প্রশ্ন-১; ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
অথবাপ্রশ্ন-২; কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
উত্তরঃ কেন্দ্র-রাজ্য শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতার বন্টনঃ
যে-কোনো যুক্তরাষ্ট্রীয় দেশের শাসনতন্ত্রে প্রশাসনিক
ক্ষেত্রে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির এক্তিয়ার সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকা দরকার, অন্যথায় কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে নানান জটিলতা দেখা দিতে পারে।
একথা মাথায় রেখে ভারতীয় সংবিধানের প্রণেতাগণ সংবিধানের বিভিন্ন ধারায় কেন্দ্র ও
অঙ্গরাজ্যগুলির মধ্যে শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতার বন্টন বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন।
যেমন-
i) সংবিধানের ৭৩নং ধারাঃ
সংবিধানের ৭৩ নং ধারায় বলা হয়েছে, যেসব বিষয়ে পার্লামেন্ট আইন প্রণয়ন করতে পারে এবং সন্ধি বা চুক্তির
ব্যাপারে ভারত সরকার যেসব ক্ষমতা বা অধিকার ভোগ করে, সেইসব
বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশাসনিক ক্ষমতার এক্তিয়ার প্রসারিত।
ii) সংবিধানের ১৬২ নং ধারাঃ
সংবিধানের ১৬২নং ধারা অনুযায়ী রাজ্য তালিকাভুক্ত যেসব
বিষয়ে রাজ্য-আইনসভা আইন প্রণয়ন করার অধিকারী, সেইসব
বিষয়ে শাসন ক্ষমতা রাজ্যগুলির হাতে থাকবে । সাধারণভাবে যুগ্ম তালিকাভুক্ত বিষয়ে
প্রশাসনিক ক্ষমতা রাজ্যগুলির হাতেই ন্যস্ত থাকে। তবে পার্লামেন্ট আইন করে এই
তালিকাভুক্ত বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে শাসন ক্ষমতা কেন্দ্রকে দিতে পারে।
iii) সংবিধানের ২৫৬ নং ধারাঃ
সংবিধানের
২৫৬নং ধারা অনুসারে, প্রতিটি রাজ্যের শাসন ক্ষমতা এমনভাবে
পরিচালিত হবে যেন পার্লামেন্ট প্রণীত আইন বা অন্যান্য প্রচলিত আইনের সঙ্গে তার
সামঞ্জস্য বজায় থাকে। এছাড়া কেন্দ্রীয় সরকার এই উদ্দেশ্যে প্রয়োজন মনে করলে
রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিতে পারে।
iv) সংবিধানের ২৫৭ নং ধারাঃ
সংবিধানের ২৫৭নং ধারা অনুসারে, অঙ্গরাজ্যগুলিকে এমনভাবে শাসন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে যাতে কেন্দ্রের
প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্যাহত না হয়। এক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজন মনে করলে
রাজ্য সরকারগুলিকে নির্দেশ দিতে পারে।
v) সংবিধানের ২৫৮ নং ধারাঃ
সংবিধানের ২৫৮ নং ধারা অনুযায়ী, রাজ্য সরকারের সম্মতি নিয়ে রাষ্ট্রপতি শর্তসাপেক্ষে বা শর্তহীনভাবে
সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার বা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ওপর বিশেষ কতকগুলি
কার্যসম্পাদনের দায়িত্ব দিতে পারেন। এর জন্য যে অতিরিক্ত ব্যয় হবে কেন্দ্রীয়
সরকার তা বহন করতে বাধ্য।
vi) সংবিধানের ২৬০ নং ধারাঃ
২৬০নং ধারা অনুযায়ী, ভারত সরকার
যে-কোনো বিদেশি সরকারের সঙ্গে চুক্তির বলে বিদেশি সরকারের অধীনস্থ কোনো অংশে নিজের
শাসনবিভাগীয়, আইনবিভাগীয় এবং বিচারবিভাগীয় ক্ষমতার
এক্তিয়ার সম্প্রসারিত করতে পারে।
vii) সংবিধানের ২৬১ নং ধারাঃ
২৬১নং
ধারা অনুযায়ী, সকল সরকারি আইন, রেকর্ড এবং
বিচারবিভাগীয় কার্যবিবরণীকে সমগ্র ভারতীয় অঞ্চলে
সমান মর্যাদা জ্ঞাপন করা হবে।
viii) সংবিধানের ২৬২ নং ধারাঃ
২৬২নং ধারা অনুযায়ী,
আন্তঃরাজ্য
