম উন্নয়ন সমিতি নামে একটি নতুন সংস্থা গঠনের কথা বলা হয়। গ্রাম সংসদ কর্তৃক নির্ধারিত প্রকল্পগুলির রূপায়ন, রক্ষণাবেক্ষণ ও সমবন্টনে জনসাধারণের সক্রিয় অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করাই হলো এই সমিতির উদ্দেশ্য। গ্রাম উন্নয়ন সমিতি ছাড়াও গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে সুষ্ঠুভাবে কার্য সম্পাদনের জন্য পাঁচটি উপসমিতি গঠনের কথা এই সংশোধনীতে বলা হয়। এগুলি হল-

১)অর্থ ও পরিকল্পনা উপসমিতি

২) কৃষি ও প্রাণিসম্পদ বিকাশ উপসমিতি।

৩) শিক্ষা ও জনস্বাস্থ্য উপসমিতি।

৪) নারী, শিশু উন্নয়ন ও সামাজিক কল্যাণ উপসমিতি। এবং

৫) শিল্প ও পরিকাঠামো উপসমিতি।

 

গ্রাম পঞ্চায়েতের আয়ের উৎসঃ 

          গ্রামপঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠানগুলি আয়ের মূল উৎস হল-

১) কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকার কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন আর্থিক সাহায্য বা অনুদান এবং ঋণ। 

২) জেলাপরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি এবং অন্যান্য  স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের দেওয়া সাহায্য।

৩) গ্রাম পঞ্চায়েতের আরোপ করা করা কর এবং নিজস্ব উৎস থেকে সংগৃহীত অর্থ।


গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতা ও কার্যাবলী বা কর্তব্যঃ

          গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসাবে গ্রাম পঞ্চায়েতকে বিবিধ কার্যাবলী সম্পাদন করতে হয়।  গ্রাম পঞ্চায়েতের এই ক্ষমতা ও কার্যাবলী বা কর্তব্যসমূহকে তিনভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে। এগুলি হল- 

ক) অবশ্যপালনীয় কর্তব্য। 

খ) অন্যান্য কর্তব্য।

গ) ইচ্ছাধীন কর্তব্য। 


গ্রাম পঞ্চায়েতের অবশ্যপালনীয় কর্তব্যঃ

          যে সমস্থ ক্ষমতা কার্যাবলী বা কর্তব্য পালন করতে গ্রাম পঞ্চায়েত বাধ্য থাকে তাই হল গ্রাম পঞ্চায়েতের অবশ্যপালনীয় কর্তব্য। এগুলি হল-

১) জনস্বাস্থ্য সংরক্ষণ, আবর্জনা অপসারণ, জল নিষ্কাশন এবং অপরিচ্ছন্নতা নিবারণ; 

২) ম্যালেরিয়া, বসন্ত, কলেরা রোগ ও অন্যান্য সংক্রামক রোগ নির্ধারণ করা এবং তাঁর

সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা;

৩) পানীয় জল সরবরাহ, জলাধার পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখা;

৪) সাধারণের ব্যবহৃত রাস্তা তৈরি করা, সংরক্ষণ করা এবং মেরামত করা;

৫) স্বেচ্ছাশ্রম সংগঠিত করা;

৬) কর আরোপ ও আদায় করা;

৭) কর্তৃপক্ষ চাইলে তথ্য সরবরাহ করা। 

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্যান্য কর্তব্যঃ

          অবশ্যপালনীয় কর্তব্য বা কার্যাবলী ছাড়াও গ্রাম পঞ্চায়েতকে বিবিধ কার্যাবলী সম্পাদন করতে হয়। এগুলি হল-

১) প্রাথমিক, সামাজিক, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক তথা প্রথাবহির্ভূত শিক্ষার ব্যবস্থা করা; 

২) গ্রামীণ ঔষধালয়, স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং মাতৃমঙ্গল ও শিশুমঙ্গল প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা;

