সামাজিক আন্দোলন; A to Z

Ad Code

সামাজিক আন্দোলন; A to Z

 University of Burdwan

4th Semester (Honours)

Political Science

Paper: CC-11; Social Movements in India

ভূমিকাঃ

সমাজ ও সামাজিক কাঠামোর প্রকৃতির মধ্যে সামাজিক দ্বন্দ্ব-সংঘাতের বীজ বর্তমান।  সমাজের এই দ্বন্দ্ব-সংঘাত থেকেই জন্ম নেয় সামাজিক আন্দোলন। সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে সমাজের ব্যক্তিবর্গের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও দাবি-দাওয়া সুসংবদ্ধ হয় ও সুস্পষ্ট ভাবে প্রকাশিত হয়। যদিও সামাজিক আন্দোলনের সহজ-সরল ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব নয়। সমাজবিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন।


সংজ্ঞাঃ

          সমাজ সতত পরিবর্তনশীল, তাই সামাজিক আন্দোলনের সংজ্ঞা নিয়ে চিন্তাবিদদের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা যায়। Oxford English Dictionary অনুযায়ী, যখন কোনো নীতি বা লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য একদল লোক অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করে তখন তাকে সামাজিক আন্দোলন বলে।

সমাজকর্ম অভিধান অনুযায়ী, সামাজিক আন্দোলন হল এমন একটি যৌথ উদ্যোগ যাতে সমাজের অধিকাংশ মানুষ কোন আইন বা সামাজিক আদর্শ পরিবর্তনে অংশগ্রহণ করে।

নেইল স্মেলসার এর মতে, সামাজিক আন্দোলন হল সেই আন্দোলন যেখানে সমষ্টিগত উদ্যোগের মাধ্যমে নিয়ম নীতি ও মূল্যবোধের পরিবর্তন সাধনের প্রয়াস থাকে।

অ্যান্ডারসন ও পার্কার এর মতে, সামাজিক আন্দোলন হল গতিশীল বহুত্ববাদী আচরণের একটি রূপ যা ক্রমবর্ধমান সময়ের সাথে সাথে কাঠামোগত বিকাশ করে এবং সামাজিক শৃঙ্খলা আংশিক বা সম্পূর্ণ লক্ষ সাধন করে।

লুন্ডসবার্গ এর মতে, সামাজিক আন্দোলন হল এমন একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থ্যা যা বৃহত্তর সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি, আচরণ এবং সামাজিক সম্পর্ক পরিবর্তনের প্রচেষ্ঠার সঙ্গে যুক্ত থাকে।

সুতরাং সামাজিক আন্দোলন হল এমন এক আন্দোলন যা সমাজের পরিবর্তনের প্রচেষ্টার সাথে যেমন যুক্ত থাকে তেমনি কখনও কখনও কোনও বিশেষ পরিবর্তন প্রতিহত করার ক্ষেত্রেও যুক্ত থাকে।

প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য;

সামাজিক আন্দোলনের উপরিউক্ত সংজ্ঞার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সামাজিক আন্দোলনের নিম্নলিখিত প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করতে পারি। যেমন,

১)  এটি একটি ব্যক্তিগত বা সমষ্ঠিগত প্রচেষ্টা।

২) এর উদ্দেশ্য হলো বিদ্যমান সমাজের পরিবর্তন আনা বা বিশেষ কোন পরিবর্তনকে প্রতিহত করা।

৩) এটা সু-সংগঠিত হতে পারে আবার অসংগঠিত হতে পারে।

৪) এটা শান্তিপূর্ণ হতে পারে আবার হিংসাত্মক হতে পারে।

৫) এর স্থায়িত্ব সম্পর্কে কোন নিশ্চয়তা নেই। এটা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে আবার ক্ষণস্থায়ীও হতে পারে।


শ্রেণীবিভাগ;  

সামাজিক আন্দোলনের সংজ্ঞার মতো এর শ্রেণীবিভাগ নিয়েও স্পষ্ট করে কিছু বলা যায় না। সামাজিক আন্দোলন সম্পর্কে এইসব বিভ্রান্তিকর ধারণা থাকা সত্ত্বেও সাধারণভাবে সামাজিক আন্দোলনকে মোটামুটি  ছয়টি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। এগুলি হল-

১) সংস্কার আন্দোলন;

সংস্কার আন্দোলন পুরোপুরি রূপান্তর না করেই সমাজের কিছু অংশকে সংশোধন করার একটি প্রচেষ্ঠা। সংস্কার আন্দোলন কেবলমাত্র একটি গণতান্ত্রিক সমাজেই সংগঠিত হতে পারে, যেখানে জনগণ বিদ্যমান সরকার, রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলির সমালোচনা করার স্বাধীনতা অর্জন করে। অস্পৃশ্যতা দূরীকরণ, যৌতুক ব্যবস্থা বাতিল, বন্য জীবন সংরক্ষণ, জনসংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ প্রভূতি হল সংস্কার আন্দোলনের প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

