নির্বাচনি সংস্কার

Ad Code

নির্বাচনি সংস্কার


প্রশ্ন-১; ভারতে নির্বাচনী সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন৫ (২০২০)

প্রশ্ন-২; ভারতে নির্বাচনী সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন ৫ (২০১৯)উত্তরঃ 

ভূমিকাঃ

    ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কমিটি ও কমিশন নিযুক্ত হয়েছে। এইসব কমিটি ও কমিশনের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হলো, তারকুন্ডে কমিটি, দীনেশ গোস্বামী কমিটি, ইন্দ্রজিৎ গুপ্ত কমিটি প্রভূতি।  এইসব কমিটি বা কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সংস্কার সম্পাদিত হয়েছে।

 

১৯৯৬ সালের আগে সম্পাদিত সংস্কারসমূহঃ

১৯৬৬ সালের আগে ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থার পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। এগুলি হল-

i) ভোটদাতার বয়স হ্রাসঃ

১৯৯৮ সালে সংবিধানের ৬১-তম সংশোধনীর মাধ্যমে ভোটাধিকারের বয়স ২১ থেকে কমিয়ে ১৮ বছর করা হয় এবং পরবর্তী বছর থেকেই তা কার্যকরী হয়।


ii) প্রস্তাবকের  সংখ্যা বৃদ্ধিঃ

রাজ্যসভা ও রাজ্য বিধান পরিষদের নির্বাচনে, প্রার্থীর মনোনয়ন পত্রে প্রস্তাবক হিসাবে স্বাক্ষরকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এক্ষেত্রে প্রস্তাবক হিসাবে স্বাক্ষরকারীর সংখ্যা মোট ভোটারের ১০ শতাংশ বা ১০ জন করা হয়।


iii) অস্থায়ী কর্মী নিয়োগঃ

নির্বাচনের সময় নির্বাচন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য নির্বাচন কমিশন দ্বারা অস্থায়ী কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়। এসব অস্থায়ী কর্মচারী নির্বাচন কমিশনের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে থেকে তাদের যাবতীয় কার্যাবলী সম্পাদন করবে।


iv) বৈদ্যুতিক ভোটযন্ত্রঃ

    ১৯৮৯ সালের মার্চ মাস থেকে নির্বাচনে বৈদ্যুতিক যন্ত্র ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে পরীক্ষামুলকভাবে এই বৈদ্যুতিক ভোটযন্ত্র ব্যবহার করা হয়।


v) বুধ দখলঃ

১৯৮৯ সালের আইন অনুযায়ী, নির্বাচন চলাকালীন বুধ দখলের ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত বা প্রয়োজনে নির্বাচন বাতিল করা যেতে পারে।


১৯৯৬ সালে সম্পাদিত সংস্কারসমূহঃ

১৯৯০ সালে দীনেশ গোস্বামী কমিটি যেসব সুপারিশ পেশ করে তার ভিত্তিতে কিছু নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কার গৃহীত হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলি হল-

i) জামানতের পরিমাণ বৃদ্ধিঃ

লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়। সাধারণ প্রার্থিদের ক্ষেত্রে জামানতের পরিমান পাঁচ হাজার টাকা থেকে দশ হাজার টাকা করা হয় এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে জামানতের পরিমান আড়াই হাজার টাকা থেকে পাঁচ হাজার টাকা করা হয়।


ii) প্রস্তাবকের সংখ্যাঃ

স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের সাথে সাথে নির্দল প্রার্থীদের ক্ষেত্রেও প্রস্তাবকের সংখ্যা নির্দিষ্ট করা হয়। বলা হয় স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে অন্তত একজন এবং নির্দল প্রার্থীদের ক্ষেত্রে অন্তত দশজন প্রস্তাবক লাগবে।


iii) দুটির বেশি কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়ঃ

লোকসভা ও বিধানসভা এবং রাজ্যসভা ও বিধান পরিষদের নির্বাচনের সময় কোনো প্রার্থী দুইয়ের বেশি কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেনা।


iv) প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মৃত্যুঃ

কোন নির্বাচনী ক্ষেত্রে ভোট গ্রহণের পূর্বে প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো প্রার্থীর মৃত্যু হলে ভোটগ্রহণ বাতিল হবেনা।  মৃত প্রার্থী যদি কোনো স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের হয়ে থাকে তাহলে, সেই দলকে বিকল্প প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করার জন্য সাতদিন সময় দেওয়া হয়।


v) ভোট পত্রে প্রার্থীদের নামের বিন্যাসঃ

ভোটপত্রে প্রার্থীদের নাম তালিকাভুক্ত করণের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসৃত হয়। এক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের, স্বীকৃত রাজনৈতিক দল, স্বীকৃতিহীন অথচ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল এবং নির্দল, -এই ক্রমানুসারে সাজাতে হয়।

