দলিত আন্দোলন A to Z ; Dalit movement in India

Ad Code

দলিত আন্দোলন A to Z ; Dalit movement in India

 

University of Burdwan

4th Semester (Honours)

Political Science

Paper: CC-11; Social Movements in India

ভূমিকাঃ

দলিত শব্দের দ্বারা এমন কিছু জাতিগত গোষ্ঠীকে বোঝানো হয় যারা সচরাচর নিপীড়িত এবং অনগ্রসর জাতিরূপে চিহ্নিত। দলিতদের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনীতিক, ধর্মীয় ইত্যাদি সমস্থ অধিকার থেকে  বঞ্চিত করে রাখা হত।

দলিত কারাঃ

দলিত' শব্দটি এসেছে মারাঠি সাহিত্য থেকে। এর অর্থ হল দমন করা বা বলপূর্বক দমিয়ে রাখা। এদিক থেকে দলিত হল এমন এক জাতিগোষ্ঠি বা জনগোষ্ঠি যারা সমাজের উচ্চবর্ণ দ্বারা অবদমিত। আবার সংস্কৃত এবং হিন্দী ভাষায় দলিত শব্দের অর্থ হচ্ছে "ভগ্ন" বা "ছিন্নভিন্ন"। এদিক থেকে দলিত হল চর্তুবর্ণ ব্যবস্থা থেকে আলাদা একটি বর্ণ, যা পঞ্চমা নামেও পরিচিত।

সাধারণভাবে ভারতীয় হিন্দু সমাজব্যবস্থায় এক অধিকারহীন পিছিয়ে পড়া, অনুন্নত সম্প্রদায়ই দলিত’ নামে পরিচিত। উচ্চবর্ণের মানুষের দ্বারা এরা ছিল অবহেলিত, পদদলিত।

দলিত শব্দটি ১৯৩৫ সালের আগেকার ব্রিটিশ রাজ-এর জনগণনার শ্রেণীবিভাজনের সময়ের শোকগ্রস্ত শ্রেণী (Depressed Class)-বলে উল্লেখ করা হত।

অর্থনীতিবিদ এবং সংস্কারক বি আর আম্বেদকর দলিত শব্দটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করেন। তিনি জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে সমস্ত শোকগ্রস্ত লোককে দলিত সংজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত করেন ।

মহাত্মা গান্ধী ১৯৩৩ সালে সমাজে অস্পৃশ্য বলে বিবেচনা করা লোকদের হরিজন নামে নামকরণ করেছিলেন । হরিজনের অর্থ হচ্ছে হরি বা ভগবানের লোক।

ভারতে দলিত শব্দের সরকারি ব্যবহারকে "অসাংবিধানিক" আখ্যা দেওয়া হয় এবং 'অনুসূচীত জাতি' শব্দের ব্যবহারকে প্রধান্য দেওয়া হয়।

দলিতরা বর্তমানে হিন্দু ধর্ম, বৌদ্ধ ধর্ম, শিখ ধর্ম, খ্রিস্টধর্ম এবং বিভিন্ন লোকধর্ম সহ বিভিন্ন ধর্মীয় বিশ্বাসকে বিশ্বাস করে। ভারতের ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে দলিতদের সংখ্যা ২০ কোটি যা ভারতের জনসংখ্যার ১৬% । দলিত সম্প্রদায় কেরলে ‘এজহারা’, তামিলনাড়ুতে ‘নাদার’, মহারাষ্ট্রে ‘মাহার, দিল্লিতে বাল্মিকী’, পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে ‘চামার’, বাংলায় নমঃশূদ্র ও সরকারি পরিভাষায় তফশিলিভুক্ত জাতি’ নামে পরিচিত।

দলিত আন্দোলনের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যঃ

বহুবিধ সমস্যাকে কেন্দ্র করে ভারতে দলিত আন্দোলন সংঘটিত হয়েছে। তাই প্রকৃতিগত দিক থেকে দলিত আন্দোলন বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য লাভ করেছে। যেমন-

১) এটি একটি ধর্মীয় আন্দোলনঃ

দলিত আন্দোলন একটি ধর্মীয় আন্দোলন। দলিতদের অস্পৃশ্য  ও অপবিত্র বলে উল্লেখ করা হতো। ফলে তারা মন্দিরে প্রবেশ, পবিত্র স্থানে যাওয়া, দেব-দেবীর পূজা করা প্রভৃতি ধর্মীয় অধিকার থেকে বঞ্চিত হত।