২) বিপ্লবী আন্দোলন;  

বিপ্লবী আন্দোলন বিদ্যমান সামাজিক ব্যবস্থাকে উৎখাত করে একে নতুন এক সামাজিক ব্যবস্থায় প্রতিস্থাপনের চেষ্ঠা করে। সংস্কার আন্দোলন যেখানে সমাজের আংশিক পরিবর্তনের সাথে যুক্ত বিপ্লবী আন্দোলন সেখানে সমাজের সামগ্রিক পরিবর্তনের সাথে যুক্ত। সাধারণত সংস্কার আন্দোলন যেখানে বাধাপ্রাপ্ত হয়, সেখানেই বিপ্লবী আন্দোলনের সুত্রপাত ঘটে। উদারহন হিসাবে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে বিপ্লবী প্রবণতার কথা উল্লেখ করা যায়। 

৩) প্রতিরোধ আন্দোলন;

প্রতিরোধ আন্দোলন সমাজের কোনো প্রস্তাবিত পরিবর্তনকে বাধা দেয় বা সদ্য পরিবর্তিত কোনো সমাজ ব্যবস্থাকে পূর্বের অবস্থায় নিয়ে আসার চেষ্ঠা করে। সাধারনত সমাজে দীর্ঘকাল ধরে প্রচলিত রীতি-নীতি আচার-আচরণ ধর্মীয় বা সামাজিক মুল্যবোধ্য প্রভুতির পরিবর্তন বা সংশোধন রোধের জন্য এই আন্দোলন সংগঠিত হয়।  

৪) অভিবাসী আন্দোলন;

যখন প্রচুর লোক একটি দেশ ছেড়ে অন্য কোনো স্থানে বসতি স্থাপন করে তখন আভিবাসন আন্দোলনের সৃষ্টি হয়। নতুন স্থানে বসতি স্থাপন জনিত অনিশ্চয়তা, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, সর্বপরি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তাহেতু তারা আন্দোলনে সামিল হয়। উদারহর হিসাবে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশ আসা প্রচুর সংখ্যক রোহিঙ্গা শরনার্থিদের আন্দোলনের কথা উল্লেখ করা যায়।  

৫) কাল্পনিক আন্দোলন;

কাল্পনিক আন্দোলন হল এমন এক সামাজিক আন্দোলন, যা এমন এক নিখুঁত সমাজ বা আদর্শ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায় যার অস্তিত্ব কেবলমাত্র মানুষের কল্পনার জগতে পাওয়া যায় কিংবা যার প্রতিষ্ঠা বাস্তবে সম্ভব হয়না। উদাহরণ হিসাবে মার্কসবাদীদের সাম্যবাদী সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের কথা বলা যায়। 

সামাজিক আন্দোলনের কারণ;  

    সামাজিক আন্দোলনের নিম্নলিখিত কারণগুলির কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। যেমন,

১) সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তন;  

সমাজ প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলছে, ফলে সমাজে মানুষের আচরণ, মূল্যবোধ ও নৈতিকতা যেমন পরিবর্তিত হচ্ছে তেমনি নতুন নতুন ধারণা ও মূল্যবোধের সৃষ্টি হচ্ছে। এই নতুন নতুন ধারণা বা মূল্যবোধগুলিকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সামাজিক আন্দোলনের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে উদাহরণ হিসেবে নারীদের স্বাধীনতা ও ক্ষমতায়ন, সর্বজনীন শিক্ষার প্রসার, অস্পৃশ্যতা দূরীকরণ লিঙ্গ, বৈষম্য দূরীকরণ, ধর্মনিরপেক্ষতার প্রসার প্রভৃতির কথা বলা যায়।

২) সামাজিক বিশৃঙ্খলা;

সামাজিক পরিবর্তন সমাজের সকল স্তরে একইসাথে সংগঠিত হয় না, সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশে পরিবর্তন সংঘটিত হলেও অপর কোনো অংশ অপরিবর্তিতই থেকে যায়। এই অপরিবর্তিত অংশ পরিবর্তিত অংশের সাথে মানিয়ে চলতে পারে না। ফলে পরিবর্তিত সমাজের থেকে তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। অপরিবর্তিত সমাজের নাগরিকদের মনে বিদ্যমান শাসকবর্গের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবের সৃষ্টি হয়। তারা সেই  অপরিবর্তিত সমাজে নিজেদের সুরক্ষার কথা ভেবে হতাশাগ্রস্ত বা দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। অপরিবর্তিত সমাজে এই সুরক্ষাহীনতা, হতাশা ও দ্বিধাগ্রস্ততা একসময় সামাজিক আন্দোলনের সূচনা করে।