৩) খেয়াঘাট নিয়ন্ত্রণ;

৪) গবাদিপশুর উন্নততর প্রজনন ব্যবস্থা করা;

৫) ক্ষুদ্র সেচ ও জলবিভাজিকার উন্নতিসাধন। প্রভূতি- 


গ্রাম পঞ্চায়েতের ইচ্ছাধীন কর্তব্যঃ 

          গ্রাম পঞ্চায়েতের ইচ্ছাধীন কর্তব্য বলতে সেইসব কার্যকে বোঝায়, যেসব কার্যের দায়িত্ব পঞ্চায়েত স্বেচ্ছায় নিজের হাতে তুলে নেয়। যেমন-

১) রাস্তায় আলোর ব্যবস্থা করা।

২) বৃক্ষরোপণ ও সংরক্ষণ।

৩) কূপ, পুষ্করিণী, দিঘি প্রভুতি খনন ও সংস্কার।

৪) বাজার, হাট ও মেলা স্থাপন ও নিয়ন্ত্রণ।

৫) দারিদ্র্য দূরীকরণ কর্মসূচি গ্রহণ। প্রভূতি


অধ্যায় ভিত্তিক ও পুরনো প্রশ্নভিত্তিক 
নোটস।

প্রথম অধ্যায়

১) গ্রামীন স্থানীয় স্বায়ন্তশাসনে 73 তম সংবিধান সংশোধনী আইনের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ৫ (২০১৮), ১০ (২০২০)

অথবা

২) 73তম সংবিধান সংশোধনী আইনের বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ করো। করে এই আইন পাশ হয়। ৫ (২০২১),  ১০ (২০২২)

দ্বিতীয় অধ্যায়

১) 74 তম সংবিধান সংশোধন আইনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে পাশ হয়। ৫ (২০১৮)

অথবা

২) 74তম সংবিধান সংশোধনী আইনের আবশ্যক/অপরিহার্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে পাশ হয় ১০ (২০১৯)

অথবা

৩) ৭৪তম সংবিধান সংশোধনী আইনের কিছু বৈশিষ্ট আলোচনা কর। ৫ (২০২০)

অথবা

৪) 74 তম সংবিধান সংশোধনী আইনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। এই আইন কবে কার্যকরী হয়৫ (২০২২)

অথবা

৫) ৭৪ তম সংবিধান সংশোধনী আইনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। ১০ (২০২১)

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

তৃতীয় অধ্যায়

১) পশ্চিম বাংলার গ্রাম পঞ্চায়েতের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)

২) পঞ্চায়েত সমিতি কীপঞ্চায়েত সমিতির প্রধান কাজগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)

অথবা

৩) পশ্চিমবাংলার পঞ্চায়েত সমিতির কয়েকটি কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০২১)

অথবা

৪) সংক্ষেপে পশ্চিমবাংলার পঞ্চায়েত সমিতির গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ৫ (২০২২)

৫) পশ্চিমবাংলায় জেলা পরিষদের কয়েকটি কার্যাবলী আলোচনা করো। জেলা পরিষদের মুখ্য প্রশাসনিক আধিকারিক কে৫ (২০১৯)

অথবা

৬) পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের কার্যাবলী পূর্ণাঙ্গরূপে আলোচনা কর। ১০ (২০২০)

৭) পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে উন্নয়নে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা সমালোচনাসহ লেখো। ৫ (২০১৮)

অথবা

৮) পশ্চিমবঙ্গের গ্রাম উন্নয়নে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা লেখ। ৫ (২০২০)

অথবা

৯) পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ প্রশাসনে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের ভূমিকা সম্পর্কে মন্তব্য করো। ৫ (২০২২)

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

চতুর্থ অধ্যায়

১) পশ্চিমবঙ্গের পৌরসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো

অথবা

২) পশ্চিমবঙ্গের নগর প্রশাসনের উপর একটি টীকা লেখো।

৩) কোলকাতা কর্পোরেশনের গঠন ও কার্যাবলীর উপর একটি টিকা লেখো। ১০ (২০২২)

