প্রশ্ন-১; ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বন্টনের রূপরেখাটি আলোচনা কর। 'আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায়? ১০ (২০২০)
অথবাপ্রশ্ন-২; ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বণ্টনের রূপরেখাটি বিশ্লেষণ করো। ‘আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায় ? ১০ (২০১৯)
অথবাপ্রশ্ন-৩; ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষমতা বণ্টনের রূপরেখাটি বিশ্লেষণ করো। 'আর্থিক অনুদান' বলতে কী বোঝায়? ১০ (২০২৩)
উত্তরঃ
ভূমিকাঃ
যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসন
ব্যবস্থায় কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কে রাজস্ব বা অর্থসংক্রান্ত সম্পর্কটি অত্যন্ত
গুরুত্বের সাথে আলোচনা করা হয়। কারণ আর্থিক ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা ছাড়া
রাজ্যগুলির স্বাতন্ত্র্য বিপন্ন হতে বাধ্য। এবং রাজস্ব বন্টন ব্যবস্থা এমন হওয়া
উচিত যাতে কেন্দ্র ও রাজ্য উভয়েরই নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য প্রয়োজনীয়
আয়ের উৎস নির্দিষ্ট থাকে।
রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতার বন্টনঃ
ভারতীয় সংবিধানে কেন্দ্র ও
রাজ্য গুলির অর্থ বা রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতা বন্টন বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা
হয়েছে। কেন্দ্র-রাজ্যের এই সম্পর্কের বিষয়টিকে চারটি দিক থেকে আলোচনা করা যেতে
পারে। যথা-
১) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে
রাজস্ব বন্টন;
২) কেন্দ্রীয় অনুদান।
৩) ঋণ গ্রহণ।
৪) অর্থ কমিশন;
কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে রাজস্ব বন্টনঃ
ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয়
ব্যবস্থায় কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির অর্থ বা রাজস্ব আদায়ের ক্ষমতাকে দুইটি তালিকার
মাধ্যমে ব্যাক্ত করা হয়েছে। যথা-
i) কেন্দ্রীয় তালিকা এবং
ii) রাজ্য তালিকা।
এই তালিকার বহির্ভূত বিষয়ে
অর্থাৎ অবশিষ্ট ক্ষমতা কেন্দ্রের হাতে দেওয়া হয়েছে। এবং এক্ষেত্রে যুগ্ম তালিকার
কোন সংস্থান নেই।
i) কেন্দ্রীয় তালিকাঃ
কেন্দ্রীয় তালিকায় ১৩-টি
বিষয় অন্তর্ভুক্ত আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় গুলি হল- কোম্পানি কর, উৎপাদন কর,
বাণিজ্য কর, কৃষি ব্যতীত
অন্যান্য আয়ের ওপর কর, রেল ও রিজার্ভ ব্যাংক থেকে আয়
প্রভৃতি। কেন্দ্রীয় তালিকাভুক্ত বিষয়গুলি থেকে সংগৃহীত অর্থ কেন্দ্র এককভাবে ভোগ
করে না। রাজ্য সরকারগুলিকেও বিভিন্ন খাতে অর্থ দিতে হয়। এ-দিক থেকে বিচার করলে
কেন্দ্রীয় তালিকাভুক্ত করগুলিকে চারটি শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়। যথা-
ক) কেন্দ্র আরোপ করে, সংগ্রহ ও
ভোগ করে রাজ্য; এই শ্রেণীর করগুলি কেন্দ্র আরোপ করলেও সংগ্রহ ও
ভোগ করে রাজ্য। যেমন স্টাম কর, ওষুধপত্র ও প্রসাধনসামগ্রীর উপর কর প্রভূতি।
খ) কেন্দ্র আরোপ ও
সংগ্রহ করে ভোগ করে রাজ্য; এই শ্রেণীর করগুলি কেন্দ্র
আরোপ এবং সংগ্রহ করলেও রাজ্যগুলি ভোগ করে থাকে। যেমন- কৃষিজমি
ব্যতীত অন্যান্য সম্পত্তির ওপর উত্তরাধিকার কর, সম্পত্তি কর, সংবাদপত্র ও বিজ্ঞাপনের ওপর কর,
রেলভাড়া ও রেল মাসুলের ওপর
কর প্রভৃতি।
গ) কেন্দ্র আরোপ ও
সংগ্রহ করে এবং কেন্দ্র-রাজ্য উভয়ে ভোগ করে; এই শ্রেণীর কর কেন্দ্র আরোপ ও সংগ্রহ করে এবং