নদী ও নদী-উপত্যকাগুলি নিয়ে কোনো বিরোধ বাধলে পার্লামেন্ট আইন প্রণয়ন করে সেই বিরোধের
নিষ্পত্তি করতে পারে। পার্লামেন্ট আইন করে এ ব্যাপারে সুপ্রিমকোর্ট বা অন্যান্য
আদালতের এক্তিয়ারকে বন্ধ করে দিতে পারে।
ix) সংবিধানের ২৬৩ নং ধারাঃ
২৬৩নং ধারা অনুযায়ী, কেন্দ্র ও
রাজ্যগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও সংহতি সাধনের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে
একটি আন্তঃরাজ্য পরিষদ গঠন করতে পারে। এই পরিষদের কাজ হবে রাজ্যগুলির মধ্যে
বিরোধের কারণ অনুসন্ধান করা, রাজ্যগুলির এবং কেন্দ্রের
সাধারণ স্বার্থ জড়িয়ে আছে এমন বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা, কেন্দ্র-রাজ্য সরকারগুলি অনুসৃত বিভিন্ন নীতির মধ্যে সমন্বয়সাধনের
উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতিকে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করা ইত্যাদি।
এছাড়া রাজ্য সরকারগুলির ওপর কেন্দ্রের
নিয়ন্ত্রণ কায়েম রাখার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হল রাজ্যপাল পদটি। কেন্দ্র
কর্তৃক নিযুক্ত এবং কেন্দ্রের প্রতি অনুগত এই রাজ্যপালগণ তাদের সীমাহীন
স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার প্রয়োগ ঘটিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে কেন্দ্রের প্রভাব বিস্তারের
বিপুল সুযোগ ঘটাতে পারেন।
মূল্যায়নঃ
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, কেন্দ্র-রাজ্য প্রশাসনিক সম্পর্কের
ক্ষেত্রে সংবিধানে যেসব ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে সেগুলির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকারকে
অতি বেশি শক্তিশালী করা হয়েছে। এই সমস্ত ব্যবস্থা যদি কেন্দ্রীয় সরকার পুরোপুরি
ব্যবহার করে তাহলে ভারতবর্ষ আর যুক্তরাষ্ট্র থাকবে না, এককেন্দ্রিক
রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
প্রশ্ন-১; ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
অথবাপ্রশ্ন-২; কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
কেন্দ্র-রাজ্য শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতার বন্টনঃ
যে-কোনো যুক্তরাষ্ট্রীয় দেশের শাসনতন্ত্রে প্রশাসনিক
ক্ষেত্রে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির এক্তিয়ার সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকা দরকার, অন্যথায় কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে নানান জটিলতা দেখা দিতে পারে।
একথা মাথায় রেখে ভারতীয় সংবিধানের প্রণেতাগণ সংবিধানের বিভিন্ন ধারায় কেন্দ্র ও
অঙ্গরাজ্যগুলির মধ্যে শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতার বন্টন বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন।
যেমন-
i) সংবিধানের ৭৩নং ধারাঃ
সংবিধানের ৭৩ নং ধারায় বলা হয়েছে, যেসব বিষয়ে পার্লামেন্ট আইন প্রণয়ন করতে পারে এবং সন্ধি বা চুক্তির
ব্যাপারে ভারত সরকার যেসব ক্ষমতা বা অধিকার ভোগ করে, সেইসব
বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশাসনিক ক্ষমতার এক্তিয়ার প্রসারিত।
ii) সংবিধানের ১৬২ নং ধারাঃ
সংবিধানের ১৬২নং ধারা অনুযায়ী রাজ্য তালিকাভুক্ত যেসব
বিষয়ে রাজ্য-আইনসভা আইন প্রণয়ন করার অধিকারী, সেইসব
বিষয়ে শাসন ক্ষমতা রাজ্যগুলির হাতে থাকবে । সাধারণভাবে যুগ্ম তালিকাভুক্ত বিষয়ে
