রাজ্যপালের ক্ষমতা বা কার্যাবলী এবং পদমর্যদা

Ad Code

রাজ্যপালের ক্ষমতা বা কার্যাবলী এবং পদমর্যদা



প্রশ্ন-১; কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)

প্রশ্ন-২; কোন রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। কে রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন৫ (২০২০)

প্রশ্ন-৩; কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)

প্রশ্ন-৪; ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)

প্রশ্ন-৫;  কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ব-বিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। কে রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন৫ (২০২৩)

উত্তরঃ 

ভূমিকাঃ

অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপাল হলেন রাজ্যের শাসন বিভাগীয় প্রধান। মূলত তার নামেই রাজ্য সরকারের যাবতীয় কার্যাবলী সম্পাদিত হয়। প্রতিটি রাজ্যে একজন করে রাজ্যপাল থাকেন। অবশ্য দুই বা ততোধিক রাজ্যের জন্যও একজন রাজ্যপাল থাকতে পারে। উদাহরণ হিসেবে অসম ও নাগাল্যান্ডের কথা বলা যায়। রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতি কর্তৃক পাঁচ বছরের জন্য মনোনীত হন।

রাজ্যপালের ক্ষমতা ও কার্যাবলীঃ

রাজ্যপালের ক্ষমতা ও কার্যাবলীগুলিকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে। যেমন-

i) শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতাঃ

রাজ্যের শাসনতান্ত্রিক প্রধান হিসাবে রাজ্যপাল শাসন সংক্রান্ত বিবিধ ক্ষমতা ভোগ করেন। যেমন-

ক) রাজ্যের যাবতীয় প্রশাসনিক কার্যক্রম তার নামেই সম্পাদিত হয়। রাজ্যের শাসন কার্য যাতে যথাযথভাবে সম্পাদিত হয় তার জন্য তিনি প্রয়োজনীয় নিয়মাবলী প্রণয়ন করতে পারেন।

খ) রাজ্যপাল বিধানসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা বা নেত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এবং তার পরামর্শক্রমে রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়োগ করেন।

গ) তিনি মুখ্যমন্ত্রী-সহ যেকোন মন্ত্রীকে পদচ্যুত করতে পারেন।

ঘ) রাজ্যের শাসন সংক্রান্ত যেকোন বিষয়ে রাজ্যপালকে অবহিত রাখা মুখ্যমন্ত্রী কর্তব্য।

ঙ) রাজ্যপাল সংশ্লিষ্ট রাজ্যের শাসনতান্ত্রিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করলে রাষ্ট্রপতির কাছে জরুরি অবস্থা বা রাষ্ট্রপতির শাসন প্রবর্তনের সুপারিশ করতে পারেন।

চ) নিজ নিজ রাজ্যে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য বা চ্যান্সেলর হিসেবে রাজ্যপাল কার্য সম্পাদন করেন।

ii) আইন সংক্রান্ত ক্ষমতাঃ

রাজ্যপালের হাতে আইন সংক্রান্ত বিবিধ ক্ষমতা অর্পিত হয়েছে। যেমন-

ক) যেসব রাজ্যের আইনসভা দ্বিকক্ষবিশিষ্ট, সেইসব রাজ্যে বিধান পরিষদে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের রাজ্যপাল শিল্প, সাহিত্য, বিজ্ঞান, সমাজসেবা প্রভূতি বিষয়ে পারদর্শী কয়েকজন ব্যক্তিকে মনোনীত করতে পারেন। তাছাড়া রাজ্যপাল যদি মনে করেন বিধানসভায় পর্যাপ্ত পরিমানে ইঙ্গ ভারতীয় সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি নেই তাহলে তিনি একজন সদস্যকে বিধানসভায় মনোনীত করতে পারেন।

খ) মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাজ্যপাল রাজ্য আইনসভার অধিবেশন আহ্বান করতে কিংবা স্থগিত রাখতে পারেন। প্রয়োজন মনে করলে তিনি রাজ্য বিধানসভা ভেঙে দিতে পারেন।

গ) বিধানসভার নির্বাচনের পর এবং প্রতি বছর প্রথম অধিবেশন শুরু হওয়ার সময় রাজ্যপাল বিধানসভায় ভাষণ দিতে পারেন।

ঘ) রাজ্য আইনসভার কোন সদস্যের নির্বাচন সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনের পরামর্শক্রমে সংশ্লিষ্ট সদস্যের সদস্যপদ থাকবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন।  