৩) সামাজিক অবিচার;

কখনো কখনো কোনো বিশেষ শ্রেণী, সমাজে নিজেদের নিপীড়িত, শোষিত, অবহেলিত, লাঞ্ছিত বলে মনে করেন। তারা তাদের শোষণ, বঞ্চনার বা লাঞ্ছনার জন্য বিদ্যমান সমাজ বা রাষ্ট্রব্যবস্থাকে দায়ী করে। তারা তাদের এই শোষণ, বঞ্চনা বা লাঞ্ছনার অবসানের জন্য বিদ্যমান শাসক বর্গের কাছে দাবী জানায়। কিন্তু তাদের সেই শোষণ-বঞ্চনা বা লাঞ্ছনার আশানুরূপ  অবসান না ঘটলে তারা সামাজিক আন্দোলনে সামিল হয়।

৪) বিদ্যমান শাসকবর্গের ব্যর্থতা;  

অনেক সময় বিদ্যমান শাসকবর্গ জনগণের চাহিদা মতো প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হলে কিংবা শাসকবর্গ স্বৈরাচারী বা দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়লে জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ফলে বিদ্যমান সাসন ব্যবস্থার বা সরকারের পরিবর্তন বা সংস্কার সাধনের উদ্যোগ দেখা যায়। বিদ্যমান শাসন ব্যবস্থা বা সরকারের এই পরিবর্তন বা সংস্কারসাধনের প্রয়াস সামাজিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়।  

৫) সমাজের প্রচলিত রীতিনীতি গুলিকে রক্ষা;  

অনেক সময় সমাজের দীর্ঘকাল ধরে প্রচলিত রীতিনীতি বা মূল্যবোধগুলো বিধ্যমান শাসকবর্গ বা সমাজের বিশেষ কোন শ্রেণীর দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়ে। সমাজের সংস্কারবাদী মুষ্টিমেয় কিছু গোষ্ঠী সমাজের দীর্ঘদিনের প্রচলিত রীতি নীতি বা মূল্যবোধগুলোকে সংস্কার সাধনের উদ্যোগ নিলে, সমাজের মধ্যে প্রতিক্রিয়াশীল মনোভাবের সৃষ্টি হয়। তখন সেই রীতিনীতি গুলি রক্ষার জন্য সামাজিক আন্দোলনের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে সামাজিক আন্দোলন বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তনকে বাধা দেয়।

মূল্যায়ন;

পরিশেষে বলা যায় সামাজিক আন্দোলনের সমস্থরকম আলোচনা অসম্পুর্ণ থাকতে বাধ্য। কারন সমাজ সংস্কৃতি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। ফলে মানুষের চিন্তা চেতনার সাথে সাথে সামাজিক চাহিদারও পরিবর্তন ঘটছে। এক এক দশক আগেও মানুষ যেসব কারনে সামাজিক আন্দোলনে সামিল হয়েছিল বর্তমানে তা নাও হতে পারে। 

লেখক
জগন্নাথ বর্মন {M.A.(JU) M.Phil.(RGU)}
সহকারী অধ্যাপক
সিউড়ী বিদ্যাসাগর কলেজ

এই পেপারের ওপর অন্যান্য নোটস

প্রথম অধ্যায়

১) সামাজিক আন্দোলন কাকে বলেএর প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ।

২) ভারতে 'নতুন সামাজিক আন্দোলনের উপর একটি টীকা লেখ । ৫ (২০২১)

৩) ভারতে 'পুরাতনসামাজিক আন্দোলনের উপর অতি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখো। ভারতে 'নব্যসামাজিক আন্দোলনের একটি উদাহরণ দাও ৫ (২০১৯)

৪) সাবেকি ও নব্য সামাজিক আন্দোলনের পার্থক্য নির্ণয় করো। ৫ (২০২০)

৫) ভারতের পুরাতন ও নতুন সামাজিক আন্দোলনের মধ্যে যে কোনো তিনটি পার্থক্য চিহ্নিত কর। ৫ (২০২১)

৬) ভারতের 'পুরাতনএবং 'নতুনসামাজিক আন্দোলনগুলির মধ্যেকার পার্থক্যগুলি চিহ্নিত করো। ১০(২০২২)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


দ্বিতীয় অধ্যায়

১) কেন সংরক্ষণ নীতিসমূহকে ইতিবাচক বৈষম্য বলা হয়৫ (২০২১)

২) ভারতের সংবিধানের কোন ধারায় তপশিলি জাতি এবং তপশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে। এই সংরক্ষণ নীতিসমূহকে কেন 'সদর্থক বা ইতিবাচক বৈষম্যবলা হয়ে থাকে৫ (২০১৯)

৩) দলিত প্যান্থার আন্দোলন সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখা ৫ (২০২০)

