প্রশ্ন-১; কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
অথবাপ্রশ্ন-২; কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
উত্তরঃ
ভূমিকাঃ
ভারতীয় সংবিধানে কেন্দ্র ও
রাজ্যের সম্পর্কের বিষয়টি যথেষ্ট বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। অন্য কোন
দেশের যুক্তরাষ্ট্রীয় সংবিধানে এত বিস্তারিতভাবে কেন্দ্র ও অঙ্গরাজ্যগুলির
সম্পর্ক বা ক্ষমতা বন্টনের ব্যবস্থা করা হয়নি। ভারতীয় সংবিধানের রচয়িতারা
বিভিন্ন যুক্তরাষ্ট্রীয় সংবিধান ও তার প্রয়োগ পর্যালোচনা করেছেন। আনুষঙ্গিক
সমস্যাদি বিচার-বিশ্লেষণ করেছেন এবং বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ক্ষমতা বন্টনের
ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।
কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কঃ
ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের
কেন্দ্র ও অঙ্গরাজ্যগুলির সম্পর্ক বা ক্ষমতা বন্টনের তিনটি দিক আছে, এগুলো হল-
ক) আইন সংক্রান্ত ক্ষমতার
বন্টন।
খ) শাসন সংক্রান্ত ক্ষমতার
বন্টন।
গ) রাজস্ব সংক্রান্ত ক্ষমতার
বন্টন।
আইন সংক্রান্ত ক্ষমতার বন্টনঃ
ভারতীয় সংবিধানের সপ্তম
তফসিলে তিনটি তালিকার মাধ্যমে যথাসম্ভব বিস্তারিতভাবে আইন বিষয়ক সম্পর্ক বা
ক্ষমতা বন্টন এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সপ্তম তপশিলে উল্লেখিত তালিকা তিনটি হলো-
i)কেন্দ্রীয়
তালিকা
ii)রাজ্য
তালিকা
iii)যুগ্ম
তালিকা
i) কেন্দ্রীয় তালিকাঃ
জাতীয় স্বার্থের সাথে
সরাসরি জড়িত, কিংবা জাতীয় স্বার্থের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ, কেন্দ্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ভারতে কেন্দ্রীয় তালিকায়
অন্তর্ভুক্ত বিষয় গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, রেল,ডাক ও তার,
মুদ্রা ব্যবস্থা, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য,
যুদ্ধ ও শান্তি, পারমাণবিক শক্তি, নাগরিকতা প্রভৃতি। মূল সংবিধানে কেন্দ্রীয় তালিকায় ৯৭টি বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। বিভিন্ন
সময় বিভিন্ন বিষয়ের সংযোজন বা বর্জনের মাধ্যমে বর্তমানে কেন্দ্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত
বিষয় সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৮টি।
ii)রাজ্য তালিকাঃ
সাধারণত আঞ্চলিক সমস্যা
সম্পর্কিত বিষয়সমূহকে রাজ্য তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রাজ্য তালিকায়
অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- পুলিশ, আইন শৃঙ্খলা,
ভূমি ও ভূমি রাজস্ব, জনস্বাস্থ্য, স্বায়ত্তশাসন, পূর্ত, জল ও জল
সরবরাহ, রাস্তাঘাট, কৃষি, মৎসচাষ প্রভূতি। মূল সংবিধানে রাজ্য তালিকায় ৬৬টি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা
হয়েছিল। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ের বর্জনের মাধ্যমে বর্তমানে রাজ্য তালিকার
অন্তর্ভুক্ত বিষয় সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৯টি।
iii)যুগ্ম তালিকাঃ
যুগ্ম তালিকাভুক্ত বিষয়ে
কেন্দ্র ও রাজ্য উভয়কেই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। যুগ্ম তালিকাভুক্ত বিষয়গুলির মধ্যে
উল্লেখযোগ্য হলো- বিবাহ, দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইন, অর্থনৈতিক ও
সামাজিক পরিকল্পনা, বিদ্যুৎ, সংবাদপত্র,
শ্রমিক কল্যাণ, শিক্ষা, বন
ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ প্রভূতি। যুগ্ম তালিকাভুক্ত কোন বিষয়ে কেন্দ্রীয় আইনের
সাথে রাজ্য আইনের বিরোধ বাধলে কেন্দ্রীয় আইনই বলবৎ হয় এবং রাজ্য আইনের সেই
অসঙ্গতিপূর্ণ অংশ বাতিল হয়ে যায়। মূল সংবিধানে যুগ্ম তালিকায় ৪৭টি বিষয়
অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ১৯৭৬ সালে সংবিধানের ৪২তম সংশোধনীর মাধ্যমে ৫টি বিষয়
যুগ্ম তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে বর্তমানে যুগ্ম তালিকার অন্তর্ভুক্ত বিষয়
সংখ্যা হল- 52টি।
সমালোচনাঃ
ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয়
ব্যবস্থায় তিনটি তালিকার মাধ্যমে ক্ষমতা বন্টিত হলেও , কেন্দ্রীয়
আইনসভার প্রাধান্য বজায় থেকেছে। বিভিন্ন দিক থেকে কেন্দ্রীয় আইনসভার এই প্রধান্যের
বিষয়টি আলোচনা করা যেতে পারে। যেমন-
i) অবশিষ্ট তালিকাঃ
তিনটি তালিকার মাধ্যমে
কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ক্ষমতা বন্টন করা হলেও সব বিষয় কিন্তু এর মাধ্যমে বন্টন
করা সম্ভব হয়নি। কারণ সামাজিক গতিশীলতার কারণে এমন কিছু বিষয়ের উদ্ভব হয়
যেগুলোকে এই তিনটি তালিকার কোনোটাতেই রাখা যায়না। এই বিষয়গুলোকে অবশিষ্ট তালিকার
অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই অবশিষ্ট বিষয়ে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা কেন্দ্রকে দেওয়া
হয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এখানে কেন্দ্র-প্রবণতা সুস্পষ্ট।
ii) এলাকাগত এক্তিয়ারঃ
এলাকাগত এক্তিয়ার দিক থেকেও
কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাধান্য প্রাধান্য দেখা যায়। কারণ কেন্দ্রীয় আইনসভা সমগ্র
ভারতের জন্য কিংবা ভারতের যে-কোন নির্দিষ্ট অংশের জন্য আইন প্রণয়ন করতে পারে।
এমনকি ভারতের বাইরের অংশের জন্য আইন প্রণয়নের ক্ষমতা কেন্দ্রীয় আইনসভাকে দেওয়া
হয়েছে।
iii) রাজ্য তালিকাভুক্ত বিষয়ে কেন্দ্রীয় আইনসভার আইন প্রণয়নঃ
রাজ্য তালিকাভুক্ত বিষয়ে
রাজ্য আইনসভা আইন প্রণয়নের অধিকারী হলেও সংবিধান কেন্দ্রীয় আইনসভাকে কতগুলি
ক্ষেত্রে রাজ্য তালিকাভুক্ত বিষয়েও আইন প্রণয়নের ক্ষমতা
দিয়েছে। যেমন- রাজ্যসভা পার্লামেন্টের হাতে ক্ষমতা দিতে পারে। রাজ্যসভায় উপস্থিত
ও ভোটপ্রদানকারী সদস্যদের অন্তত দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থনে যদি প্রস্তাব গৃহীত হয়
যে, জাতীয় স্বার্থে রাজ্য তালিকাভুক্ত কোন বিষয়ে
পার্লামেন্টের আইন প্রণয়ন করা উচিত তাহলে সে বিষয়ে পার্লামেন্ট আইন প্রণয়ন করতে
পারে। এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে কেবল রাজ্যসভা। লোকসভার এ ব্যাপারে
কোনো ক্ষমতা নেই।
iv) জরুরি অবস্থাঃ
জরুরি অবস্থার সময়
পার্লামেন্ট সমগ্র ভারতের জন্য কিংবা ভারতের যে-কোন অঞ্চলের জন্য, রাজ্য
তালিকাভুক্ত বিষয়েও আইন প্রণয়ন করতে পারে। জরুরি
অবস্থা প্রত্যাহিত হওয়ার ৬মাস সময় পর্যন্ত এই আইন বলবত থাকতে পারে। প্রকৃত
প্রস্তাবে জরুরি অবস্থার প্রাক্কালে ভারতে একটি এককেন্দ্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত
হয়, যেখানে কেন্দ্রীয় সরকার মাত্রাতিরিক্ত ক্ষমতার অধিকারী
হয়।
v) রাজ্যের অনুরোধে কেন্দ্রের আইন প্রণয়নঃ
দুই বা ততোধিক রাজ্য আইনসভা
প্রস্থাব গ্রহণের মাধ্যমে অনুরোধ করলে, পার্লামেন্ট রাজ্য তালিকাভুক্ত
নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে স্বাভাবিক অবস্থায়তেও আইন প্রণয়ন করতে পারে। এই আইন
কেবলমাত্র অনুরোধকারী রাজ্যগুলির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। তবে অন্য-কোন রাজ্য ইচ্ছা
করলে সংশ্লিষ্ট আইনকে গ্রহণ করতে পারে, সংশ্লিষ্ট রাজ্যে এই
আইনের কোনো অংশ পরিবর্তন করতে পারেনা।
vi) আন্তর্জাতিক চুক্তি প্রয়োগের জন্য আইন প্রণয়নঃ
আন্তর্জাতিক সন্ধি, চুক্তি ,অঙ্গীকার বা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গৃহীত প্রস্তাব কার্যকর করার জন্য