ঙ) রাজ্যপালের সম্মতি ছাড়া রাজ্য আইনসভা কর্তৃক গৃহীত কোন বিল আইনে রূপান্তরিত হতে পারেনা। রাজ্য আইনসভা কর্তৃক গৃহীত অর্থ বিল ছাড়া অন্য যেকোন বিলে রাজ্যপাল সম্মতি দিতে অসম্মতি প্রকাশ করতে কিংবা পুনর্বিবেচনার জন্য বিলটি আইনসভার কাছে ফেরত পাঠাতে পারেন।

চ) রাজ্য আইনসভার অধিবেশন স্থগিত থাকাকালে রাজ্যপাল যদি মনে করেন যে, উদ্ভুত বিশেষ পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য অধ্যাদেশ বা অর্ডিন্যান্স জারি করা আবশ্যক তবে তিনি তা করতে পারেন। এই অধ্যাদেশ আইনসভা প্রণীত আইনের মতই কার্যকর হয়।

iii) অর্থ সংক্রান্ত ক্ষমতাঃ

রাজ্যপাল অর্থ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতা ভোগ করে। যেমন-

ক) রাজ্যপালের সম্মতি ছাড়া রাজ্য আইনসভা কোন ব্যায়বরাদ্দের দাবি পেশ কিংবা কোনো অর্থ বিল উত্থাপন করতে পারেনা।

খ) রাজ্যের বাজেট বা আয়-ব্যয়ের বিবরণ তিনি অর্থমন্ত্রীর মাধমে আইনসভার কাছে উপস্থাপন করেন।

গ) রাজ্যপালের হাতে রাজ্যের আকস্মিক তহবিল এর দায়িত্ব ন্যস্ত থাকে। যেকোনো আকস্মিক বা জরুরি অবস্থার মোকাবিলা করার জন্য তিনি এই তহবিল থেকে অগ্রিম অর্থ প্রদান করতে পারেন।

iv) বিচার সংক্রান্ত ক্ষমতাঃ

রাষ্ট্রপতির মত রাজ্যপালের হাতেও কিছু কিছু বিচার সংক্রান্ত ক্ষমতা অর্পিত হয়েছে। যেমন-

ক) রাজ্যপালের পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি রাজ্যের হাইকোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগ করেন।

খ) রাজ্যের দেওয়ানী আদালতের বিচারপতি, অতিরিক্ত জেলা জর্জ, দায়রা জর্জ প্রমুখকে রাজ্যপাল নিয়োগ করতে পারেন। তাদের বদলি ও পদোন্নতি প্রভৃতি ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা তার রয়েছে।

গ) দণ্ডপ্রাপ্ত কোনো অপরাধীর দণ্ডাদেশ হ্রাস করার, স্থগিত রাখার, এমনকি তাকে ক্ষমা প্রদর্শন করার ক্ষমতা রাজ্যপালের রয়েছে। তবে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা তার নেই। তএছাড়া সামরিক আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির দণ্ড হ্রাস, দন্ড মকুব কিংবা দন্ড স্থগিত রাখার ক্ষমতাও রাজ্যপালের নেই।

v) স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতাঃ

উপরিউক্ত চার ধরনের ক্ষমতা ছাড়াও সংবিধান রাজ্যপালের হাতে স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রদান করেছে। রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা বলতে এমন এক ধরনের বিশেষ ক্ষমতাকে বোঝায় যা প্রয়োগ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী কিংবা মন্ত্রিসভার সঙ্গে কোনো রকম পরামর্শ করার প্রয়োজন হয়না। সংবিধানের ১৬৩(১)নং ধারায় রাজ্যপালের  স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উল্লেখ আছে। যদিও কোন কোন ক্ষেত্রে রাজ্যপাল স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা ভোগ করতে পারবে সে সম্পর্কে সংবিধানের বিস্তারিতভাবে কোন কিছু আলোচনা করা হয়নি। সংবিধানে কেবল বলা হয়েছে যেসব বিষয়ে রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা রয়েছে, সেইসব বিষয়ে রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত এবং তার এইরূপ সিদ্ধান্তে বৈধতা সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যায়না।

সংবিধান যেসব ক্ষেত্রে সুস্পষ্টভাবে রাজ্যপালের হাতে স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রদান করেছে সেগুলি হল-