এছাড়া ভোটকেন্দ্রের কাছাকাছি অস্ত্র ও মাদক দ্রব্যের ব্যবহার ও বিক্রয় নিষিদ্ধ, ভোটের দিন কর্মচারীদের সবেতন ছুটি, ভোট প্রচারের সময়কাল নির্ধারণ প্রভূতি সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।


১৯৯৬ সালের পরে সম্পাদিত সংস্কারসমূহঃ

১৯৯৬ সালের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত অসংখ্য নির্বাচনী সংস্কার সম্পাদিত হয়েছে। এরমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার গুলি হল-

i) রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন বিধিঃ

১৯৯৭ সালে রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে কিছু সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।। যেমন- মনোনয়নপত্রের প্রস্তাবক ও সমর্থক হিসেবে স্বাক্ষরকারী নির্বাচকের সংখ্যা, রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী ক্ষেত্রে দশজন থেকে বাড়িয়ে পঞ্চাশজন করা হয় এবং উপরাষ্ট্রপতির ক্ষেত্রে পাঁচজন থেকে বাড়িয়ে কুড়িজন করা হয়। এছাড়া উভয় ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের জামানতের পরিমান আড়াই হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে পনেরো হাজার টাকা করা হয়।


ii) নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে কর্মী তলবঃ

          ১৯৯৮ সালের বিধি অনুযায়ী, নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য নির্বাচন কমিশন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, জীবনবীমা, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি সংস্থা এবং অন্যান্য সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মচারীদের বিধিসম্মতভাবে তলব করতে পারে।


iii) পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটঃ

১৯৯৯ সালের বিধি অনুযায়ী বিশেষ কিছু শ্রেণীর জন্য পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়। এই শ্রেণীর ব্যক্তিবর্গ পোস্টাল ব্যালটে ছাড়া অন্য কোনভাবে ভোট দিতে পারবেনা।


iv) অনুদান গ্রহণের ব্যবস্থাঃ

২০০৩ সালের  বিধি অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলি সরকারি কোম্পানি ছাড়া, যে-কোনো ব্যক্তি বা কোম্পানির কাছ থেকে যেকোন পরিমাণ অনুদান গ্রহণ করতে পারবে।


v) বুথ ফেরত সমীক্ষাঃ

২০০৯ সালের বিধি অনুযায়ী, লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনের সময় বুথ ফেরত সমীক্ষা পরিচালনা ও তার ফল ঘোষণা করা নিষিদ্ধ করা হয়। তবে নির্বাচনের পরে তা করা যেতে পারে।


vi) জামানতের পরিমাণ বৃদ্ধিঃ

লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের জামানতের পরিমান বৃদ্ধি করা হয়। লোকসভার সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে তা দশ হাজার টাকা থেকে পঁচিশ হাজার টাকা করা হয় এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতির প্রার্থীদের ক্ষেত্রে তা পাঁচ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে বারো হাজার টাকা করা হয়। অনুরূপভাবে বিধানসভা নির্বাচনে সাধারন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে জামানতের পরিমান পাঁচ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে দশ হাজার টাকা করা হয় এবং তপশিলি জাতি ও উপজাতি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে আড়াই হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে পাঁচ হাজার টাকা করা হয়।


নোটা ভোটঃ

২০১৩ সালের বিধি অনুযায়ী সকল নির্বাচনে নোটা ভোটের ব্যবস্থা রাখা হয়। এক্ষেত্রে ভোটদাতারা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে কাউকেই পছন্দ না হলে নোটায় ভোট দিতে পারবে। 


