জাতীয় শক্তির উপাদান বা নির্ধারক, Elements of national power

Ad Code

জাতীয় শক্তির উপাদান বা নির্ধারক, Elements of national power


জাতীয় শক্তি বা জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান বা নির্ধারক গুলি আলোচনা করো। 

জাতীয় শক্তির মূল উপাদান বা নির্ধারক

জাতীয় শক্তি হল একটি রাষ্ট্রের এমন এক ক্ষমতা অস্ত্র, যারা অন্য রাষ্ট্রের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে বা অন্য রাষ্ট্রের আচরণ কে নিজের অনুকূলে পরিচালিত করতে পারে। কিংবা অন্যকোন রাষ্ট্র দ্বারা আক্রান্ত হলে তা প্রতিহত করতে পারে। অর্থাৎ জাতীয় শক্তি বা ক্ষমতা হলো, নিয়ন্ত্রণ করার এমন এক সামর্থ্য, যার দ্বারা নিয়ন্ত্রণকারী তার ইচ্ছামত অন্যদের কাজ করাতে বাধ্য করে থাকে।

ক্ষমতা বা জাতীয় শক্তির উপাদান;

কোন দেশের ক্ষমতা বা জাতীয় শক্তি বিভিন্ন উপাদানের সম্মিলিত শক্তির উপর নির্ভরশীল। তাই বিভিন্ন তাত্ত্বিক জাতীয় শক্তির বিভিন্ন উপাদানের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন- অরগানস্কি জাতীয় শক্তির উপাদানগুলিকে দুটি শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন। ভ্যান ডাইক জাতীয় শক্তির ১২টি উপাদানের কথা বলেছেন। ফ্রাঙ্কেল জাতীয় শক্তির পাঁচটি উপাদানের কথা উল্লেখ করেছেন। কৌলম্বিস ও উলফ, হ্যান্স মর্গেন থাউ, পামার ও পারকিনস প্রমূখ জাতীয় শক্তির বিভিন্ন উপাদানের কথা উল্লেখ করেছেন।

 জাতীয় শক্তির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান গুলি হল-



1) ভৌগোলিক উপাদান;  

ভৌগোলিক উপাদান যেকোন দেশের জাতীয় শক্তির অন্যতম নির্ধারক। জাতীয় শক্তির নির্ধারক হিসেবে ভৌগোলিক উপাদানকে চারটি দিক থেকে আলোচনা করা যেতে পারে। যেমন-

a) ভৌগলিক অবস্থান; কোন দেশের ভৌগোলিক অবস্থান, তার ক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে তার ভূমিকা নির্ধারণ করে। বস্তুত কোন দেশের ভৌগলিক অবস্থান তার জাতীয় অর্থনীতি, সামরিক শক্তি, প্রতিরক্ষা, সামরিক রণকৌশল, কূটনীতি প্রভূতিকে প্রভাবিত করে। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক থেকে সুবিধাজনক অবস্থায় অবস্থিত। যদিও বর্তমানে আনবিক অস্ত্রের যুগে বৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্রগুলির কাছে ভৌগোলিক অবস্থান তেমন কোনো ভূমিকা পালন করেনা।

b) আয়তন; ভৌগলিক উপাদানের মত কোন রাষ্ট্রের আয়তন তার জাতীয় শক্তির অন্যতম নির্ধারক হিসেবে বিবেচিত হয়। এই আয়তন বিভিন্নভাবে জাতীয় শক্তির নির্ধারণে সাহায্য করে। যেমন-

a)        আয়তন অনেক বড় হলে জনসম্পদ এবং প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য থাকে।

b)       আয়তন অনেক বড় হলে সামরিক দিক থেকে অনুকূল অবস্থার সৃষ্টি করে।

            যদিও আয়তনে বড় হলেই কোন রাষ্ট্র শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে এমনটা বলা যায়না। কারণ গ্রেট ব্রিটেন ও ফ্রান্স আয়তনে ছোট হলেও সারা বিশ্বে উপনিবেশিক সাম্রাজ্য স্থাপন করেছিল। বর্তমানে জাপান আয়তনে ছোট হলেও সারা বিশ্বে অন্যতম শক্তিধর রাষ্ট্র বলে পরিচিত।

c) জলবায়ু; জাতীয় শক্তির অন্যতম নির্ধারক হিসেবে জলবায়ু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি দেশের জাতীয় শক্তির মূল নির্ধারক হলো অর্থনীতি। আর এই অর্থনীতির বিশাল অংশ দাঁড়িয়ে আছে কৃষির ওপর। ফলে কোন দেশের জলবায়ু অনুকূল হলে কৃষিজাত দ্রব্যের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। এবং স্বাভাবিক ভাবেই দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটবে।

