প্রশ্ন-১; ভারতের সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকার সমূহ আলোচনা করো
উত্তরঃ
ভূমিকাঃ
মৌলিক
অধিকার বলতে সেইসব অধিকারকে বোঝায় যা ব্যাক্তির ব্যক্তিত্ব বিকাশের জন্য অপরিহার্য
বলে বিবেচিত হয়। তবে কেবল অপরিহার্য বলে বিবেচিত হলেই হবেনা, এগুলিকে অবশ্যই আইন
দ্বারা সংরক্ষিত হতে হবে। সংবিধান বিশেষজ্ঞ দুর্গাদাস বসুর মতে, মৌলিক অধিকারগুলি
মৌলিক কারন, অন্যান্য সাধারণ অধিকারগুলি যেখানে সাধারণ আইন পাশের পদ্ধতিতে
পরিবর্তন করা যায়, সেখানে মৌলিক অধিকারগুলিকে পরিবর্তন করার জন্য সংবিধান সংশোধনের
প্রয়োজন হয়।
ভারতের সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকার সমূহঃ
ভারতের
সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকারগুলি সংবিধানের তৃতীয় অংশে ১২-৩৫ নং ধারায় বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করা হয়েছে। ভারতের মূল সংবিধানে মৌলিক অধিকারের সংখ্যা ছিল সাতটি। ১৯৭৮
সালে সংবিধানের ৪৪-তম সংশোধনের মাধ্যমে ৩১ নং ধারায় বর্ণিত সম্পত্তির অধিকারকে
মৌলিক অধিকারের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ায় বর্তমানে মৌলিক অধিকারের সংখ্যা হল ছয়টি।
ভারতের সংবিধানে স্বীকৃত এই মৌলিক অধিকারগুলি হল-
১) সাম্যের
অধিকার (১৪-১৮ নং ধারা)।
২) স্বাধীনতার
অধিকার (১৯-২২ নং ধারা)।
৩) শোষণের
বিরুদ্ধে অধিকার (২৩-২৪ নং ধারা)।
৪) ধর্মীয়
স্বাধীনতার অধিকার (২৫-২৮ নং ধারা)।
৫) শিক্ষা
ও সংস্কৃতির অধিকার (২৯-৩০ নং ধারা)।
৬) সাংবিধানিক
প্রতিবিধানের অধিকার (৩২ নং ধারা)
১) সাম্যের অধিকারঃ
সংবিধানে ১৪ থেকে ১৮ নং ধারায় সাম্যের
অধিকার লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
১৪ নং ধারা অনুযায়ী, ভারতের
ভূখণ্ডের মধ্যে রাষ্ট্র কোন ব্যক্তিকে আইনের দৃষ্টিতে সাম্য অথবা আইন কর্তৃক
সমভাবে সংরক্ষিত হওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করবেনা।
১৫ নং ধারা অনুযায়ী, জাতি-ধর্ম-বর্ণ,
জন্মস্থান
বা নারী-পুরুষ প্রভূতি কারনে রাষ্ট্র কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করবেনা।
১৬ নং ধারা অনুযায়ী,
জাতি,ধর্ম,
বংশ,
জন্মস্থান, স্ত্রী-পুরুষ ইত্যাদি বিষয়ে পার্থক্যের জন্য কোন ব্যক্তি সরকারি চাকরি
বা পদে নিয়োগের ব্যাপারে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেনা।
১৭ নং ধারায়
অস্পৃশ্যতার বিলোপ সাধনের কথা বলা হয়েছে এবং সবরকম অস্পৃশ্য আচরণ নিষিদ্ধ করা
হয়েছে।
১৮ নং ধায়ার সামরিক
কিংবা শিক্ষা বিষয়ক উপাধি ছাড়া অন্য কোনো উপাধি প্রদান নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
২) স্বাধীনতার অধিকারঃ
সংবিধানে ১৯ থেকে ২২ নং ধারায়,
স্বাধীনতার অধিকার লিপিবদ্ধ করা হয়েছে-
মূল সংবিধানের ১৯ নং
ধারায়, ৭ প্রকার স্বাধীনতার কথা