ক) রাষ্ট্রপতি যদি কোন রাজ্যের রাজ্যপালকে পার্শ্ববর্তী কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসকের দায়িত্ব অর্পণ করেন, তাহলে রাজ্যপাল উক্ত রাজ্য মন্ত্রিসভার সহযোগিতা ও পরামর্শ ছাড়াই স্বাধীনভাবে ওই অঞ্চলের শাসনকার্য পরিচালনা করতে পারেন।

খ) মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের কয়েকটি অঞ্চলের উন্নতি বিধানের জন্য রাষ্ট্রপতি সংশ্লিষ্ট রাজ্যের রাজ্যপালের হাতে স্বতন্ত্র উন্নয়ন পর্ষদ গঠনের বিশেষ দায়িত্ব অর্পণ করতে পারেন। এই উন্নয়ন পর্ষদের যথোপযুক্ত পরিচালনা, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলসমূহের  উন্নয়নমূলক ব্যয়ের ন্যায়সঙ্গত বন্টন প্রভূতির দায়িত্ব রাজ্যপালের হাতে অর্পণ করা হয়েছে।

গ) নাগাভূমিতে যতদিন নাগাদের অভ্যন্তরীণ গোলযোগ চলতে থাকবে ততদিন ওই রাজ্যের রাজ্যপালের হাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ দায়িত্ব ন্যস্ত থাকবে।

ঘ) মনিপুরের পার্বত্য অঞ্চল এবং সিকিমের ক্ষেত্রেও রাজ্যপালের হাতে বিশেষ ক্ষমতা অর্পিত হয়েছে।

ঙ) ১৯৮৬ সালে সংবিধানের ৫৫-তম  সংশোধনী আইন অনুসারে অরুণাচল প্রদেশের রাজ্যপালের হাতে সেই রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য বিশেষ ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে।

সংবিধান নির্দিষ্ট উপরিউক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা উল্লেখ দেখা যায়। যেমন- মুখ্যমন্ত্রীর নিয়োগ, মন্ত্রিসভার বরখাস্তকরণ, বিধানসভা ভেঙে দেওয়া, রাষ্ট্রপতির বিবেচনার বিল প্রেরণ, প্রভূতি।

পদমর্যদাঃ

সংবিধান রাজ্যপালকে রাজ্যের প্রধান শাসক বলে বর্ণনা করা হলেও অনেকে তাকে রাষ্ট্রপতির মত নিয়মতান্ত্রিক শাসক বলে অবহিত করার পক্ষপাতী। কারন মুখ্যমন্ত্রী বা তার নেতৃত্বে পরিচালিত রাজ্য মন্ত্রিসভার পরামর্শ অনুসারে রাজ্যপাল সাধারণত যাবতীয় কাজ সম্পাদন করেন। বস্তুত চতুর্থ সাধারণ নির্বাচনের পূর্ব পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্যের রাজ্যপাল নিয়মতান্ত্রিক শাসকের ভূমিকায় পালন করেছেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন রাজ্যের রাজ্যপালরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার প্রয়োগ করার ফলে তাদের প্রকৃত পদমর্যাদা নিয়ে বিতর্কের ঝড় ওঠে। যেহেতু রাজ্য আইনসভা রাজ্যপালকে অপসারণ করতে পারে না, সেহেতু আইনসভা বা মন্ত্রিসভাকে সমীহ করে চলার কোনো প্রয়োজন তিনি মনে করেন না। তিনি মূলত রাষ্ট্রপতি বা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাকে সন্তুষ্ট করার ব্যাপারে ব্যস্ত থাকেন। কেন্দ্রীয় সরকারকে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে রাজ্যপালরা  অনেক ক্ষেত্রে তাদের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগ করেছেন এবং নির্বাচিত রাজ্য মন্ত্রিসভাকে অবদমিত করেছেন। বস্তুত রাজ্যপাল প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় তার স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগ করে রাজ্যের প্রকৃত শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপ্রধান হওয়া সত্ত্বেও কার হাতে এই ধরনের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা অর্পণ করা হয়নি। অথচ তাঁর মনোনীত রাজ্যপালের হাতে এই ক্ষমতা অর্পণ বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