২) সামাজিক আন্দোলনঃ

বিভিন্ন সামাজিক সমস্যাকে কেন্দ্র করে দলিত আন্দোলন সংঘটিত হয়েছে। তাই এটি একটি সামাজিক আন্দোলনও বটে। দলিতদের বিভিন্ন সামাজিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হত। যেমন- সামাজিক উৎসবে যোগ দেওয়া, কুয়ো থেকে জল নেওয়া, স্কুলে সবার সাথে পড়া বা ছাত্রাবাসে একসাথে থাকা প্রভূতি।

৩) অর্থনৈতিক আন্দোলনঃ

দলিত আন্দোলনের সাথে অর্থনীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ যোগ ছিল। দলিতরা বিভিন্নভাবে অর্থনৈতিক শোষণ-পিড়নের শিকার হতেন। যেমন- তাদের সেই সব কাজ করতে দেওয়া হতো যেগুলো সচারাচর ঘৃণ্য কাজ বলে গণ্য হত, যেমন- মলমূত্র পরিষ্কার করা, মরা পশুকে ভাগাড়ে ফেলা, নর্দমা পরিস্কার, চামড়া জিনিস তৈরি করা প্রভৃতি।

৪) রাজনৈতিক আন্দোলনঃ

দলিত আন্দোলন রাজনৈতিক আন্দোলনের রুপও লাভ করেছিল। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দলিতদের সবরকম অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাখা হতো। যেমন- শাসনকার্যে হস্তক্ষেপ করা বা অংশগ্রহণ করা, পরামর্শ দেওয়া, চাকুরী করা, এমনকি রাজনৈতিক সুরক্ষা লাভের অধিকারও তাদের দেওয়া হয়নি।


দলিত আন্দোলনের কারনঃ

          দলিতরা ছিল সমাজের সবচেয়ে অবহেলিত শোষিত ও নিপীড়িত শ্রেণী। সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক প্রভূতি সবদিক থেকেই তারা বাঞ্চনার শিকার হতেন। তাই দলিত আন্দোলনের বহু ও বিভিন্ন কারণ বর্তমান। এর মধ্যে গুরুত্ব পূর্ণ কারনগুলি হল-

১) ধর্মীয় আন্দোলন কারনঃ

ধর্মীয় কারণ দলিত আন্দোলনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দলিতদের বিভিন্ন ধর্মীয় অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাখা হত। দলিতদের অস্পৃশ্য  ও অপবিত্র বলে উল্লেখ করা হতো। ফলে তারা মন্দিরে প্রবেশ, পবিত্র স্থানে যাওয়া, দেব-দেবীর পূজা করা প্রভৃতি ধর্মীয় অধিকার থেকে বঞ্চিত হত।

২) সামাজিক কারণঃ

বিভিন্ন সামাজিক সমস্যাকে কেন্দ্র করে দলিত আন্দোলন সংঘটিত হয়েছে। সামাজিক ক্ষেত্রে দলিতদের অবস্থান ছিল সবার নীচে। দলিতদের বিভিন্ন সামাজিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রাখা হত। যেমন- সামাজিক উৎসবে যোগ দেওয়া, কুয়ো থেকে জল নেওয়া, স্কুলে সবার সাথে পড়া বা ছাত্রাবাসে একসাথে থাকা প্রভূতি। এমনকি উচ্চবিত্ত শ্রেণী যেসব জনিসপত্র ব্যবহার করতো দলিতরা সেগুলোও ব্যবহার করার অধিকার পেত না।

৩) অর্থনৈতিক কারণঃ

দলিত আন্দোলনের সাথে অর্থনীতির একটা গুরুত্বপূর্ণ যোগ ছিল। দলিতরা বিভিন্নভাবে অর্থনৈতিক শোষণ-পিড়নের শিকার হতেন। যেমন- তাদের সেই সব কাজ করতে দেওয়া হতো যেগুলো সচারাচর ঘৃণ্য কাজ বলে গণ্য হত, যেমন- মলমূত্র পরিষ্কার করা, মরা পশুকে ভাগাড়ে ফেলা, নর্দমা পরিস্কার, চামড়া জিনিস তৈরি করা প্রভৃতি। তাদের ব্যাক্তিগত সম্পত্তি বলে কিছু ছিল না।