উল্লেখ করা ছিল। ১৯৭৮ সালে সংবিধানের ৪৪-তম সংশোধনের মাধ্যমে বর্তমানে এর সংখ্যা
হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৬। এগুলি হল-
(১)
বাক ও মতামত প্রকাশের অধিকার।
(২)
শান্তিপূর্ণ ও নিরস্ত্রভাবে সমবেত হওয়ার অধিকার।
(৩)
সংঘ বা সমিতি কিংবা সমবায় সমিতি গঠনের অধিকার।
(৪)
ভারতের সর্বত্র স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার অধিকার।
(৫)
ভারতের যেকোনো স্থানে বসবাস ও বসতি স্থাপনের অধিকার।
(৬)
যেকোনো বৃত্তি বা পেশা অবলম্বন করার অধিকার।
২০ নং ধারাব, অপরাধ ও অপরাধী সংক্রান্ত
তিনটি অধিকারের কথা উল্লেখ আছে। এগুলি হল-
(ক)
অপরাধ যে সময়ে সংগঠিত হয়েছে, সেই সময়কার প্রচলিত আইন অনুযায়ী শাস্তি দিতে হবে। অপরাধীকে
তার বেশি বা কম শাস্তি দেওয়া যাবেনা।
(খ)
কোনো অপরাধীকে একই অপরাধের জন্য একাধিকবার শাস্তি দেওয়া যাবেনা।
(গ)
কোন ব্যক্তি বা অপরাধীকে নিজের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করা যাবেনা।
২১ নং ধারা অনুযায়ী,
আইন নিদিষ্ট পদ্ধতি ছাড়া কোনো ব্যাক্তিকে তার জীবন অথবা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা থেকে
বঞ্চিত করা যাবেনা।
২২ নং ধারায় গ্রেফতার ও আটক সম্পর্কে
কয়েকটি অধিকারের উল্লেখ আছে। এক্ষেত্রে বলা হয়েছে-
১) কোনো ব্যাক্তিকে
গ্রেফতার বা আটক করার পর যথাশীঘ্র সম্ভব তাকে গ্রেফতার বা আটকের কারণ জনাতে হবে।
২) আটক ব্যাক্তিকে
পছন্দমত আইনজীবির সাথে পরামর্শ করার এবং আইনজীবির দ্বারা আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ
দিতে হবে।
৩) গ্রেফতার ও আটক
করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আটক ব্যাক্তিকে নিকটবর্তী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হাজির করতে
হবে এবং ম্যাজিস্ট্রেটের আনুমতি ছাড়া তাকে উক্ত সময়ের বেশি আটক রাখা যাবেনা।
৩) শোষণের বিরুদ্ধে
অধিকারঃ
সংবিধানে ২৩ থেকে ২৪
নং ধারায়, শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার লিপিবদ্ধ করা হয়েছে-
২৩ নং ধারা অনুযায়ী কাউকে বিনা পারিশ্রমিকে বা
বাধ্যতামূলকভাবে বেগার খাটানো যাবেনা। অবশ্য রাষ্ট্র জাতীয় স্বার্থে যে কোনো
ব্যক্তিকে বাধ্যতামূলকভাবে বেগার খাটাতে পারে ।
২৪ নং ধারায় শিশু শ্রঅম নিষিদ্ধ করা
হয়েছে। বলা হয়েছে ১৪ বছরের কম বয়স্ক শিশুদের কোন কারখানা,
খনি
বা অন্য কোন বিপদজনক কাজে নিযুক্ত করা যাবেনা।
৪) ধর্মীয় স্বাধীনতার
অধিকারঃ
সংবিধানে ২৫ থেকে ২৮
নং ধারায়, ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার লিপিবদ্ধ করা হয়েছে-
২৫ নং ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যাক্তির বিবেকের
স্বাধীনতা এবং ধর্মবিশ্বাস, ধর্মানুষ্ঠান