তবে এসবের বাইরেও রাজ্যপালের ব্যাক্তিগত গুণাবলি, যোগ্যতা বা বিচক্ষণতার উপর তার ক্ষমতা বা পদমর্যদা অনেকটাই নির্ভরশীল। এক্ষেত্রে তিনি স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার প্রয়োগ না করলেও তিনি মন্ত্রিসভার উপর যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করতে সমর্থ হতে পারেন। 

এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

প্রথম অধ্যায়

১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)


২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)


৩) ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার মূল্য ব্যাখ্যা করো। কে প্রস্তাবনাকে রাজনৈতিক ঠিকুজী-কোষ্ঠী বলে চিহ্নিত করেছেন? ৫ (২০১৯)


৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)


৫) ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর। কোন মামলায় সুপ্রিম কোর্ট প্রস্তাবনাকে ভারতীয় সংবিধানের মৌল কাঠামো বলে রায় দেন? ৫ (২০২২) ৫ (২০২৩)


৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)


যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

 

দ্বিতীয় অধ্যায়

১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।


৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)


৩) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা করো। এই অধিকার ভোগের ক্ষেত্রে দুটি সীমাবদ্ধতার উল্লেখ করো। ১০ (২০২৩)


৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।


৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।


৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।


৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।


৮) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারটি সংক্ষেপে আলোচনা কর। কর্মের অধিকার'টি কি মৌলিক অধিকার? ৫ (২০২০)


৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)


১০) ভারতীয় সংবিধানে উল্লেখিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারটি সংক্ষেপে আলোচনা করো। কর্মের অধিকারটি কি মৌলিক অধিকার ? ৫ (২০১৯)


১১) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারটি সংক্ষেপে আলোচনা করো। 'কর্মের অধিকার' কী মৌলিক অধিকার। ৫ (২০২৩)


১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)


১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)


১৪) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত 'রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলি-র তাৎপর্য সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। ৫ (২০২১)


১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)


১৬) মৌলিক অধিকার এবং রাষ্ট্রীয় নির্দেশমূলক নীতির মধ্যে প্রধান পার্থক্যগুলি উল্লেখ কর। নির্দেশমূলক নীতিগুলি কি বিচারযোগ্য? ৫ (২০২২)


১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

তৃতীয় অধ্যায়ঃ

১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)


২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)


৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)


৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)


৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)


৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)


৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)


৮) ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বন্টনের রূপরেখাটি আলোচনা কর। 'আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায়? ১০ (২০২০)


৯) ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বণ্টনের রূপরেখাটি বিশ্লেষণ করো। ‘আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায় ? ১০ (২০১৯)


১০) ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বণ্টনের রূপরেখাটি বিশ্লেষণ করো। 'আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায়? ১০ (২০২৩)

 

চতুর্থ অধ্যায়

১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।


২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।


৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)


৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)


৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।


৬) ভারতের লোকসভার স্পিকারের কাজগুলি কী কী? সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব কোন কক্ষে উত্থাপন করা ৫ (২০১৯)


৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)


৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)


৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)


১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)


১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)


১২) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রে সংবিধানের প্রাধান্য বলতে কী বোঝায়? ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক টীকা লেখো। ১০ (২০২৩)

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

 

পঞ্চম অধ্যায়

১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)


২) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা কর। ভারতের রাষ্ট্রপতি কাদের দ্বারা নির্বাচিত হন ? ১০ (২০২২)


৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)


৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)


৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)


৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)


৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)


৮) কোন রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। কে রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন? ৫ (২০২০)


৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)


১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)


১১) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ব-বিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। কে রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন? ৫ (২০২৩)


১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)

 

ষষ্ঠ অধ্যায়

১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)


২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)


৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।


৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)

 

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-


সপ্তম অধ্যায়

১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)


২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)


৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)


৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)


৫) ভারতীয় দল ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো। পশ্চিমবঙ্গের চারটি প্রধান রাজনৈতিক দলের নাম লেখো। ১০ (২০২৩)


৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)


অষ্টম অধ্যায়

১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)


২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)


৩) ভারতে নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর।ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন? ৫ (২০২২)


৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)


৫) ভারতে নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ করো। ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন? ৫ (২০২৩)


৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)


৭) ভারতে নির্বাচনী সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও | ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন? ৫ (২০২০)


৮) ভারতে নির্বাচনী সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। ভারতে প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার কে ছিলেন ৫ (২০১৯)

যে প্রশ্নের উত্তর দরকার 


জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।


উত্তর পেয়ে যাবে-

Main Menu


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code