৪) রাজনৈতিক কারণঃ

দলিত আন্দোলনে রাজনৈতিক চেতনাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দলিতদের সবরকম অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাখা হতো। যেমন- শাসনকার্যে হস্তক্ষেপ করা বা অংশগ্রহণ করা, পরামর্শ দেওয়া, চাকুরী করা, এমনকি রাজনৈতিক সুরক্ষা লাভের অধিকারও তাদের দেওয়া হয়নি। ফলে দলিতরা সংঘবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে সামিল হয়। 

ভারতে দলিত আন্দোলনের বিকাশঃ

ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতেই দলিত আন্দোলনের সুত্রপাত এবং বিকাশ ঘটে যা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপ লাভ করে। নীচে ভারতে দলিত আন্দোলনের বিকাশ বা বিবর্তন আলোচনা করা হল-


১) নায়ার আন্দোলনঃ

কেরালার সি. ভি. রামন পিল্লাই,  কে. রামকৃষ্ণ পিল্লাই এবং এম. পদ্মনাভ পিল্লাইয়ের নেতৃত্বে ১৮৬১ সালে এই আন্দোলন শুরু হয়। মূলত ব্রাহ্মণ্য আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সমাজের নীচু জাতভুক্ত মানুষদের রক্ষা করার লক্ষ্যে এই আন্দোলন সংঘটিত হয়েছিল। এই উদ্দেশ্যে ১৮৯১ সালে সি. ভি. রামন পিল্লাই মালওয়ালি মেমোরিয়াল সোসাইটি এবং ১৯১৪ সালে এম. পদ্মনাভ পিল্লাই নায়ার সার্ভিস সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।


২) সত্যশোধক আন্দোলনঃ

মহারাষ্ট্রের জ্যোতিবা ফুলের নেতৃত্বে ১৮২৭ সালে সত্যশোধক আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রাহ্মণ্যতন্ত্র এবং তার সহায়ক হিন্দু পুঁথি ও ধর্মগ্রন্থগুলির বিধান থেকে নীচু জাতভুক্ত মানুষদের তথা দলিতদের রক্ষা করা। এই উদ্দেশ্যে ১৮৭৩ সালে জ্যোতিবা ফুলে সত্যশোধক সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন।


৩) ভাইকম সত্যাগ্রহঃ

কেরালার নারায়ন গুরুর নেতৃত্বে ১৯২৪ সালে ভাইকম সত্যাগ্রহ আন্দোলন সংগঠিত হয়। অস্পৃশ্যদের মন্দিরে প্রবেশ, কিংবা মন্দিরের রাস্তায় হাঁটার দাবি নিয়ে এই আন্দোলন সংগঠিত হয়। এই আন্দোলনের ফলে মন্দিরে পূজোর জন্য ইজহাভা পুরোহিত সম্প্রদায় গড়ে তোলা হয় এবং রন্ধনশালাগুলিতে অস্পৃশ্যদের রান্নার জন্য নিয়োগ করা হয়। নারায়ন গুরুর মূল মন্ত্র ছিল এক জাতি, এক ধর্ম এবং এক ঈশ্বর।


৪) জাস্টিস পার্টি আন্দোলনঃ

          মাদ্রাজে টি. এম. নায়ার, থেগারোয়া চেট্রি, সি. এন. মুদালিয়ার নেতৃত্বে ১৯১৬ সালে জাস্টিস পার্টি  আন্দোলন সংগঠিত হয়। মূলত অব্রাহ্মণদের নিয়ে একটা রাজনৈতিক দল হিসাবে এর আত্মপ্রকাশ ঘটে। মাদ্রাজে ব্রাহ্মণ্য বিরোধী আন্দোলনে দলিতরা যতটা না সক্রিয় তার চেয়েও অনেক বেশি সক্রিয় ছিল এই দল। বর্তমানে তামিলনাড়ুতে ডি. এম. কে. এবং এ. আই. ডি. এম. কে. জাস্টিস পার্টি আন্দোলনের মতাদর্শকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।

৫) আত্মসম্মান আন্দোলনঃ

তামিলনাডুর ই. ভি. রামাস্বামী  ১৯২১ সালে আত্মসম্মান আন্দোলনের সুত্রপাত করেন। এই আন্দোললের মূল লক্ষ্য ছিল এমন একটা সমাজ গঠন করা, যেখানে অনগ্রসর জাতিগুলিরও সমান অধিকার থাকবে। এজন্য সমাজের একেবারে নিচু জাতির মানুষের মধ্যে আত্মসম্মানবোধ জাগিয়ে তোলা একান্ত দরকার।