ও ধর্ম প্রচারে স্বাধীনতা থাকবে। ভারতের নাগরিকদের সাথে সাথে ভারতে বসবাসকরি বিদেশীরাও এই অধিকার লাভ করবে।
২৬ নং ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায়
(১)
ধর্ম ও দানের উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করার,
(২)
নিজ নিজ ধর্ম বিষয়ক কার্যাবলী পরিচালনা করার,
(৩)
স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অর্জন করার ও মালিক হবার, এবং
(৪)
আইন অনুসারে ওই সম্পত্তি পরিচালনা করার অধিকার ভোগ করবে।
২৭ নং ধারা অনুযায়ী, কোন বিশেষ ধর্ম বা ধর্ম
সম্প্রদায়ের উন্নতি অথবা সংরক্ষণের জন্য কোন ব্যক্তিকে কোন প্রকার কর প্রদান করার
জন্য বাধ্য করা যাবেনা।
২৮ নং ধারা অনুযায়ী, সম্পূর্ণভাবে সরকারি অর্থ
দ্বারা পরিচালিত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্ম শিক্ষা দেওয়া যাবেনা এবং ধর্মমূলক
উপাসনায় যোগদান করতে কাউকে বাধ্য করা যাবেনা।
৫) শিক্ষা ও সংস্কৃতির
অধিকারঃ
সংবিধানে ২৯ থেকে
৩০নং ধারায়, শিক্ষা ও সংস্কৃতির অধিকার লিপিবদ্ধ করা হয়েছে-
২৯ নং ধারা অনুযায়ী,
ভারতীয় ভূখন্ডে বা তার কোনো অংশে বসবাসকারী নাগরিকরা নিজ নিজ ভাষা লিপি ও সংস্কৃতি
সংরক্ষণ করার অধিকার ভোগ করবে।
৩০ নং ধারা অনুযায়ী,
ধর্মীয় ও ভাষাগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সহ যেকোন সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিজেদের
পছন্দমতো শিক্ষায়তন প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করার অধিকার ভোগ করবে। সরকারি সাহায্যের
ব্যাপারে এদের প্রতি কোনো বৈষম্যমূলক আচরণ করা যাবেনা।
৬) সাংবিধানিক
প্রতিবিধানের অধিকারঃ
সংবিধানে ৩২ নং এবং
২২৬ নং ধারায় নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের জন্য সাংবিধানিক প্রতিবিধানের
অধিকার লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
মৌলিক অধিকার ক্ষুন্ন
হলে নাগরিকরা ৩২ নং ধারা অনুযায়ী সুপ্রিমকোর্টের
কাছে এবং ২২৬ নং ধারা অনুযায়ী হাইকোর্টের কাছে আবেদন করতে পারে। এক্ষেত্রে
সুপ্রিমকোর্ট বা হাইকোর্ট মৌলিক অধিকারগুলি বলবৎ করার জন্য পাঁচ ধরনের আদেশ,
নির্দেশ বা লেখ জারি করতে পারে। এগুলি হল-
(১)
বন্দী প্রত্যক্ষীকরণ।
(২)
পরমাদেশ।
(৩)
প্রতিষেধ।
(৪)
অধিকারপৃচ্ছা।
(৫)
উৎপ্রেষণ।
মূল্যায়নঃ
ভারতীয় সংবিধানে উল্লেখিত এইসব মৌলিক অধিকারগুলি ব্যাক্তিত্ব বিকাশের ক্ষেত্রে অপরিহার্য্য বলে স্বীকৃত হলেও এগুলি অবাধ বা অনিয়ন্ত্রিত নয়। কারন অবাধ বা অনিয়ন্ত্রিত অধিকার স্বেচ্ছাচারিতার নামান্তর মাত্র। সকলের জন্য অধিকার ভোগ সুনিশ্চিত করতে হলে প্রত্যেকের অধিকারের ওপর কিছু বাধানিষেধ আরোপ করা আবশ্যক। এই কারনে ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত প্রতিটি মৌলিক অধিকারের ওপর আইনসম্মত বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