সংগৃহীত অর্থ কেন্দ্র ও রাজ্য গুলির মধ্যে বন্টিত হয়। যেমন- আয়কর, কেন্দ্রীয়
উৎপাদন কর প্রভৃতি।
ঘ) অতিরিক্ত শুল্ক ধার্য; এই শ্রেণীর কর কেন্দ্র আরোপ
ও সংগ্রহ করে এবং কেন্দ্র এককভাবে ভোগ করে। উদাহরণ হিসাবে দ্বিতীয় ও তৃতীয়
শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত করগুলির কথা বলা যায়। এই করগুলির ওপর কেন্দ্র অতিরিক্ত কর
আরোপ করলে সেটা কেন্দ্র এককভাবে ভোগ করে।
ii) রাজ্য তালিকাঃ
রাজ্য তালিকায় ১৯টি বিষয়
অন্তর্ভুক্ত আছে। রাজ্য তালিকাভুক্ত বিষয় গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- ভূমি
রাজস্ব, কৃষি আয়ের
ওপর কর, কৃষি জমির ওপর উত্তরাধিকার কর, জমির ও বাড়ির ওপর কর, নেশা জাতীয় দ্রব্যের ওপর কর
ইত্যাদি।
সংবিধানে রাজ্যের হাতে যে
ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তার ওপর নানা প্রকার বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যেমন-
ক) রাজ্যে বৃত্তি, পেশা,
ব্যবসা, চাকুরী ইত্যাদির উপর কর বসালেও সেই
করের পরিমাণ ২৫০ টাকার বেশি হবেনা। বর্তমানে সেটা ২৫০০ টাকা।
খ) কেন্দ্রীয় সরকারের
সম্পত্তির ওপর কোনো রকম কর ধার্যের ক্ষমতা রাজ্যগুলির নেই।
গ) রাজ্য, রাজ্যের
বাইরে আমদানি ও রপ্তানির উদ্দেশ্যে ক্রয়-বিক্রয়ের উপর কোন কর ধার্য করতে পারেনা।
ঘ) জরুরি অবস্থা থাকাকালীন
সময়ে কেন্দ্র-রাজ্য রাজস্ব বন্টন সম্পর্কিত সমস্ত বিষয় স্থগিত হতে পারে।
ঙ) আর্থিক জরুরি অবস্থা
থাকাকালীন সময়ে রাজ্য আইনসভার অর্থবিল রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য সংরক্ষিত হতে
পারে।
iii) কেন্দ্রীয় অনুদানঃ
ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয়
ব্যবস্থায় রাজ্যগুলির আর্থিক ঘাটতি পূরণ এবং বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প
রূপায়নের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে আর্থিক অনুদান প্রদান করে থাকে। কোন
রাজ্যকে কতটা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হবে তা পার্লামেন্ট স্থির করে। ভারতীয়
সংবিধানে নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে আর্থিক অনুদান প্রদানের সংস্থান রয়েছে। যেমন-
ক) পশ্চিমবঙ্গ, বিহার,
উড়িষ্যা ও আসামে পাট ও পাটজাত দ্রব্যের উপর রপ্তানি শুল্কের
পরিবর্তে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সাহায্য।
খ) অনুন্নত সম্প্রদায়ের
বা অঞ্চলের উন্নয়ন পরিকল্পনার জন্য অর্থ সাহায্য।
জনস্বার্থ, জনকল্যাণমূলক
ক্ষেত্রে অনুদান প্রদান। প্রভৃতি-
iv) ঋণগ্রহণঃ
ভারতীয় সংবিধানের 292 নং ধারা অনুযায়ী কেন্দ্রীয়
সরকার দেশের ভেতর থেকে অথবা বিদেশ থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারে। অন্যদিকে সংবিধানের 293 নং ধারা অনুযায়ী রাজ্য
সরকার গুলি কেবল দেশের ভেতর থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারে। অর্থাৎ বিদেশ থেকে ঋণ
গ্রহণের ক্ষমতা রাজ্যগুলির নেই। আবার অভ্যন্তরীণ ঋণের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলিকে কতগুলি
বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। যেমন- কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে নেওয়া কোনো ঋণ
পরিশোধ না করে সংশ্লিষ্ট রাজ্য কেন্দ্রের অনুমতি ছাড়া অন্য কোনো ঋণ গ্রহণ করতে
পারেনা।
v) অর্থ কমিশন