৪) ভারতে প্যান্থার আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। এই আন্দোলনের আদর্শগত ভিত্তিটি উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)

৫) ভারতে দলিত আন্দোলনের প্রকৃতি বিষয়ে সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ। ১০ (২০২০)

৬) ভারতে দলিত প্যান্থার আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। এই আন্দোলনের আদর্শগত ভিত্তিটি উল্লেখ করো। ১০ (২০২২)

৭) ভারতে দলিত আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। ১০ (২০২১)

 

তৃতীয় অধ্যায়

১) ভারতে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন সংহত হয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটটি বিশ্লেষণ করো। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অনুমোদিত ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনটির নাম লেখো। ১০ (২০১৯

২) দুটি বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতে শ্রমিক আন্দোলনের উৎপত্তি ও বিকাশ সম্পর্কে আলোচনা করো। ১০ (২০২০)

৩) ভারতে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন সংহত হয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২১)

৪) ভারতে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করো। ৫ (২০২০)

৫) ভারতের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের দুর্বলতাগুলি কী৫ (২০২২)

৬) ভারতের যে কোনো একটি বৃহৎ ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনের নাম উল্লেখ করো। শ্রমিকদের স্বার্থ সংরক্ষণার্থে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের ভূমিকা সংক্ষেপে লেখো। ৫ (২০১৯)

৭) নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়নে কংগ্রেসের (AITUC) ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২০)

8) নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২১)

৯) AITUC-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। INTUC-এর পুরো নাম লেখো। ৫ (২০২২)


চতুর্থ অধ্যায়

১) ভারতের কৃষক আন্দোলনের দুর্বলতা বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২০)

২) ভারতের কৃষক আন্দোলনের প্রধান দূর্বলতাগুলি চিহ্নিত কর। ৫ (২০২১)

৩) তেলেঙ্গানার কৃষক আন্দোলনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো। কোন রাজ্যে এই আন্দোলন সংঘটিত হয়১০ (২০২০)

৪) ভারতে তেলেঙ্গানা কৃষক আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২১)

৫) তেলেঙ্গানা আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। ভারতের কোন প্রদেশ রাজ্যে এই আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল৫ (২০২২)

৬) ভারতে 'তেভাগা আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। ১০ (২০২১)

৭) কোন সময়ে 'তেভাগাআন্দোলন সংঘটিত হয়েছিল? 'তেভাগা আন্দোলন কোন কোন ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল৫ (২০১৯)

৮) তেভাগা আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণগুলি কী ছিল৫ (২০২০)

৯) তেভাগা আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণগুলি কী ছিল৫ (২০২২)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে

 

পঞ্চম অধ্যায়

১) 'নারীবাদ'-কে তুমি কীভাবে সংজ্ঞায়িত করবেভারতে নারীবাদী আন্দোলনের প্রকৃতিটি বিশ্লেষণ করো। ১০ (২০১৯)

২) ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০২০)

৩) ভারতে নারী আন্দোলনের মুখ্য বৈশিষ্টগুলি আলোচনা করো। ১০ (২০২০)

৪) ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো।৫ (২০২১)

৫) ভারতে নারী আন্দোলনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২১)

৬) ভারতের নারী আন্দোলনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। ভারতের নারী আন্দোলনের দুজন নেতা / নেত্রীর নাম লেখো। ১০ (২০২২)

৭) পিতৃতন্ত্রকে তুমি কীভাবে সংজ্ঞায়িত করবে। ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)


ষষ্ঠ অধ্যায়

১) ভারতে পরিবেশ আন্দোলনের বৈশিষ্টগুলি চিহ্নিত করো।। ১০ (২০২০)

২) পরিবেশের ক্ষয়ের আলোকে ভারতে পরিবেশ আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো। কোন বছরে 'চিপকোআন্দোলন শুরু হয়েছিল১০ (২০১৯)

৩) পরিবেশ সমস্যা সমাধানে ভারত সরকার কর্তৃক গৃহীত ব্যবস্থাগুলি কী কী৫ (২০২২)

৪) ভারতের পরিবেশ আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যগুলি চিহ্নিত করো। স্থায়ী উন্নয়ন বলতে তুমি কী বোঝো১০ (২০২২)

৫) চিপকো আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। চিপকো আন্দোলনের দুজন নেতার নাম লেখো। ৫ (২০২২)

৬) চিপকো আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২০)

৭) পরিবেশ ক্ষয়ের আলোকে ভারতে চিপকো আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২১)

৮) নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের যে কোনো একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার নাম লেখো। অতি সংক্ষেপে এই আন্দোলনের বর্ণনা।৫ (২০১৯)

৯) ভারতে নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের উপর একটি টীকা লেখ। ৫ (২০২১)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code