৬) বি. আর. আম্বেদকরঃ

আম্বেদকর  দলিত আন্দোলনে এক নতুন মাত্রা যোগ করেন। দলিতদের জলাশয় ব্যবহারের অধিকার প্রতিষ্ঠা, মন্দিরের ঢোকা, হিন্দু ধর্মের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা প্রভৃতির মাধ্যমে আম্বেদকর দলিত আন্দোলনের সংকীর্ণ গণ্ডি অতিক্রম করে দলিত আন্দোলনকে সর্বভারতীয় স্তরে উন্নীত করেন। সাংবিধানের খসড়া কমিটির সভাপতি হিসাবে আম্বেদকর দলিতদের অধিকারকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেন।

৭) হরিচাঁদ ঠাকুর ও গুরুচাঁদ ঠাকুরঃ

উনিশ শতকে হরিচাঁদ গুরুচাঁদ ঠাকুরের হাত ধরে বাংলায় দলিত আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে। যদিও বাংলায় দলিত আন্দোলন নমঃশূদ্র বা চন্ডাল বা মতুয়া আন্দোলন নামে পরিচিত।

হরিচাঁদ ঠাকুর নমঃশূদ্রদের মধ্যে আত্মমর্যাদা সৃষ্টির জন্য তার শিষ্যদের মতুয়া নামে অবহিত করেন এবং তিনি ব্রাহ্মণ জমিদার ও পুরোহিত শ্রেণীর অবিচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন।

হরিচাঁদ ঠাকুরের সুযোগ্য পুত্র গুরুচাঁদ ঠাকুর পরবর্তীকালে এই আন্দোলনকে সর্বভারতীয় স্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি চন্ডালদের নাম পরিবর্তন করে নমঃশূদ্র রাখার দাবি জানান।

এছাড়া পরবর্তীকালে যোগেন্দ্রনাথ মন্ডলের নেতৃত্বে বাংলার দলিত আন্দোলন রাজনৈতিক রূপ লাভ করে।

লেখক

জগন্নাথ বর্মন {M.A.(JU) M.Phil.(RGU)}
সহকারী অধ্যাপক
সিউড়ী বিদ্যাসাগর কলেজ

     

এই পেপারের ওপর অন্যান্য নোটস

প্রথম অধ্যায়

১) সামাজিক আন্দোলন কাকে বলেএর প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ।

২) ভারতে 'নতুন সামাজিক আন্দোলনের উপর একটি টীকা লেখ । ৫ (২০২১)

৩) ভারতে 'পুরাতনসামাজিক আন্দোলনের উপর অতি সংক্ষিপ্ত টাকা লেখো। ভারতে 'নব্যসামাজিক আন্দোলনের একটি উদাহরণ দাও ৫ (২০১৯)

৪) সাবেকি ও নব্য সামাজিক আন্দোলনের পার্থক্য নির্ণয় করো। ৫ (২০২০)

৫) ভারতের পুরাতন ও নতুন সামাজিক আন্দোলনের মধ্যে যে কোনো তিনটি পার্থক্য চিহ্নিত কর। ৫ (২০২১)

৬) ভারতের 'পুরাতনএবং 'নতুনসামাজিক আন্দোলনগুলির মধ্যেকার পার্থক্যগুলি চিহ্নিত করো। ১০(২০২২)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


দ্বিতীয় অধ্যায়

১) কেন সংরক্ষণ নীতিসমূহকে ইতিবাচক বৈষম্য বলা হয়৫ (২০২১)

২) ভারতের সংবিধানের কোন ধারায় তপশিলি জাতি এবং তপশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণের কথা বলা হয়েছে। এই সংরক্ষণ নীতিসমূহকে কেন 'সদর্থক বা ইতিবাচক বৈষম্যবলা হয়ে থাকে৫ (২০১৯)

৩) দলিত প্যান্থার আন্দোলন সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখা ৫ (২০২০)

৪) ভারতে প্যান্থার আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। এই আন্দোলনের আদর্শগত ভিত্তিটি উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)

৫) ভারতে দলিত আন্দোলনের প্রকৃতি বিষয়ে সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ। ১০ (২০২০)

৬) ভারতে দলিত প্যান্থার আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। এই আন্দোলনের আদর্শগত ভিত্তিটি উল্লেখ করো। ১০ (২০২২)

৭) ভারতে দলিত আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। ১০ (২০২১)

 