ভারতে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির
মধ্যে রাজস্ব বন্টনের নীতি নির্ধারণের জন্য সংবিধানে একটি অর্থ কমিশন গঠনের কথা
বলা হয়েছে। সংবিধানের ২৮০ নং ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি প্রতি পাঁচ বছর অন্তর একটি
অর্থ কমিশন গঠন করবেন। এই কমিশন বিভিন্ন বিষয়ে রাষ্ট্রপতির নিকট সুপারিশ করে।
যেমন-
ক) যে-সকল কর থেকে সংগৃহীত
অর্থ কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির মধ্যে বন্টন করা হয় সেই বিষয়ে নীতি নির্ধারণ করা।
খ) ভারতের সঞ্চিত তহবিল
থেকে কোন রাজ্যকে কতটা পরিমাণ আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে তা স্থির করা। প্রভৃতি-
সমালোচনাঃ
ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয়
ব্যবস্থায় কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কে, আইন ও শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতা বন্টনের
মত অর্থসংক্রান্ত ক্ষেত্রেও কেন্দ্রের প্রাধান্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। যেমন-
i) রাজ্যের হাতে রাজস্ব কমঃ
রাজ্যের অর্থ সংগ্রহের
উৎসগুলি প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই কম। যে ১৯-টি বিষয় রাজ্যের হাতে রয়েছে
সেগুলো উপড়ও নানা বিধি-নিষেধ বর্তমান।
ii) কেন্দ্রের জন্য বাড়তি ব্যবস্থাঃ
একদিকে কেন্দ্রের হাতে অর্থ
সংগ্রহের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো যেমন রয়েছে, তেমনি অন্যদিকে অবশিষ্ট বিষয়ে কর
ধার্যের ক্ষমতাও কেন্দ্রকে দেওয়া হয়েছে।
iii) কেন্দ্রীয় ঋণ ও অনুদানঃ
কেন্দ্র বিভিন্ন ঋণ ও
অনুদানের মাধ্যমে সহজেই রাজ্যের উপর প্রাধান্য বিস্তার করতে পারে। কারন এই ঋণ বা
অনুদানের মাধ্যমে রাজ্যগুলির উপর কেন্দ্র বিভিন্ন শর্ত আরোপ করে নিজের প্রশাসনিক
ব্যবস্থার সম্প্রসারণ করতে পারে। এছাড়া কেন্দ্র কখনো কখনো সংকীর্ণ রাজনৈতিক
স্বার্থে, বিরোধী
রাজ্যগুলির প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করে থাকে।
iv) অর্থ কমিশনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রনঃ
অর্থ কমিশন কেন্দ্রের
নিয়ন্ত্রণাধীন। ফলে অর্থ কমিশনের যাবতীয় সুপারিশ যেমন নিরপেক্ষ হয়না তেমনি অর্থ
কমিশনের যাবতীয় সুপারিশ গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা ভোগ করে কেন্দ্র।
v) জরুরি অবস্থায় নিয়ন্ত্রণঃ
জরুরি অবস্থায় অর্থ সহ
যাবতীয় ক্ষমতা কেন্দ্রের হস্তগত হয়। আর্থিক জরুরি অবস্থার সময়, রাষ্ট্রপতি
রাজ্যগুলিকে কেন্দ্র নির্দেশিত পথে আর্থিক নীতি পরিচালনা করতে বাধ্য করতে পারেন।
মূল্যায়ন
ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কে রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতা বন্টনের ক্ষেত্রে কেন্দ্র প্রবণতার বিষয়টি যথেষ্ট সুস্পষ্ট। যদিও দেশের মধ্যে সুস্পষ্ট আর্থিক নীতির বিকাশ এবং কেন্দ্র-রাজ্যে সম্পর্কে শৃঙ্খলা আনায়নের জন্য কেন্দ্র প্রবণতা আবশ্যক। তথাপি ভারতের অধিকাংশ রাজ্য তাদের আর্থিক শূন্যতা বা আর্থিক দুরাবস্থার জন্য কেন্দ্র প্রবণতার এই বিষয়টিকে দায়ী করে থাকেন। তাই ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কে রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতা বন্টনের বিষয়টিকে নতুন করে পর্যালোচনা করা দরকার।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
1 মন্তব্যসমূহ
নোটস টা খুবই সুন্দর স্যার
উত্তরমুছুন