প্রশাসনিক ক্ষমতা রাজ্যগুলির হাতেই ন্যস্ত থাকে। তবে পার্লামেন্ট আইন করে এই
তালিকাভুক্ত বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে শাসন ক্ষমতা কেন্দ্রকে দিতে পারে।
iii) সংবিধানের ২৫৬ নং ধারাঃ
সংবিধানের
২৫৬নং ধারা অনুসারে, প্রতিটি রাজ্যের শাসন ক্ষমতা এমনভাবে
পরিচালিত হবে যেন পার্লামেন্ট প্রণীত আইন বা অন্যান্য প্রচলিত আইনের সঙ্গে তার
সামঞ্জস্য বজায় থাকে। এছাড়া কেন্দ্রীয় সরকার এই উদ্দেশ্যে প্রয়োজন মনে করলে
রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিতে পারে।
iv) সংবিধানের ২৫৭ নং ধারাঃ
সংবিধানের ২৫৭নং ধারা অনুসারে, অঙ্গরাজ্যগুলিকে এমনভাবে শাসন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে যাতে কেন্দ্রের
প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্যাহত না হয়। এক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজন মনে করলে
রাজ্য সরকারগুলিকে নির্দেশ দিতে পারে।
v) সংবিধানের ২৫৮ নং ধারাঃ
সংবিধানের ২৫৮ নং ধারা অনুযায়ী, রাজ্য সরকারের সম্মতি নিয়ে রাষ্ট্রপতি শর্তসাপেক্ষে বা শর্তহীনভাবে
সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার বা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ওপর বিশেষ কতকগুলি
কার্যসম্পাদনের দায়িত্ব দিতে পারেন। এর জন্য যে অতিরিক্ত ব্যয় হবে কেন্দ্রীয়
সরকার তা বহন করতে বাধ্য।
vi) সংবিধানের ২৬০ নং ধারাঃ
২৬০নং ধারা অনুযায়ী, ভারত সরকার
যে-কোনো বিদেশি সরকারের সঙ্গে চুক্তির বলে বিদেশি সরকারের অধীনস্থ কোনো অংশে নিজের
শাসনবিভাগীয়, আইনবিভাগীয় এবং বিচারবিভাগীয় ক্ষমতার
এক্তিয়ার সম্প্রসারিত করতে পারে।
vii) সংবিধানের ২৬১ নং ধারাঃ
২৬১নং
ধারা অনুযায়ী, সকল সরকারি আইন, রেকর্ড এবং
বিচারবিভাগীয় কার্যবিবরণীকে সমগ্র ভারতীয় অঞ্চলে
সমান মর্যাদা জ্ঞাপন করা হবে।
viii) সংবিধানের ২৬২ নং ধারাঃ
২৬২নং ধারা অনুযায়ী,
আন্তঃরাজ্য
নদী ও নদী-উপত্যকাগুলি নিয়ে কোনো বিরোধ বাধলে পার্লামেন্ট আইন প্রণয়ন করে সেই বিরোধের
নিষ্পত্তি করতে পারে। পার্লামেন্ট আইন করে এ ব্যাপারে সুপ্রিমকোর্ট বা অন্যান্য
আদালতের এক্তিয়ারকে বন্ধ করে দিতে পারে।
ix) সংবিধানের ২৬৩ নং ধারাঃ
২৬৩নং ধারা অনুযায়ী, কেন্দ্র ও
রাজ্যগুলির মধ্যে সহযোগিতা ও সংহতি সাধনের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে
একটি আন্তঃরাজ্য পরিষদ গঠন করতে পারে। এই পরিষদের কাজ হবে রাজ্যগুলির মধ্যে
বিরোধের কারণ অনুসন্ধান করা, রাজ্যগুলির এবং কেন্দ্রের
সাধারণ স্বার্থ জড়িয়ে আছে এমন বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা, কেন্দ্র-রাজ্য সরকারগুলি অনুসৃত বিভিন্ন নীতির মধ্যে সমন্বয়সাধনের
উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতিকে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করা ইত্যাদি।
এছাড়া রাজ্য সরকারগুলির ওপর কেন্দ্রের
নিয়ন্ত্রণ কায়েম রাখার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হল রাজ্যপাল পদটি। কেন্দ্র
কর্তৃক নিযুক্ত এবং কেন্দ্রের প্রতি অনুগত এই রাজ্যপালগণ তাদের সীমাহীন
স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার প্রয়োগ ঘটিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে কেন্দ্রের প্রভাব বিস্তারের
বিপুল সুযোগ ঘটাতে পারেন।
মূল্যায়নঃ
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