যদিও বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে প্রতিকূল জলবায়ু অঞ্চলেও কৃষি কাজের বিস্তার ঘটছে।

d) ভূপ্রকৃতি; ভৌগলিক উপাদান এর মধ্যে ভূপ্রকৃতিও জাতীয় শক্তি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশের অভ্যন্তরে পাহাড়-পর্বত, মরুভূমি প্রভূতির অবস্থান রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় বাধার সৃষ্টি করতে পারে। ফলে একদিকে রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক বিকাশ যেমন বাধাপ্রাপ্ত হয়, তেমনি সমগ্র শাসন ব্যবস্থায় রাজনৈতিক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা অসম্ভব হয়ে পড়ে।

2) জনসংখ্যা;

দীর্ঘকালব্যাপী জনসংখ্যাকে জাতীয় শক্তি নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে মনে করা হয়। জনসংখ্যা অধিক হলে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সেনাবাহিনী যেমন গঠন করা সম্ভব হয়, তেমনি দেশের প্রাকৃতিক সম্পদকে ব্যবহারযোগ্য সম্পদে পরিণত করা হয় সহজ হয়। তবে জনসংখ্যা পরিমাণের সাথে সাথে তার গুণগতমানও বিশেষভাবে বিবেচ্য। কারণ নাগরিকদের দক্ষতা, সমর্থ এবং গুণগত মান জাতীয় শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়া জনসংখ্যাকে অবশ্যই দেশের প্রয়োজন এবং সামর্থের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।

 

3) প্রাকৃতিক সম্পদ;

প্রাকৃতিক সম্পদকে জাতীয় শক্তি নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলে বিবেচনা করা হয়। কারণ প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ রাষ্ট্র স্বয়ংসম্পূর্ণ হয় এবং যে-কোন স্বয়ংসম্পূর্ণ রাষ্ট্র অতিসহজেই আন্তর্জাতিক রাজনীতির শক্তিধর রাষ্ট্র বলে পরিচিতি অর্জন করতে পারে। প্রাকৃতিক সম্পদ থেকে কোন দেশ তার প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি উৎপাদন করে, একদিকে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা যেমন পূরণ করে, তেমনি উদ্বৃত্ত পণ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়।

 

4) রাজনৈতিক উপাদান;

সুস্থ ও স্থিতিশীল রাজনৈতিক কাঠামো যে-কোন দেশের জাতীয় শক্তির অন্যতম নির্ধারক। কারন একটি দায়িত্বশীল সরকারই দেশের সম্পদকে সংঘবদ্ধভাবে ব্যবহার করতে পারে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জনমতের ওপর প্রতিষ্ঠিত সরকার জনগণের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই জাতীয় শক্তি বৃদ্ধিতে উদ্যোগী হয়। অন্যদিকে স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় জনস্বার্থ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

 

5) মনস্তাত্ত্বিক উপাদান;

মনস্তাত্ত্বিক উপাদান বা মতাদর্শ জাতীয় শক্তি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রাষ্ট্রের নীতি, আদর্শ, মূল্যবোধ, কর্মসূচি, লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য প্রভূতি মতাদর্শ দ্বারা পরিচালিত হয়। উদাহরণ হিসেবে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও পুঁজিবাদী রাষ্ট্রের মধ্যে নীতিগত পার্থক্যের কথা উল্লেখ করা যায়। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহ সাধারণত আন্তর্জাতিক শান্তি, মৈত্রী, পারস্পরিক সহযোগিতা ও বিরোধ মীমাংসায় বিশ্বাসী। অন্যদিকে পুঁজিবাদী রাষ্ট্র নিজের অর্থনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক শোষণ-পীড়ন কায়েম করে।

 

6) সামাজিক উপাদান;

জাতীয় শক্তি নির্ধারণে সামাজিক উপাদানও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সামাজিক উপাদান বলতে জাতি-ধর্ম-বর্ণ প্রভৃতিকে বোঝায়। সামাজিক এই উপাদানগুলির মধ্যে সদ্ভাব ও সম্প্রীতি বজায় থাকলে দেশের ঐক্য ও সংহতি অটুট থাকে। ফলে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে দেশের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয়না।

 

7) কূটনীতি;