 মূল্যায়নঃ

          ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থার সাফল্যের স্বার্থে এইসব সংস্কারমূলক পদক্ষেপের গুরুত্ব অপরিসীম হলেও বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তা যথেষ্ঠ নয়। কারন পরিবর্তনশীল রাজনৈতিক প্রেক্ষাপঠে ভারতের নির্বাচন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছে।


এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

প্রথম অধ্যায়

১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)


২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)


৩) ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার মূল্য ব্যাখ্যা করো। কে প্রস্তাবনাকে রাজনৈতিক ঠিকুজী-কোষ্ঠী বলে চিহ্নিত করেছেন? ৫ (২০১৯)


৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)


৫) ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর। কোন মামলায় সুপ্রিম কোর্ট প্রস্তাবনাকে ভারতীয় সংবিধানের মৌল কাঠামো বলে রায় দেন? ৫ (২০২২) ৫ (২০২৩)


৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)


যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

 

দ্বিতীয় অধ্যায়

১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।


৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)


৩) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা করো। এই অধিকার ভোগের ক্ষেত্রে দুটি সীমাবদ্ধতার উল্লেখ করো। ১০ (২০২৩)


৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।


৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।


৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।


৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।


৮) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারটি সংক্ষেপে আলোচনা কর। কর্মের অধিকার'টি কি মৌলিক অধিকার? ৫ (২০২০)


৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)


১০) ভারতীয় সংবিধানে উল্লেখিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারটি সংক্ষেপে আলোচনা করো। কর্মের অধিকারটি কি মৌলিক অধিকার ? ৫ (২০১৯)


১১) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারটি সংক্ষেপে আলোচনা করো। 'কর্মের অধিকার' কী মৌলিক অধিকার। ৫ (২০২৩)


১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)


১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)


১৪) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত 'রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলি-র তাৎপর্য সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। ৫ (২০২১)


১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)


১৬) মৌলিক অধিকার এবং রাষ্ট্রীয় নির্দেশমূলক নীতির মধ্যে প্রধান পার্থক্যগুলি উল্লেখ কর। নির্দেশমূলক নীতিগুলি কি বিচারযোগ্য? ৫ (২০২২)


১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

তৃতীয় অধ্যায়ঃ

১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)


২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)


৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)


৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)


৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)


৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)


৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)


৮) ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বন্টনের রূপরেখাটি আলোচনা কর। 'আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায়? ১০ (২০২০)


৯) ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বণ্টনের রূপরেখাটি বিশ্লেষণ করো। ‘আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায় ? ১০ (২০১৯)


১০) ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বণ্টনের রূপরেখাটি বিশ্লেষণ করো। 'আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায়? ১০ (২০২৩)

 

চতুর্থ অধ্যায়

১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।


২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।


৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)


৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)


৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।


৬) ভারতের লোকসভার স্পিকারের কাজগুলি কী কী? সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব কোন কক্ষে উত্থাপন করা ৫ (২০১৯)


৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)


৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)


৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)


১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)


১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)


১২) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধানের প্রাধান্য বলতে কী বোঝায়? ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক টীকা লেখো। ১০ (২০২৩)

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

 

পঞ্চম অধ্যায়

১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)


২) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা কর। ভারতের রাষ্ট্রপতি কাদের দ্বারা নির্বাচিত হন ? ১০ (২০২২)


৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)


৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)


৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)


৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)


৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)


৮) কোন রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। কে রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন? ৫ (২০২০)


৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)


১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)


১১) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ব-বিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। কে রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন? ৫ (২০২৩)


১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)

 

ষষ্ঠ অধ্যায়

১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)


২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)


৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।


৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)

 

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-


সপ্তম অধ্যায়

১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)


২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)


৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)


৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)


৫) ভারতীয় দল ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। পশ্চিমবঙ্গের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলের নাম লেখো। ১০ (২০২৩)


৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)


অষ্টম অধ্যায়

১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)


২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)


৩) ভারতে নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর।ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন? ৫ (২০২২)


৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)


৫) ভারতে নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ করো। ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন? ৫ (২০২৩)


৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)


৭) ভারতে নির্বাচনী সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও | ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন? ৫ (২০২০)


৮) ভারতে নির্বাচনী সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন ৫ (২০১৯)

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code