পঞ্চম অধ্যায়

১) জেলা শাসকের পরিবর্তনশীল ভূমিকার আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)

অথবা

২) জেলা শাসকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।

অথবা

৩) পশ্চিমবঙ্গের জেলাশাসকের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ইদানীংকালে তার ক্ষমতা বেড়েছে কি না তার উপর মন্তব্য করো। ১০ (২০১৯)

অথবা

৪) জেলাশাসকের রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)

) পুলিশ সুপারের কয়েকটি কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২১)

অথবা

৬) জেলা শাসক ও পুলিশ সুপারের সম্পর্ক আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)

৬) মহকুমা শাসকের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

ষষ্ঠ অধ্যায়

১) মুখ্য সচিবের কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৮)

অথবা

২) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সচিবের কার্যাবলীর বর্ণনা করো। ৫ (২০১৯)

অথবা

৩) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবের কার্যাবলী আলোচনা কর। ১০ (২০২০), ১০ (২০২২)

৪) পশ্চিমবঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের কি উপযোগিতা রয়েছেদুটি কারণ দেখাও। ১০ (২০১৯)

অথবা

৫) বিভাগীয় কমিশনার-এর ভূমিকা আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)

অথবা

৬) রাজ্যের প্রশাসনিক কাঠামোয় বিভাগীয় কমিশনার-এর ভূমিকা আলোচনা কর। ৫ (২০২০)

অথবা

৭) পশ্চিমবঙ্গে বিভাগীয় কমিশনারের ভূমিকার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)

সপ্তম অধ্যায়

১) ভারতে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন প্রথম কখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলপ্রশাসনিক সংস্কারের যে কোনো দুটি সমস্যার উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)

অথবা

২) ভারতে প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশনের কয়েকটি সুপারিশ উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)

অথবা

৩) ভারতের প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশনের যে কোন তিনটি মুখ্য সুপারিশের উল্লেখ কর। ৫ (২০২১), ৫ (২০২২)

৪) বিশ্বায়ন কী। ভারতের শাসন ব্যবস্থায় বিশ্বায়নের প্রভাবের উপর একটি নিবন্ধ লেখো। ১০ (২০১৮)

অথবা

৫) ভারতের শাসনব্যবস্থায় বিশ্বায়নের প্রভাবের উপর একটি নিবন্ধ লেখো। ৫ (২০১৯), ১০ (২০২০)

অথবা

৬) ভারতের শাসন ব্যাবস্থার বিশ্বায়নের প্রভাব সংক্ষেপে উল্লেখ করো । ৫ (২০২১)

৭)  কোন সালে RTI আইন প্রযোজ্য হয় এবং RTI আইনে কোন তথ্যগুলি দাবী করা যায়না৫ (২০২০)

অথবা

৮) তথ্যের অধিকার আইনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যর উল্লেখ কর। ৫ (২০২১), ৫ (২০২২)

১০) নাগরিকের অসন্তোষের প্রশমনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসেবে লোকপালের সংক্ষিপ্ত ভূমিকা আলোচনা করো। ৫ (২০১৮)

অথবা

১১) নাগরিকের অসন্তোষ প্রশমনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হিসাবে লোকপালের ভূমিকার উপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫ (২০২০)

অথবা

১২) নাগরিকদের অসন্তোষ প্রতিবিধানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে লোকপালের ভূমিকা আলোচনা। ১০ (২০২১)

অথবা

১৩) নাগরিকদের অসন্তোষ প্রতিবিধানকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে লোকপালের ভূমিকা আলোচনা করো। কবে এটি গঠিত হয়। ১০ (২০২২)

স্বল্প মূল্যে এইসমস্ত নোটস পেতে চাইলে

সরাসরি WhatsApp  করো 

8101736209 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়

Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code