কূটনীতি জাতীয় শক্তি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যে-কোন দেশের আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে উত্থান বা পতনের জন্য কূটনৈতিক সাফল্য বা ব্যর্থতা দায়ী। মর্গেন থাউ এর মতে, কোন দেশের সামরিক প্রস্তুতি, কাঁচামাল, ভৌগলিক অবস্থান, ইত্যাদি সবকিছু অর্থহীন হয়ে যেতে পারে যদি না সে দেশটি কূটনৈতিক দিক থেকে সাফল্য পায়। এজন্য প্রতিটি রাষ্ট্র কূটনৈতিক সাফল্যের ব্যাপারে সদা সচেষ্ট থাকে এবং বিভিন্ন কূটনীতিবিদদের নিয়োগ করে থাকে। বর্তমানে প্রায় প্রতিটা রাষ্ট্র, যে পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণ করে, তার বাস্তবায়নের দায়িত্ব পড়ে এই কূটনীতিবিদদের ওপর।

 

8) সামরিক উপাদান;

সামরিক উপাদান তথা অস্ত্রভাণ্ডার ছাড়া কোন রাষ্ট্রই আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে শক্তিধর রাষ্ট্র বলে পরিচিতি অর্জন করতে পারেনা। এই সামরিক উপাদানের মধ্যে আণবিক অস্ত্রের গুরুত্ব অপরিসীম। এজন্য প্রায় প্রতিটা রাষ্ট্র সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে মনযোগী হয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অস্ত্র প্রতিযোগিতা চলতেই থাকে।

 


9) ইতিহাস;

ইতিহাসের দ্বারাও কোন রাষ্ট্রের জাতীয় শক্তি প্রভাবিত হতে পারে। ঐতিহাসিক ঘটনার ঘাত-প্রতিঘাতে অনেক দেশের ভৌগোলিক সীমানা যেমন নির্ধারিত হয় তেমনি অন্য রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রাষ্ট্র তার পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তি গড়ে তোলে।

 

10) অর্থনীতি; জাতীয় শক্তির সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক হলো অর্থনীতি। কোনো রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়ন অর্থনীতির উপর নির্ভরশীল। অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত দেশগুলি বিভিন্ন ঋণ বা অনুদান প্রদানের মাধ্যমে অনুন্নত দেশগুলির উপর প্রভাব বিস্তার করে এবং বিশ্ব রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে।

 

মূল্যায়ন;

পরিশেষে বলা যায় প্রতিটি দেশের জাতীয় শক্তি নির্ধারিত হয় বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয়ে। এই উপাদানগুলি বিভিন্ন দেশের ক্ষেত্রে ভিন্ন-ভিন্ন ভূমিকা পালন করে থাকে। আবার অতীতে কোন উপাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করলেও বর্তমানে বা ভবিষ্যতে তার গুরুত্ব হ্রাস পেতে পারে। তবে জাতীয় শক্তির নির্ধারকগুলি কোন দেশের ক্ষেত্রে কতটা ভূমিকা পালন করবে তা পুরোটাই নির্ভর করে সেই দেশের তা যথাযথ ব্যবহারে ওপর। 



এই বিষয় সংক্রান্ত অন্যান্য নোটস

প্রথম অধ্যায়

প্রশ্ন-১; আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী দৃষ্টিভঙ্গির কয়েকজন প্রবক্তার নাম উল্লেখ করো। একবিংশ শতাব্দীতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রকৃতি ও পরিধির ওপর একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ লেখ।-১+৪ (২০১৯)

প্রশ্ন-২; আন্তর্জাতিক সম্পর্কের আদর্শবাদী তত্ত্বটি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৩; আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বাস্তববাদী তত্ত্বের ব্যাখা দাও।-১০ (২০২২)

প্রশ্ন-৪; আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আদর্শবাদী এবং বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করো। ৫ (২০২২)

প্রশ্ন-৫; আন্তর্জাতিক সম্পর্কে নয়া বাস্তববাদী তত্ত্বটি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৬; বাস্তববাদ ও নয়া-বাস্তবাদের মধ্যে পার্থক্যগুলি উল্লেখ করো।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে

 


দ্বিতীয় অধ্যায়

প্রশ্ন-১; জাতীয় শক্তি কাকে বলে এর প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

প্রশ্ন-২; জাতীয় শক্তি বা জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান বা নির্ধারক গুলি কি কি?