তৃতীয় অধ্যায়

১) ভারতে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন সংহত হয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটটি বিশ্লেষণ করো। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অনুমোদিত ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনটির নাম লেখো। ১০ (২০১৯

২) দুটি বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতে শ্রমিক আন্দোলনের উৎপত্তি ও বিকাশ সম্পর্কে আলোচনা করো। ১০ (২০২০)

৩) ভারতে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন সংহত হয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২১)

৪) ভারতে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের দুর্বলতাগুলি চিহ্নিত করো। ৫ (২০২০)

৫) ভারতের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের দুর্বলতাগুলি কী৫ (২০২২)

৬) ভারতের যে কোনো একটি বৃহৎ ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠনের নাম উল্লেখ করো। শ্রমিকদের স্বার্থ সংরক্ষণার্থে ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের ভূমিকা সংক্ষেপে লেখো। ৫ (২০১৯)

৭) নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়নে কংগ্রেসের (AITUC) ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২০)

8) নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২১)

৯) AITUC-এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। INTUC-এর পুরো নাম লেখো। ৫ (২০২২)


চতুর্থ অধ্যায়

১) ভারতের কৃষক আন্দোলনের দুর্বলতা বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২০)

২) ভারতের কৃষক আন্দোলনের প্রধান দূর্বলতাগুলি চিহ্নিত কর। ৫ (২০২১)

৩) তেলেঙ্গানার কৃষক আন্দোলনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো। কোন রাজ্যে এই আন্দোলন সংঘটিত হয়১০ (২০২০)

৪) ভারতে তেলেঙ্গানা কৃষক আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২১)

৫) তেলেঙ্গানা আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। ভারতের কোন প্রদেশ রাজ্যে এই আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল৫ (২০২২)

৬) ভারতে 'তেভাগা আন্দোলনের একটি রূপরেখা দাও। ১০ (২০২১)

৭) কোন সময়ে 'তেভাগাআন্দোলন সংঘটিত হয়েছিল? 'তেভাগা আন্দোলন কোন কোন ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল৫ (২০১৯)

৮) তেভাগা আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণগুলি কী ছিল৫ (২০২০)

৯) তেভাগা আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণগুলি কী ছিল৫ (২০২২)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে

 

পঞ্চম অধ্যায়

১) 'নারীবাদ'-কে তুমি কীভাবে সংজ্ঞায়িত করবেভারতে নারীবাদী আন্দোলনের প্রকৃতিটি বিশ্লেষণ করো। ১০ (২০১৯)

২) ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০২০)

৩) ভারতে নারী আন্দোলনের মুখ্য বৈশিষ্টগুলি আলোচনা করো। ১০ (২০২০)

৪) ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো।৫ (২০২১)

৫) ভারতে নারী আন্দোলনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২১)

৬) ভারতের নারী আন্দোলনের মুখ্য বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। ভারতের নারী আন্দোলনের দুজন নেতা / নেত্রীর নাম লেখো। ১০ (২০২২)

৭) পিতৃতন্ত্রকে তুমি কীভাবে সংজ্ঞায়িত করবে। ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের তিনটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)


ষষ্ঠ অধ্যায়

১) ভারতে পরিবেশ আন্দোলনের বৈশিষ্টগুলি চিহ্নিত করো।। ১০ (২০২০)

২) পরিবেশের ক্ষয়ের আলোকে ভারতে পরিবেশ আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো। কোন বছরে 'চিপকোআন্দোলন শুরু হয়েছিল১০ (২০১৯)

৩) পরিবেশ সমস্যা সমাধানে ভারত সরকার কর্তৃক গৃহীত ব্যবস্থাগুলি কী কী৫ (২০২২)

৪) ভারতের পরিবেশ আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যগুলি চিহ্নিত করো। স্থায়ী উন্নয়ন বলতে তুমি কী বোঝো১০ (২০২২)

৫) চিপকো আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। চিপকো আন্দোলনের দুজন নেতার নাম লেখো। ৫ (২০২২)

৬) চিপকো আন্দোলনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ। ৫ (২০২০)

৭) পরিবেশ ক্ষয়ের আলোকে ভারতে চিপকো আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২১)

৮) নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের যে কোনো একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার নাম লেখো। অতি সংক্ষেপে এই আন্দোলনের বর্ণনা।৫ (২০১৯)

৯) ভারতে নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের উপর একটি টীকা লেখ। ৫ (২০২১)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে


Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code