পার্লামেন্ট রাজ্য তালিকাভুক্ত যে-কোনো বিষয়ে আইন প্রণয়ন করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসনব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে চুক্তি
সম্পাদন করে এবং দেশ-জাতির প্রতিনিধিত্ব করে।
মূল্যায়নঃ
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে এটা স্পষ্ট যে ,ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র রাজ্য সম্পর্কে আইন সংক্রান্ত ক্ষমতা বন্টনের ক্ষেত্রে কেন্দ্রের প্রাধান্য সুপ্রতিষ্ঠিত। যা কোনো যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কখনোই কাম্য নয়। তাই ক্ষমতা বন্টনের এই ব্যবস্থার পুনর্বিবেচনা করা প্রয়োজন নইলে ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার ভারসাম্য বিঘ্নিত হবে।
এই বিষয়ের ওপর অন্যান্য প্রশ্নোত্তর
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
প্রথম অধ্যায়
১) সংবিধান প্রণয়নে ভারতীয় গণপরিষদের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
২) ভারতের গণপরিষদের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
৪) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ করো। ৫ (২০১৯)
৬) সংক্ষেপে ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার তাৎপর্যটি বিশ্লেষণ কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
দ্বিতীয় অধ্যায়
১) ভারতের সংবিধানের 14 নং ধারায় প্রদত্ত সাম্যের অধিকারের প্রকৃতি ও ব্যাপ্তি আলোচনা কর ।
৩) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত 'সাম্যের অধিকার'-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
৪) ভারতীয় সংবিধানে 19 নং ধারায় স্বীকৃত ভারতীয় নাগরিকগণের স্বাধীনতার অধিকারগুলি উল্লেখ করো।
৫) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৬) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার -এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিকার-এর ওপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর।
৯) ভারতের সংবিধানে বর্ণিত শাসনতান্ত্রিক প্রতিবিধানের অধিকারে'-র উপর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
১২) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা কর । ৫ (২০২০)
১৩) সংক্ষেপে নির্দেশমূলক নীতির গুরুত্ব আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
১৫) রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশমূলক নীতিগুলির তাৎপর্য আলোচনা করো। ৫ (২০২৩)
১৭) ভারতীয় সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকার ও নির্দেশমূলক নীতিগুলির মধ্যে পার্থক্য দেখাও। ৫ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কি? ৫ (২০২২)
২) ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে-কোনো চারটি মূল বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত কর।৫ (২০২০)
৩) ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি কী? ভারত কী একটি আধা যুক্তরাষ্ট্র? ৫ (২০২৩)
৪) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনজনিত সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০১৯)
৫) কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। ১০ (২০২০)
৬) ভারতে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্কের উপর একটি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
৭) কেন্দ্র ও রাজ্যর মধ্যে প্রশাসনিক সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
চতুর্থ অধ্যায়
১) লোকসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
২) রাজ্যসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।
৩) রাজ্যসভার কার্যাবলী উল্লেখ করো। ১০ (২০১৯)
