প্রশ্ন-১; ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
উত্তরঃ
ভূমিকাঃ
রাজ্যের
শাসন ব্যবস্থায় মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান অনুসারে
রাজ্যপাল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়োগ করলেও তত্ত্বগতভাবে এ ব্যাপারে রাজ্যপালের
বিশেষ কিছু করার নেই। কারণ বিধানসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা মোর্চার নেতা বা নেত্রীকে
তিনি মুখ্যমন্ত্রী পদে নিয়োগ করতে বাধ্য। তবে বিধানসভায় কোন দল বা মোর্চা
সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারলে রাজ্যপাল তার স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগ করে
নিজের পছন্দমত ব্যক্তিকে মুখ্যমন্ত্রী পদে নিয়োগ করতে পারেন।
মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষমতা ও কার্যাবলীঃ
মুখ্যমন্ত্রীর
ক্ষমতা ও কার্যাবলীকে কইয়েকটি ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে। যেমিন-
i) বিধানসভার নেতাঃ
মুখ্যমন্ত্রী
হলেন বিধানসভার নেতা বা নেত্রী। বিধানসভার অধিবেশন কখন আহ্বান করা হবে, কতদিন চলবে,
কোন কোন বিষয়ের উপর আলোচনা হবে ইত্যাদি বিষয়ে তিনি সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারী।
সরকারের প্রধান মুখপাত্র হিসেবে তিনি বিধানসভায় সরকারি নীতি সমূহের ব্যাখ্যা
প্রদান করেন। সভার বিতর্ক চলাকালে তিনি নির্বাচিত সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর
দেন এবং বিতর্ক চলাকালীন কোন মন্ত্রী কোন অসুবিধার সম্মুখীন হলে তাকে সাহায্য করেন।
গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিল পাস করানোর দায়িত্ব তাঁর কাঁধে ন্যস্ত থাকে। এছাড়া বিরোধী
পক্ষের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখা, সভার কাজ যাতে সুষ্ঠুভাবে সম্পাদিত হয় প্রভূতি
ব্যাপারে তিনি সদা সতর্ক দৃষ্টি রাখেন।
ii) মন্ত্রিসভার নেতাঃ
মুখ্যমন্ত্রীকে
সাধারণত সমমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের মধ্যে অগ্রগণ্য বলে অবহিত করা হয়। মুখ্যমন্ত্রীর
পরামর্শক্রমে রাজ্যপাল মন্ত্রিসভার অন্যান্য সদস্যদের নিয়োগ করেন এবং প্রয়োজন
হলে তাদের পদচ্যুত করতে পারেন। মুখ্যমন্ত্রী অন্যান্য মন্ত্রীদের দপ্তর বন্টন করেন
প্রয়োজনবোধে তিনি দপ্তরের পুনর্বণ্টনও করতে সক্ষম। রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্যদের
মধ্যে ঐক্য ও সংহতি রক্ষা এবং বিভিন্ন দপ্তর সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হচ্ছে কিনা সে
দিকে তাকে সদা সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হয়। তিনি রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক আহ্বান করেন
এবং সেখানে সভাপতি হিসেবে কাজ করেন। কোন মন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর মতবিরোধ হলে
সেই মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়। মুখ্যমন্ত্রী নিজে পদত্যাগ করলে সমগ্র মন্ত্রিসভাকে
পদত্যাগ করতে হয়।
iii) ক্যাবিনেটের নেতাঃ
ক্যাবিনেটের
নেতা হিসাবে মুখ্যমন্ত্রিকে অনেক কার্যাবলী সম্পাদন করতে হয়। যেমন-
ক)
ক্যাবিনেটের সভা পরিচালনা করা এবং সভায় গুরুত্বপুর্ণ নীতি নির্ধারণ করা।
খ)
মন্ত্রীদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর বন্ঠন ও
পুনঃবন্ঠনের ব্যাপারে সিন্ধান্ত গ্রহণ করা।
গ) বিভিন্ন
দপ্তরের মধ্যে সংহতি সাধন করা। প্রভূতি-
iv) সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা মোর্চার নেতা বা নেত্রীঃ
বিধানসভার
সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা মোর্চার নেতা বা নেত্রীকে রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী পদে নিয়োগ
করেন। বিধানসভার ভেতরে ও বাইরে যাতে নিজ দলের ভাবমূর্তি, ঐক্য ও সংহতি বা
প্রাধান্য বজায় থাকে সেদিকে তাকে সতর্ক দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে হয়। দলীয় নীতির
সঙ্গে সরকারি নীতির সামঞ্জস্য বিধানের জন্য তিনি সর্বদা সচেষ্ট থাকেন। রাজ্যের
শাসক দলের জনপ্রিয়তা মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিত্ব ও কর্ম দক্ষতার উপর অনেকাংশে
নির্ভরশীল। দলের মধ্যে যাতে উপদলীয় বিরোধের সৃষ্টি না হয় সেজন্য তাকে সদা সতর্ক
ভাবে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হয়।
v) রাজ্যপালের প্রধান পরামর্শদাতাঃ
রাজ্যপালের
প্রধান পরামর্শদাতা হলেন মুখ্যমন্ত্রী। সাধারণ তারা পরামর্শ অনুসারে রাজ্যপাল যাবতীয়
কার্য পরিচালনা করেন। তাছাড়া রাজ্যপালের সাথে রাজ্যমন্ত্রীসভার যোগসুত্র রক্ষার
দায়িত্ব তাকেই পালন করতে হয়। মন্ত্রিসভার যাবতীয় সিদ্ধান্ত সম্পর্কে রাজ্যপালকে
অবহিত রাখা তার কর্তব্য। শাসন সংক্রান্ত কোন বিষয় এবং আইন প্রণয়নের জন্য রাজ্য
ক্যাবিনেটে গৃহীত কোনো প্রস্তাব সম্পর্কে রাজ্যপাল কোন কিছু জানতে চাইলে, সে
সম্পর্কে তাকে অবহিত করা মুখ্যমন্ত্রীর কর্তব্য।
vi) অন্যান্য ক্ষমতা ও কার্যাবলীঃ
উপরিউক্ত
ক্ষমতা ও কার্যাবলী ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রী আরো বিবিধ কার্যাবলী সম্পাদন করতে হয়।
যেমন- জনসংযোগ রক্ষা, সরকারী নীতি নির্ধারণ, বিভিন্ন সামাজিক উৎসবে অংশগ্রহণ,
সংবাদ মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বক্তৃতা প্রদান, নিজ দল বা মোর্চার
সপক্ষে জনমত গঠন, নির্বাচনের সময় নির্বাচনী প্রচার প্রভূতি।
পদমর্যাদাঃ
মুখ্যমন্ত্রীর
সর্বব্যাপি ক্ষমতা প্রত্যক্ষ করে অনেকে তাকে রাজ্যের প্রকৃত শাসক বলে অবহিত করেন।
কারণ তার সাহায্য ও পরামর্শ ক্রমে রাজ্যপাল যাবতীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। কিন্তু
অনেকেই এই যুক্তি মেনে নিতে রাজি নয়। তাদের মতে রাজ্যপালের হাতে স্বেচ্ছাধীন
ক্ষমতা থাকায় তিনি ইচ্ছা করলে মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যমন্ত্রীসভার পরামর্শ উপেক্ষা
করতে পারেন। সংবিধান অনুসারে স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগের ব্যাপারে রাজ্যপালের
সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত। এমনকি তাঁর এই ক্ষমতার প্রয়োগের ব্যাপারে আদালতে প্রশ্ন
তোলা যায়না। চতুর্থ সাধারণ নির্বাচনের পর ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের রাজ্যপালগণ
বিভিন্ন সময়ে স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগ করে রাজ্য মন্ত্রিসভায় অস্তিত্ব বিনষ্ট
করতে সমর্থ হয়েছিলেন। এমনকি রাজ্যপাল রাজ্যের শাসন পরিচালনা বিষয়ে বিরুপ রিপোর্ট
প্রদান করে রাষ্ট্রপতিকে সংশ্লিষ্ট রাজ্যে শাসনতান্ত্রিক অচলাবস্থা জনিত জরুরি
অবস্থা ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ্য মন্ত্রিসভাকে শাস্তি দিতে পারেন। অবশ্য সবই নির্ভর
করে রাজ্যপালের ব্যক্তিত্ব ও বিচক্ষণতার ওপর। কেন্দ্র ও রাজ্যে পরস্পর বিরোধী
রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব থাকলে রাষ্ট্রপতি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সমর্থনপুষ্ট
রাজ্যপাল প্রকৃত শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারেন।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