প্রশ্ন-৩; জাতীয় শক্তির একটি উপাদান হিসাবে ভূগোলের গুরুত্ব মূল্যায়ন কর। ১০ (২০২২)


তৃতীয় অধ্যায়

প্রশ্ন-১; শক্তিসাম্য কাকে বলে এর প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি লেখ।

প্রশ্ন-২; আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ক্ষমতার ভারসাম্যের বিভিন্ন কৌশলগুলি অথবা শক্তিসাম্যের বিভিন্ন কৌশলগুলি উল্লেখ করো। ৫(২০ ১৯) ১০(২০২২)

প্রশ্ন-৩; যৌথ নিরাপত্তা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০১৯)

প্রশ্ন-৪; শক্তিসাম্য ও যৌথ নিরাপত্তার মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা করো।

স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে



চতুর্থ অধ্যায়

প্রশ্ন-১; দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধত্তর আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ঠান্ডযুদ্ধের উদ্ভব এবং সমাপ্তির ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০১৯)

অথবা

ঠান্ডা যুদ্ধের উদ্ভব ও সমাপ্তির কারণগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-২; ঠান্ডা যুদ্ধের বিভিন্ন পর্যায়গুলি আলোচনা করো।

অথবা

ঠান্ডার যুদ্ধের উদ্ভব ও বিবর্তন আলোচনা করো।


 স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে



পঞ্চম অধ্যায়

প্রশ্ন-১; বিশ্বায়নের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।

অথবা

বিশ্বায়নের উপাদানের ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।

প্রশ্ন-২; বিশ্বায়ন কী? বিশ্বায়নের রাজনৈতিক, সংস্কৃতিক এবং প্রযুক্তিগত মাত্রা বা দিকগুলি সমালোচনা সহ বিশ্লেষণ করো। ১০ (২০১৯)

প্রশ্ন-৩; আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ওপর বিশ্বায়নের প্রভাব সংক্ষেপে লেখ। ৫ (২০২২)

অথবা

বিশ্বায়নের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিকগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৪; মানবাধিকারের অর্থ ও প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ।

প্রশ্ন-৫; মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক বিল কী? দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার বিশেষ উল্লেখসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার ওপর একটি টিকা লেখ। ১০ (২০১৯)

প্রশ্ন-৪) আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ কাকে বলে? সন্ত্রাসবাদের বিভিন্ন ধরনগুলি উল্লেখ করো।

প্রশ্ন-৩; আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ মানব সভ্যতার কাছে একটি বড় ঝুঁকি- ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)

অথবা

আন্তর্জাতিক সম্পর্কে সন্ত্রাসবাদের প্রভাব আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৪; রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বলতে তুমি কী বোঝ? কীভাবে ইহা আন্তর্জাতিক শান্তি বিঘ্নিত করে লেখ। ১০ (২০ ২২)


ষষ্ঠ অধ্যায়

প্রশ্ন-১; NPT- সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।

প্রশ্ন-২; CTBT- সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।

প্রশ্ন-৩; পারমাণবিক অস্ত্রনিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে N.P.T. এবং C.T.B.T. এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের অবস্থান সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০১৯)

প্রশ্ন-৪; NSG সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ। ৫(২০২২)


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে



সপ্তম অধ্যায়

প্রশ্ন-১; বিদেশনীতি বা পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? এর মুল উদ্দেশ্যগুলি কী কী?

প্রশ্ন-২; বিদেশনীতির মুল নির্ধারকগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৪; কূটনীতি কাকে বলে? কূটনীতির মূল উদ্দেশ্য বা কার্যাবলীগুলি উল্লেখ করো।

প্রশ্ন-৫; সমকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয় কূটনীতির বিভিন্ন ধরনগুলি বিবৃত কর। ৫(২০১৯)

অথবা

কূটনীতির বিভিন্ন প্রকারভেদ্গুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৬; বিদেশনীতি ও কূটনীতির মধ্যে তুমি কিভাবে তফাৎ (সম্পর্ক) করবে। ৫(২০২২)

 

অষ্টম অধ্যায়

প্রশ্ন-১; ভারতের বিদেশনীতির  মূল বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।

প্রশ্ন-২; ভারতের বিদেশনীতির মূল নির্ধারকগুলি আলোচনা করো।


স্বল্প মূল্যে এই পেপারের ওপর সমস্ত নোটস 

 পেতে চাইলে

সরাসরি যোগাযোগ করো 

8967181871 

এই নম্বরে 

বিশেষ দ্রষ্টব্য

টাইপ করা নোটস(pdf) দেওয়া হয়   

এবং 

ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন/ অফলাইন 

ক্লাসেরও সুব্যবস্থা আছে



Main Menu








একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code