৪) রাজ্যসভার কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৫) ভারতীয় সংসদে আইন পাসের পদ্ধতি আলোচনা করো।
৭) ভারতের লোকসভার স্পিকার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি কি কি? ৫ (২০২০)
৮) লোকসভার অধ্যক্ষের ক্ষমতা এবং পদমর্যাদার মূল্যায়ন করো। ১০ (২০২১)
৯) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিসমূহ আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
১০) ভারতীয় সংবিধানের সংশোধন পদ্ধতির উপর একটি সমালোচনামূলক নিবন্ধ লেখ।১০ (২০২২)
১১) ভারতীয় সংবিধান সংশোধনের পদ্ধতিগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২০)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
পঞ্চম অধ্যায়
১) সংক্ষেপে ভারতের রাষ্ট্রপতির 352নং ধারায় জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতাগুলি আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৩) ভারতের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও পদমর্যাদা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।৫ (২০২০)
৪) ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যাবলীসমূহ ব্যাখ্যা কর। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০২০)
৫) ভারতে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো। ভারতে প্রথম বিদেশমন্ত্রী কে ছিলেন? ৫ (২০১৯)
৬) সমালোচনাসহ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা ও পদমর্যাদা আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৭) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনাপ্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করো। ৫ (২০১৯)
৯) কোনো রাজ্যের রাজ্যপালের স্ববিবেচনা-প্রসূত ক্ষমতাগুলি সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২০)
১০) ভারতের যেকোন একটি অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার উপর টীকা লেখ। ৫ (২০২১)
১২) ভারতের কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কার্যাবলী সংক্ষেপে আলোচনা কর। ৫ (২০২২)
ষষ্ঠ অধ্যায়
১) ভারতে সুপ্রিম কোর্টের গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০১৯)
২) সংক্ষেপে ভারতের সুপ্রিমকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো। ১০ (২০২১)
৩) ভারতে হাইকোর্টের গঠন ক্ষমতা বা কার্যাবলী আলোচনা করো।
৪) ভারতে হাইকোর্টের গঠন আলোচনা করো। ৫ (২০২১)
যে প্রশ্নের উত্তর দরকার
জাস্ট সেই প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।
উত্তর পেয়ে যাবে-
সপ্তম অধ্যায়
১) ভারতীয় দলব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা কর। ১০ (২০২২)
২) ভারতের রাজনৈতিক দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। একটি জাতীয় দলের নাম কর। ৫ (২০২০)
৩) ভারতের দলব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। ৫ (২০২০)
৪) ভারতের দলীয় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যাখ্যা করো। ১০ (২০২১)
৬) ভারতে দল ব্যবস্থার চারটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। ৫ (২০১৯)
অষ্টম অধ্যায়
১) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী উল্লেখ কর। নির্বাচন কমিশনের গঠন কিরূপ? ১০ (২০২০)
২) ভারতের নির্বাচন কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি উল্লেখ করো। নির্বাচন কমিশনের গঠনটি কীরূপ? ৫ (২০১৯)
৪) নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলীর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ । ৫ (২০২০)
৬) ভারতের নির্বাচন কমিশনের কার্যাবলী কী কী? ৫ (২০১৯)
0 মন্তব্যসমূহ